কুড়িগ্রামে পেট্রল পাম্প সংলগ্ন ইটভাটা স্থাপনের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2017/11/kurigram.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে অনুমোদন ছাড়াই পেট্রল পাম্পের পাশে জোড়পুর্বক ইটভাটা স্থাপনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ক্ষতির আশঙ্কায় সেটি বন্ধে বন ও পরিবেশ দপ্তরসহ জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন পাম্প মালিক।
অভিযোগে জানা যায়, উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়নের আলেপের তেপথিতে প্রায় ছয় বছর আগে ‘মেসার্স সততা ফিলিং স্টেশন স্থাপন করেন স্থানীয় আবু হানিফ। সম্প্রতি এর মাত্র কয়েক গজ দুরে জনবসতিপুর্ন এলাকায় কিছু ফসলী জমি লিজ নিয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসকের লাইসেন্সসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অনুমোদন না নিয়েই জনৈক নজরুল ইসলাম ‘ডিএ ব্রিকস্’ নামের একটি ইটভাটা স্থাপনের কাজ শুরু করেছেন। যা এখন প্রায় শেষ পর্যায়ে। সবকিছু ঠিকঠাক চললে কিছুদিনের মধ্যে পোড়ানো হবে ইট। এতে দুর্ঘটনার ঝুকিতে পড়বে দাহ্য পদার্থ সমৃদ্ধ পেট্রল পাম্পটি। এছাড়া জনবসতিপুর্ন ও ফসলী জমিতে ইটভাটা স্থাপন করায় নষ্ট হয়ে যাবে আশেপাশের গাছপালা ও ফসল।
দাহ্য পদার্থের পাশে ভাটার আগুন এতে যে কোন মহুর্তে আগুন লেগে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এ আশঙ্কায় ইট ভাটা বন্ধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন সততা ফিলিং স্টেশনের মালিক আবুু হানিফ। তিনি বলেন সরকারী নিয়মনীতি মেনেই চলছে তার পাম্প। এতে ইর্ষান্বিত হয়ে নজরুল সাহেব তার পাশেই অবৈধভাবে ইট ভাটা স্থাপনের চেষ্টা করছেন। এটি চালু হলে ঝুকিতে পড়বে তার প্রেট্রল পাম্পটি। ডিএ ব্রিকসের মালিক নজরুল ইসলাম বলেন, এটা ব্যবসায়িক শত্রুতা ছাড়া আর কিছু নয়। লাইসেন্স ও ছাড়পত্রের বিষয়ে বলেন, এগুলোর আবেদন করেছি। এখনো পাইনি।
বন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের নাগেশ্বরী উপজেলা কর্মকর্তা সাদেকুল ইসলাম শাহিন জানান, বিষয়টি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (স্বার্বিক) স্যার আমাকে বলেছেন। তার নির্দেশ মত ব্যবস্থা নেয়া হবে। কুড়িগ্রাম অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (স্বার্বিক) রফিকুল ইসলাম সেলিম বলেন, আমরা অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে দেখা হবে।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে অনুমোদন ছাড়াই পেট্রল পাম্পের পাশে জোড়পুর্বক ইটভাটা স্থাপনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ক্ষতির আশঙ্কায় সেটি বন্ধে বন ও পরিবেশ দপ্তরসহ জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন পাম্প মালিক।
অভিযোগে জানা যায়, উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়নের আলেপের তেপথিতে প্রায় ছয় বছর আগে ‘মেসার্স সততা ফিলিং স্টেশন স্থাপন করেন স্থানীয় আবু হানিফ। সম্প্রতি এর মাত্র কয়েক গজ দুরে জনবসতিপুর্ন এলাকায় কিছু ফসলী জমি লিজ নিয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসকের লাইসেন্সসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অনুমোদন না নিয়েই জনৈক নজরুল ইসলাম ‘ডিএ ব্রিকস্’ নামের একটি ইটভাটা স্থাপনের কাজ শুরু করেছেন। যা এখন প্রায় শেষ পর্যায়ে। সবকিছু ঠিকঠাক চললে কিছুদিনের মধ্যে পোড়ানো হবে ইট। এতে দুর্ঘটনার ঝুকিতে পড়বে দাহ্য পদার্থ সমৃদ্ধ পেট্রল পাম্পটি। এছাড়া জনবসতিপুর্ন ও ফসলী জমিতে ইটভাটা স্থাপন করায় নষ্ট হয়ে যাবে আশেপাশের গাছপালা ও ফসল।
দাহ্য পদার্থের পাশে ভাটার আগুন এতে যে কোন মহুর্তে আগুন লেগে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এ আশঙ্কায় ইট ভাটা বন্ধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন সততা ফিলিং স্টেশনের মালিক আবুু হানিফ। তিনি বলেন সরকারী নিয়মনীতি মেনেই চলছে তার পাম্প। এতে ইর্ষান্বিত হয়ে নজরুল সাহেব তার পাশেই অবৈধভাবে ইট ভাটা স্থাপনের চেষ্টা করছেন। এটি চালু হলে ঝুকিতে পড়বে তার প্রেট্রল পাম্পটি। ডিএ ব্রিকসের মালিক নজরুল ইসলাম বলেন, এটা ব্যবসায়িক শত্রুতা ছাড়া আর কিছু নয়। লাইসেন্স ও ছাড়পত্রের বিষয়ে বলেন, এগুলোর আবেদন করেছি। এখনো পাইনি।
বন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের নাগেশ্বরী উপজেলা কর্মকর্তা সাদেকুল ইসলাম শাহিন জানান, বিষয়টি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (স্বার্বিক) স্যার আমাকে বলেছেন। তার নির্দেশ মত ব্যবস্থা নেয়া হবে। কুড়িগ্রাম অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (স্বার্বিক) রফিকুল ইসলাম সেলিম বলেন, আমরা অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে দেখা হবে।