ডোমারে গণ সংগঠনের স্কুল দখল, পুলিশি অভিযানে উদ্ধার, আটক ১।
https://www.obolokon24.com/2017/11/domar_4.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি:-
নীলফামারী ডোমারে গণ সংগঠনের স্কুল দখল করেছে দূর্বৃত্তরা। পুলিশের সহযোগীতায় উদ্ধার, আটক ১। ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়নের মেলাপাঙ্গা বাজারে। সরেজমিনে যানাযায়, উক্ত গ্রামের মৃত হযরত আলীর ছেলে আয়ুব আলী গত ০৫/০২/১৯৯৬ সালে গণ সংগঠনের সভাপতির নামে ৮ শতক জমি বিক্রি করে। সভাপতি ৫৭৭ নং দলিল মূলে উক্ত জমি প্রাপ্ত হয়। দীর্ঘ দিন থেকে গণ সাহায্য সংস্থা তা ভোগ দখল করে অফিস করে আসছে। হটাৎ সংস্থাটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ২০০৮ সালে গণ সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেখানে পিএম শিশু মিশন কেজি স্কুল নামে প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ জন শিক্ষক ও ১২৫ জন ছাত্র/ছাত্রীর সমন্ময়ে বিদ্যালয় পরিচালনা করে আসছে। গত ২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার ভোর রাতে পরদিন শুক্রবার স্কুল বন্ধের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আইয়ুব আলী ও তার ভাড়াটিয়া বাহিনী দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে স্কুলটি জবর দখল করে। এতে করে বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া ও পরীক্ষা দেয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।
বিদ্যলয়ের প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল মান্নান থানায় অভিযোগ দায়ের করলে, শুক্রবার দুপুর ১২টায় ডোমার থানার ওসি (তদন্ত) ইব্রাহিম খলিলের নেতৃত্বে এসআই আরমান, অনন্ত সহ সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনা স্থলে গিয়ে দখলদারদের কবল থেকে বিদ্যলয়টি উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকের কাছে হস্থান্তর করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বাকী দলবল সব পালিয়ে যায়। এ সময় বিদ্যালয় ভাংচুর, জাতীয় পতাকা, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার ছবি বিনষ্ট করার দায়ে ও দেশীয় অস্ত্রসহ দখলবাজ আয়ুব আলীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
নীলফামারী ডোমারে গণ সংগঠনের স্কুল দখল করেছে দূর্বৃত্তরা। পুলিশের সহযোগীতায় উদ্ধার, আটক ১। ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়নের মেলাপাঙ্গা বাজারে। সরেজমিনে যানাযায়, উক্ত গ্রামের মৃত হযরত আলীর ছেলে আয়ুব আলী গত ০৫/০২/১৯৯৬ সালে গণ সংগঠনের সভাপতির নামে ৮ শতক জমি বিক্রি করে। সভাপতি ৫৭৭ নং দলিল মূলে উক্ত জমি প্রাপ্ত হয়। দীর্ঘ দিন থেকে গণ সাহায্য সংস্থা তা ভোগ দখল করে অফিস করে আসছে। হটাৎ সংস্থাটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ২০০৮ সালে গণ সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেখানে পিএম শিশু মিশন কেজি স্কুল নামে প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ জন শিক্ষক ও ১২৫ জন ছাত্র/ছাত্রীর সমন্ময়ে বিদ্যালয় পরিচালনা করে আসছে। গত ২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার ভোর রাতে পরদিন শুক্রবার স্কুল বন্ধের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আইয়ুব আলী ও তার ভাড়াটিয়া বাহিনী দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে স্কুলটি জবর দখল করে। এতে করে বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া ও পরীক্ষা দেয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।
বিদ্যলয়ের প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল মান্নান থানায় অভিযোগ দায়ের করলে, শুক্রবার দুপুর ১২টায় ডোমার থানার ওসি (তদন্ত) ইব্রাহিম খলিলের নেতৃত্বে এসআই আরমান, অনন্ত সহ সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনা স্থলে গিয়ে দখলদারদের কবল থেকে বিদ্যলয়টি উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকের কাছে হস্থান্তর করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বাকী দলবল সব পালিয়ে যায়। এ সময় বিদ্যালয় ভাংচুর, জাতীয় পতাকা, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার ছবি বিনষ্ট করার দায়ে ও দেশীয় অস্ত্রসহ দখলবাজ আয়ুব আলীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।