দুই দেশের নাগরিকত্বের অভিযোগে নীলফামারীতে প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত
https://www.obolokon24.com/2017/11/nilphamari.html
বিশেষ প্রতিনিধি ৩১ অক্টোবর॥
নীলফামারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সাবেক জেলা কর্মকর্তা দিলীপ কুমার বণিকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতি, সহ দুই দেশের নাগরিত্ব থাকার অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়েছে। আজ বুধবার (১ নবেম্বর) সকাল হতে দিন ব্যাপী নীলফামারী সার্কিট হাউসে এই তদন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
তদন্ত করবেন তদন্ত কমিটির একমাত্র সদস্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (প্রোগ্রাম) মোঃ সোহেল হাসান। তদন্তে এ জেলার ছয় উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, শিক্ষক ও কর্মচারীদের যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য পত্র মারফত নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
অভিযোগে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর দিলীপ কুমার বণিক নীলফামারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হিসাবে যোগদান করেন। যোগদানের পর হতে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তার নারী ঘটিত ঘটনা ও ভিডিও ক্লিপ নিয়ে তোলপাড় সৃস্টি করে। এমন কি বেশ কিছু নারী শিক্ষিকাকে লাঞ্চিত ও শ্লীলতাহানী করার অভিযোগ রয়েছে। এমন কি ২০১৬ সালে বদলী বানিজ্য করে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। প্রাক প্রাথমিকের শিশু শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের উপকরন ক্রয়ে পছন্দের ঠিকাদারী দিয়ে নি¤œমানের সামগ্রী ক্রয় করেন। সেখানেও কয়েক লাখ টাকার অনিয়ম করা হয়।
এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে সব থেকে বড় অভিযোগ উঠে তিনি বাংলদেশের নাগরিক হিসাবে সরকারী এই চাকুরী করলেও তার আমেরিকার নাগরিকত্ব রয়েছে। সরকারী চাকুরী ক্ষেত্রে দুই দেশের নাগরিকত্ব নিয়েও প্রশ্ন উঠে। এ নিয়ে উচ্চাপর্যায়ে তার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করা হয়। এতে সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর দিলীপ কুমার বণিককে চলতি বছরের (২০১৭) ২১ সেপ্টেম্বর নীলফামারী হতে ষ্ট্যা- রিলিজ করেন পঞ্চগড় জেলায়। সেখান হতে তাকে আবার সংযুক্তি করা হয় রংপুর বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে। এ অবস্থায় তিনি স্বেচ্ছায় চাকুরী হতে অবসর গ্রহনের জন্য ১২ অক্টোবর/২০১৭ প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে লিখিত ভাবে আবেদন করেন। তার স্বেচ্ছায় চাকুরী হতে অবসর গ্রহণের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর গ্রহন করলেও তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রকাশ করেনি।
এদিকে দিলীপ কুমার বণিককের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ মিথ্যা প্রমানে একটি চক্র উঠে পড়ে লেগেছে। যে সব নারী শিক্ষিকা তার হাতে লাঞ্চিত ও শ্লীলতাহানীর শিকার হয়েছেন তাদের তদন্ত বোর্ডে সাক্ষ্য না দেয়ার জন্য হুমকী দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
নীলফামারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সাবেক জেলা কর্মকর্তা দিলীপ কুমার বণিকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতি, সহ দুই দেশের নাগরিত্ব থাকার অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়েছে। আজ বুধবার (১ নবেম্বর) সকাল হতে দিন ব্যাপী নীলফামারী সার্কিট হাউসে এই তদন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
তদন্ত করবেন তদন্ত কমিটির একমাত্র সদস্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (প্রোগ্রাম) মোঃ সোহেল হাসান। তদন্তে এ জেলার ছয় উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, শিক্ষক ও কর্মচারীদের যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য পত্র মারফত নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
অভিযোগে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর দিলীপ কুমার বণিক নীলফামারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হিসাবে যোগদান করেন। যোগদানের পর হতে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তার নারী ঘটিত ঘটনা ও ভিডিও ক্লিপ নিয়ে তোলপাড় সৃস্টি করে। এমন কি বেশ কিছু নারী শিক্ষিকাকে লাঞ্চিত ও শ্লীলতাহানী করার অভিযোগ রয়েছে। এমন কি ২০১৬ সালে বদলী বানিজ্য করে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। প্রাক প্রাথমিকের শিশু শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের উপকরন ক্রয়ে পছন্দের ঠিকাদারী দিয়ে নি¤œমানের সামগ্রী ক্রয় করেন। সেখানেও কয়েক লাখ টাকার অনিয়ম করা হয়।
এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে সব থেকে বড় অভিযোগ উঠে তিনি বাংলদেশের নাগরিক হিসাবে সরকারী এই চাকুরী করলেও তার আমেরিকার নাগরিকত্ব রয়েছে। সরকারী চাকুরী ক্ষেত্রে দুই দেশের নাগরিকত্ব নিয়েও প্রশ্ন উঠে। এ নিয়ে উচ্চাপর্যায়ে তার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করা হয়। এতে সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর দিলীপ কুমার বণিককে চলতি বছরের (২০১৭) ২১ সেপ্টেম্বর নীলফামারী হতে ষ্ট্যা- রিলিজ করেন পঞ্চগড় জেলায়। সেখান হতে তাকে আবার সংযুক্তি করা হয় রংপুর বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে। এ অবস্থায় তিনি স্বেচ্ছায় চাকুরী হতে অবসর গ্রহনের জন্য ১২ অক্টোবর/২০১৭ প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে লিখিত ভাবে আবেদন করেন। তার স্বেচ্ছায় চাকুরী হতে অবসর গ্রহণের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর গ্রহন করলেও তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রকাশ করেনি।
এদিকে দিলীপ কুমার বণিককের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ মিথ্যা প্রমানে একটি চক্র উঠে পড়ে লেগেছে। যে সব নারী শিক্ষিকা তার হাতে লাঞ্চিত ও শ্লীলতাহানীর শিকার হয়েছেন তাদের তদন্ত বোর্ডে সাক্ষ্য না দেয়ার জন্য হুমকী দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।