কিশোরগঞ্জে ছাগল খোয়ারে দেয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের মারপিটে নারী সহ আহত -৪
https://www.obolokon24.com/2017/11/kisargang_3.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ
ছাগল খোয়ারে দেওয়ায় ধান ক্ষেত মালিককে রাস্তায় ধরে মারপিট করেছে ছাগলের মালিক ও তার অনুসারিরা। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯ টার দিকে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার উত্তর চাঁদখানা কানার বাজারে । এ ঘটনায় ধান ক্ষেতের মালিকসহ ৪ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে গুরত্বর আহত বেলাল হোসেন (৫৫) কে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ধান ক্ষেতের মালিক বেলাল হোসেনের ছেলে আইনুল ইসলাম জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার প্রতিবেশি মজিদুল হোসেনের একটি ছাগল ধান ক্ষেত খেলে ছাগলটি ধরে খোয়ারে দেয়া হয়। এর আগেও তার ছাগল কয়েকবার ধরে খোয়ারে দেয়া হয়েছিল। ঘটনার দিন রাত ৯ টার দিকে বেলাল হোসেন কানার বাজারের একটি চায়ের দোকানে চা খেতে বসলে মজিদুলের আপন বড়ভাই মোসাদ্দেক হোসেন ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা পুর্ব পরিকল্পিত ভাবে দেশিয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে আমার বাবার উপর আক্রমন করে। এসময় খবর পেয়ে আমার ছোটভাই উজ্জল হোসেন, আমার স্ত্রী মুক্তা বেগম সহ আমার বাবাকে রক্ষা করতে গেলে মজিদুলের সাঙ্গপাঙ্গরা আমাদের উপর হামলা করে। এতে আমিসহ আমার ছোট ভাই উজ্জল(২৬) স্ত্রী মুক্তা বেগম (২২), ও আমার বাবা বেলাল হোসেন আহত হয়। এদের মধ্যে গুরত্বর আহত বেলাল হোসেনকে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রতিপক্ষ মোসাদ্দেক হোসেনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, বেলালের ছেলে আইনুল ছাগল ধরে ছাগলটি মাটিতে আছার মারে। এতে ছাগলটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। ঘটনার সময় বেলালকে ছাগলটিকে আছার মারার কথা বললে সে উল্টো আমাকে গালিগালাজ করে। এর প্রতিবাদ করলে দু পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি হয়।
এ ব্যাপারে কথা বললে কিশোরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বজলুর রশিদ বলেন, এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্থা নেয়া হবে।
ছাগল খোয়ারে দেওয়ায় ধান ক্ষেত মালিককে রাস্তায় ধরে মারপিট করেছে ছাগলের মালিক ও তার অনুসারিরা। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯ টার দিকে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার উত্তর চাঁদখানা কানার বাজারে । এ ঘটনায় ধান ক্ষেতের মালিকসহ ৪ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে গুরত্বর আহত বেলাল হোসেন (৫৫) কে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ধান ক্ষেতের মালিক বেলাল হোসেনের ছেলে আইনুল ইসলাম জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার প্রতিবেশি মজিদুল হোসেনের একটি ছাগল ধান ক্ষেত খেলে ছাগলটি ধরে খোয়ারে দেয়া হয়। এর আগেও তার ছাগল কয়েকবার ধরে খোয়ারে দেয়া হয়েছিল। ঘটনার দিন রাত ৯ টার দিকে বেলাল হোসেন কানার বাজারের একটি চায়ের দোকানে চা খেতে বসলে মজিদুলের আপন বড়ভাই মোসাদ্দেক হোসেন ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা পুর্ব পরিকল্পিত ভাবে দেশিয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে আমার বাবার উপর আক্রমন করে। এসময় খবর পেয়ে আমার ছোটভাই উজ্জল হোসেন, আমার স্ত্রী মুক্তা বেগম সহ আমার বাবাকে রক্ষা করতে গেলে মজিদুলের সাঙ্গপাঙ্গরা আমাদের উপর হামলা করে। এতে আমিসহ আমার ছোট ভাই উজ্জল(২৬) স্ত্রী মুক্তা বেগম (২২), ও আমার বাবা বেলাল হোসেন আহত হয়। এদের মধ্যে গুরত্বর আহত বেলাল হোসেনকে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রতিপক্ষ মোসাদ্দেক হোসেনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, বেলালের ছেলে আইনুল ছাগল ধরে ছাগলটি মাটিতে আছার মারে। এতে ছাগলটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। ঘটনার সময় বেলালকে ছাগলটিকে আছার মারার কথা বললে সে উল্টো আমাকে গালিগালাজ করে। এর প্রতিবাদ করলে দু পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি হয়।
এ ব্যাপারে কথা বললে কিশোরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বজলুর রশিদ বলেন, এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্থা নেয়া হবে।