নীলফামারী কৃষিতে প্রণোদনা ও পূর্ণবাসন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2017/11/nilphamari_5.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১ নবেম্বর॥
সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নুর বলেন,‘দেশের কৃষকরা কৃষি বিপ্লব ঘটিয়ে গোটা দুনিয়ায় রের্কড সৃষ্টি করেছে। কৃষির উন্নয়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সরকারের সময়মতো প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহনের কারণে কৃষিতে বাংলাদেশের কৃষকরা বাম্পার ফলন উৎপাদন করে ফসলের বিপ্লব ঘটাতে সক্ষম হয়েছে।’ কারন কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগে কৃষক যখন ক্ষতির সম্মুখিন হয়েছে তখনি শেখ হাসিনার সরকার কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। ‘এর আগেও বিএনপি জামায়াত চারদলীয় সরকার ক্ষমতায় ছিল। তারা কৃষক এবং কৃষির উন্নয়নে চিন্তা করেনি, সময়মতো পূর্ণবাসনের কথা ভাবেনি। সার সংকট সৃষ্টি করা হয়েছিল। কৃষক সার আনতে গেলে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল। বর্তমান সরকার কৃষকের কথা ভাবে, কৃষিতে পূর্ণবাসনের কথা আগাম চিন্তা করে রেখেছে। তাই সময়মতো পূর্ণবাসন কর্মসূচি গ্রহন করতে পারছে।’
আজ বুধবার সকাল ১০ টায় জেলা সদরে কৃষি প্রণোদনা ও পূর্ণবাসন কর্মসূচির আওতায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন ফসলের বীজ, সার বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন কালে তিনি এ কথা বলেন ।
উপজেলা প্রশাসন ও সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের চেয়ার আবুজার রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা কৃষিবিদ ইনিস্টিউশনের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের উপপরিচালক গোলাম মোহাম্মদ ইদ্রিস, এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী বেলাল হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শাহিনুর আলম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুন ভুইয়া, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাজেদুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মুসফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাজেদুল ইসলাম জানান, সদর উপজেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৬ হাজার ৪৩০জন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের মাঝে কৃষি প্রণোদনা ও পূর্ণবাসনে গম, ভুট্টা, সরিষা, মুগডাল, বিটি বেগুণসহ শাকসব্জী বীজ ও সার বিতরণ করা হবে। এর মধ্যে প্রণোদনার আওতায় ৪ হাজার ১৫০ কৃষক ও পূর্ণবাসনের আওতায় ২ হাজার ২৮০ কৃষক রয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ৫৫০ জনকে ওই সার, বীজ প্রদান করা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মহসীন রেজা জানান, জেলায় ছয় উপজেলা ও চারটি পৌরসভার এলাকায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ হাজার ৭৪৮ জনকে প্রণোদনা ও ৮হাজার ৩০০ কৃষককে পূর্ণবাসনে বীজ, সার প্রদান করা হবে। প্রতিজন ওই পরিমান বীজ, সার দিয়ে ১ বিঘা জমি আবাদ করতে পারবেন।
এদিকে এই অনুষ্ঠান মঞ্চে এলজিইডির গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ কর্মসূচির আওতায় সদর উপজেলার ১৫০জন নারী শ্রমিকের মাঝে তাদের সঞ্চয়ের ৫৫ লাখ টাকার চেক বিতরণ করেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। এতে প্রতিজন নারী সদস্য ৩৭ হাজার ৩৩৩ টাকা করে পেয়েছে।
সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নুর বলেন,‘দেশের কৃষকরা কৃষি বিপ্লব ঘটিয়ে গোটা দুনিয়ায় রের্কড সৃষ্টি করেছে। কৃষির উন্নয়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সরকারের সময়মতো প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহনের কারণে কৃষিতে বাংলাদেশের কৃষকরা বাম্পার ফলন উৎপাদন করে ফসলের বিপ্লব ঘটাতে সক্ষম হয়েছে।’ কারন কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগে কৃষক যখন ক্ষতির সম্মুখিন হয়েছে তখনি শেখ হাসিনার সরকার কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। ‘এর আগেও বিএনপি জামায়াত চারদলীয় সরকার ক্ষমতায় ছিল। তারা কৃষক এবং কৃষির উন্নয়নে চিন্তা করেনি, সময়মতো পূর্ণবাসনের কথা ভাবেনি। সার সংকট সৃষ্টি করা হয়েছিল। কৃষক সার আনতে গেলে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল। বর্তমান সরকার কৃষকের কথা ভাবে, কৃষিতে পূর্ণবাসনের কথা আগাম চিন্তা করে রেখেছে। তাই সময়মতো পূর্ণবাসন কর্মসূচি গ্রহন করতে পারছে।’
আজ বুধবার সকাল ১০ টায় জেলা সদরে কৃষি প্রণোদনা ও পূর্ণবাসন কর্মসূচির আওতায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন ফসলের বীজ, সার বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন কালে তিনি এ কথা বলেন ।
উপজেলা প্রশাসন ও সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের চেয়ার আবুজার রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা কৃষিবিদ ইনিস্টিউশনের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের উপপরিচালক গোলাম মোহাম্মদ ইদ্রিস, এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী বেলাল হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শাহিনুর আলম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুন ভুইয়া, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাজেদুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মুসফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাজেদুল ইসলাম জানান, সদর উপজেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৬ হাজার ৪৩০জন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের মাঝে কৃষি প্রণোদনা ও পূর্ণবাসনে গম, ভুট্টা, সরিষা, মুগডাল, বিটি বেগুণসহ শাকসব্জী বীজ ও সার বিতরণ করা হবে। এর মধ্যে প্রণোদনার আওতায় ৪ হাজার ১৫০ কৃষক ও পূর্ণবাসনের আওতায় ২ হাজার ২৮০ কৃষক রয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ৫৫০ জনকে ওই সার, বীজ প্রদান করা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মহসীন রেজা জানান, জেলায় ছয় উপজেলা ও চারটি পৌরসভার এলাকায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ হাজার ৭৪৮ জনকে প্রণোদনা ও ৮হাজার ৩০০ কৃষককে পূর্ণবাসনে বীজ, সার প্রদান করা হবে। প্রতিজন ওই পরিমান বীজ, সার দিয়ে ১ বিঘা জমি আবাদ করতে পারবেন।
এদিকে এই অনুষ্ঠান মঞ্চে এলজিইডির গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ কর্মসূচির আওতায় সদর উপজেলার ১৫০জন নারী শ্রমিকের মাঝে তাদের সঞ্চয়ের ৫৫ লাখ টাকার চেক বিতরণ করেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। এতে প্রতিজন নারী সদস্য ৩৭ হাজার ৩৩৩ টাকা করে পেয়েছে।