কুড়িগ্রামে প্রেমের জের ধরে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত আটক ২
https://www.obolokon24.com/2017/11/kurigram_5.html
হাফিজুর রহমান হৃদয় কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের উলিপুরে প্রেম সংক্রান্ত ঘটনার জের ধরে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে
মিঠুন (১৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষের ৭ জন আহত
হয়েছে। গুরুতর আহত ২ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ঘটনায় সাথে জড়িত সন্দেহে ২ জনকে আটক করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে, উলিপুর
পৌরসভার রাজারামক্ষেত্রী গ্রামে।
এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঐ গ্রামের মদন চন্দ্রের নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়ের সাথে প্রতিবেশি খগেন চন্দ্রের পুত্র ভূষন চন্দ্রের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রেমিকার জন্য মোবাইল ফোনসেট কিনে দেয়ার ঘটনা জানাজানি হলে দুই পরিবারের মাঝে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। গত শনিবার দুপুরে এরই জের ধরে ভূষনের পরিবারের লোকজন দেশিয় অস্ত্র নিয়ে তাদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এসময় উভয় পক্ষের সংঘর্ষে মৃত চেংটু দাসের পূত্র তুলসি দাস বর্মন(৪৫), তুলসি দাস বর্মনের পূত্র মিঠুন চন্দ্র (১৭), সুদর্শন চন্দ্রের স্ত্রী আরতি রানী(৩৫), কমল চন্দ্রের পুত্র রনজিৎ কুমার(৪৫),টগর রামের পূত্র পরিমল চন্দ্র(৩০), লক্ষী নারায়নের স্ত্রী নন্দ রানী (৪৫) ও খগেন চন্দ্রের স্ত্রী পূর্নিমা রানী (৩৭) আহত হয়। স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। তুলসি দাস বর্মন ও মিঠুন চন্দ্রের অবস্থার অবনতি হলে তাদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করে।
রবিবার ভোররাতে মেয়ের জ্যাঠাতো ভাই মিঠুন চন্দ্রের মৃত্যু হয়। মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে গ্রামে শোকের ছায়া নেমে আসে। পুলিশ ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে একই গ্রামের টগরুর পূত্র সুমন চন্দ্র (১৮) ও দেবেন চন্দ্রের পূত্র পাগলা রবি (৪৫) কে আটক করে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিহতের লাশ তার গ্রামের বাড়ীতে পৌঁছায়নি। থানার অফিসার ইনচার্জ এসকে আব্দুল্লাহ আল সাইদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মামলার প্রস্তুতি চলছে।
এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঐ গ্রামের মদন চন্দ্রের নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়ের সাথে প্রতিবেশি খগেন চন্দ্রের পুত্র ভূষন চন্দ্রের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রেমিকার জন্য মোবাইল ফোনসেট কিনে দেয়ার ঘটনা জানাজানি হলে দুই পরিবারের মাঝে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। গত শনিবার দুপুরে এরই জের ধরে ভূষনের পরিবারের লোকজন দেশিয় অস্ত্র নিয়ে তাদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এসময় উভয় পক্ষের সংঘর্ষে মৃত চেংটু দাসের পূত্র তুলসি দাস বর্মন(৪৫), তুলসি দাস বর্মনের পূত্র মিঠুন চন্দ্র (১৭), সুদর্শন চন্দ্রের স্ত্রী আরতি রানী(৩৫), কমল চন্দ্রের পুত্র রনজিৎ কুমার(৪৫),টগর রামের পূত্র পরিমল চন্দ্র(৩০), লক্ষী নারায়নের স্ত্রী নন্দ রানী (৪৫) ও খগেন চন্দ্রের স্ত্রী পূর্নিমা রানী (৩৭) আহত হয়। স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। তুলসি দাস বর্মন ও মিঠুন চন্দ্রের অবস্থার অবনতি হলে তাদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করে।
রবিবার ভোররাতে মেয়ের জ্যাঠাতো ভাই মিঠুন চন্দ্রের মৃত্যু হয়। মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে গ্রামে শোকের ছায়া নেমে আসে। পুলিশ ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে একই গ্রামের টগরুর পূত্র সুমন চন্দ্র (১৮) ও দেবেন চন্দ্রের পূত্র পাগলা রবি (৪৫) কে আটক করে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিহতের লাশ তার গ্রামের বাড়ীতে পৌঁছায়নি। থানার অফিসার ইনচার্জ এসকে আব্দুল্লাহ আল সাইদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মামলার প্রস্তুতি চলছে।