দিনাজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানের নেতৃত্বে দশ মাসে ছয় ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন
https://www.obolokon24.com/2017/11/dinajpur_2.html
মেহেদী হাসান উজ্জল ফুলবাড়ী দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মিজানুর রহমান বিভিন্ন সময়ে চাঞ্চল্যকর পরিকল্পিত ছয়টি ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন করে আপরাধীদের আইনের আওতায় এনেছেন। এছাড়াও দুর্ধর্ষ পাঁচ জেএমবি সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছেন।
মাত্র গত দশ মাসেই এ ছয়টি হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচনে সক্ষম হয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান।
সংশ্লিষ্ট থানার মামলা সূত্রে জানা যায়, মামলা গুলো হলো ২০১৬ সালের ৫ মে বিরামপুরের ঢেলুপাড়ার মিনহাজুল হত্যা মামলা, ওই বছর ১২ আগষ্ট বীরগঞ্জের কবিরাজহাটের ভ্যান চালক শরিফুল হত্যা মামলা, ৩০ নভেম্বর কাহারোলের গৃহবধু নুরজাহান হত্যা মামলা, এ বছর ২৪ জানুয়ারী ঘোড়াঘাটের রঘুনাথপুরের শেফালী হেমরম হত্যা মামলা, ১৪ মার্চ বোচাগঞ্জের পীর ফরহাদ হোসেন চৌধুরী হত্যা মামলা এবং ৮ জুলাই ফুলবাড়ীর অজ্ঞাতনামা মহিলা হত্যা মামলা।
মামলার নথি সূত্রে দেখা গেছে সংশ্লিষ্ট পাঁচটি মামলার বাদী অজ্ঞাতনামা আসামীকে উল্লেখ হত্যা মামলা দায়ের করেন। ফুলবাড়ীতে অজ্ঞাতনাম মহিলার লাশ ছোট যমুনা নদী থেকে উদ্ধার করে পুলিশ অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেন।
দিনাজপুর পুলিশ সুপার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চাঞ্চল্যকর পরিকল্পিত ক্লুলেস এ ছয়টি হত্যা মামলার তদারকির দায়িত্বপ্রাপ্ত হন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মো. মিজানুর রহমান।
দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়েই এ বছরের মধ্যেই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান প্রতিটি হত্যা মামলা ক্লু উদঘাটন করে প্রকৃত আসামীদের গ্রেপ্তার করেন। পাঁচটি হত্যাকান্ডে জড়িত গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা আদালতে বিচারকের কাছে জবানবন্দিও প্রদান করেন। ফুলবাড়ীর অজ্ঞাতনামা মহিলার লাশ উদ্ধারের বিষয়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তি পুলিশের কাছে ১৬১ ধারায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে জবানবন্দিও দেয়।
অতিদ্রুত সময়ে ছয়টি পরিকল্পিত চাঞ্চল্যকর ক্লুলেস মামলায় রহস্য উন্মোচন করে আসামীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসায় হত্যাকান্ডের শিকার পরিবার এবং এলাকার সচেতন ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, এতে করে মানুষের পুলিশ বাহিনীর প্রতি আস্থা যেমন বেড়েছে তেমনি প্রকৃত অপরাধীরা আইনের আওতায় আসায় অপরাধের সংখ্যাও কমেছে।
এদিকে হঠাৎ করেই শান্তি প্রিয় দিনাজপুরে মাথা চাঁড়া দিয়ে ওঠে জঙ্গিবাদ। দিনাজপুরের শাস্তির আকাশ ঢাকতে শুরু করে জঙ্গিবাদের কালো মেঘে। একের পর এক জঙ্গি হামলায় দিনাজপুর বাসী যখন আতঙ্কিত ঠিক তখনি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের প্রত্যক্ষ তদারকিতে অত্যন্ত সু কৌশলে কাহারোলে রাস মেলা, ইসকন মন্দিরে হামলা এবং ইটালিয়ান নাগরিককে হত্যা চেষ্টার জড়িত জঙ্গিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।
এরপরও ঘাপটি মেরে থাকা জঙ্গিদের ধরতে একের পর এক কৌশল অবলম্বন করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান। জেএমবির সামরিক বাহিনীর প্রধান রাজীব গান্ধি গ্রেপ্তার হলে দ্রুত সেখানে ছুটে যান মিজানুর রহমান। সুকৌশলে জেনে নেন দিনাজপুরে ঘাপটি মেরে থাকা জঙ্গিদের নাম ঠিকানা। সে মোতাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশ কাহারোল থেকে দুর্ধর্ষ পাঁচ জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার হওয়া জঙ্গিরা আদালতে জঙ্গিবাদের সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার জবানবন্দি দেয়।
সংশ্লিষ্ট সচেতন মহল মনে করেন দ্রুততম সময়ে ক্লুলেস পরিকল্পিত চাঞ্চচ্যলকর হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন এবং প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তর এবং দুর্ধর্ষ জঙ্গিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় সোপর্দ করায় দিনাজপুরে অতীতের যে কোন সময়ের চাইতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
দিনাজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মিজানুর রহমান বিভিন্ন সময়ে চাঞ্চল্যকর পরিকল্পিত ছয়টি ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন করে আপরাধীদের আইনের আওতায় এনেছেন। এছাড়াও দুর্ধর্ষ পাঁচ জেএমবি সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছেন।
মাত্র গত দশ মাসেই এ ছয়টি হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচনে সক্ষম হয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান।
সংশ্লিষ্ট থানার মামলা সূত্রে জানা যায়, মামলা গুলো হলো ২০১৬ সালের ৫ মে বিরামপুরের ঢেলুপাড়ার মিনহাজুল হত্যা মামলা, ওই বছর ১২ আগষ্ট বীরগঞ্জের কবিরাজহাটের ভ্যান চালক শরিফুল হত্যা মামলা, ৩০ নভেম্বর কাহারোলের গৃহবধু নুরজাহান হত্যা মামলা, এ বছর ২৪ জানুয়ারী ঘোড়াঘাটের রঘুনাথপুরের শেফালী হেমরম হত্যা মামলা, ১৪ মার্চ বোচাগঞ্জের পীর ফরহাদ হোসেন চৌধুরী হত্যা মামলা এবং ৮ জুলাই ফুলবাড়ীর অজ্ঞাতনামা মহিলা হত্যা মামলা।
মামলার নথি সূত্রে দেখা গেছে সংশ্লিষ্ট পাঁচটি মামলার বাদী অজ্ঞাতনামা আসামীকে উল্লেখ হত্যা মামলা দায়ের করেন। ফুলবাড়ীতে অজ্ঞাতনাম মহিলার লাশ ছোট যমুনা নদী থেকে উদ্ধার করে পুলিশ অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেন।
দিনাজপুর পুলিশ সুপার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চাঞ্চল্যকর পরিকল্পিত ক্লুলেস এ ছয়টি হত্যা মামলার তদারকির দায়িত্বপ্রাপ্ত হন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মো. মিজানুর রহমান।
দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়েই এ বছরের মধ্যেই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান প্রতিটি হত্যা মামলা ক্লু উদঘাটন করে প্রকৃত আসামীদের গ্রেপ্তার করেন। পাঁচটি হত্যাকান্ডে জড়িত গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা আদালতে বিচারকের কাছে জবানবন্দিও প্রদান করেন। ফুলবাড়ীর অজ্ঞাতনামা মহিলার লাশ উদ্ধারের বিষয়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তি পুলিশের কাছে ১৬১ ধারায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে জবানবন্দিও দেয়।
অতিদ্রুত সময়ে ছয়টি পরিকল্পিত চাঞ্চল্যকর ক্লুলেস মামলায় রহস্য উন্মোচন করে আসামীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসায় হত্যাকান্ডের শিকার পরিবার এবং এলাকার সচেতন ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, এতে করে মানুষের পুলিশ বাহিনীর প্রতি আস্থা যেমন বেড়েছে তেমনি প্রকৃত অপরাধীরা আইনের আওতায় আসায় অপরাধের সংখ্যাও কমেছে।
এদিকে হঠাৎ করেই শান্তি প্রিয় দিনাজপুরে মাথা চাঁড়া দিয়ে ওঠে জঙ্গিবাদ। দিনাজপুরের শাস্তির আকাশ ঢাকতে শুরু করে জঙ্গিবাদের কালো মেঘে। একের পর এক জঙ্গি হামলায় দিনাজপুর বাসী যখন আতঙ্কিত ঠিক তখনি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের প্রত্যক্ষ তদারকিতে অত্যন্ত সু কৌশলে কাহারোলে রাস মেলা, ইসকন মন্দিরে হামলা এবং ইটালিয়ান নাগরিককে হত্যা চেষ্টার জড়িত জঙ্গিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।
এরপরও ঘাপটি মেরে থাকা জঙ্গিদের ধরতে একের পর এক কৌশল অবলম্বন করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান। জেএমবির সামরিক বাহিনীর প্রধান রাজীব গান্ধি গ্রেপ্তার হলে দ্রুত সেখানে ছুটে যান মিজানুর রহমান। সুকৌশলে জেনে নেন দিনাজপুরে ঘাপটি মেরে থাকা জঙ্গিদের নাম ঠিকানা। সে মোতাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশ কাহারোল থেকে দুর্ধর্ষ পাঁচ জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার হওয়া জঙ্গিরা আদালতে জঙ্গিবাদের সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার জবানবন্দি দেয়।
সংশ্লিষ্ট সচেতন মহল মনে করেন দ্রুততম সময়ে ক্লুলেস পরিকল্পিত চাঞ্চচ্যলকর হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন এবং প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তর এবং দুর্ধর্ষ জঙ্গিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় সোপর্দ করায় দিনাজপুরে অতীতের যে কোন সময়ের চাইতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।