পীরগাছায় টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত ২৪ ঘন্টা ধরে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ
https://www.obolokon24.com/2017/08/rangpur_12.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা সংবাদদাতা
রংপুরের পীরগাছায় গত চার দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে অস্থায়ী বন্যা দেখা দিয়েছে। অনেক এলাকায় বসত-ভিটা পানি নিচে তলিয়ে গিয়েছে। বর্তমানে উপজেলার দুটি ইউনিয়নের ২০ টি চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ২০ হাজার লোক পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। বেশকিছু স্কুল-কলেজের মাঠ হাঁটু পানি নিচে তলিয়ে গিয়েছে। হাঁট-বাজারসহ অনেক সড়ক পানির নিচে রয়েছে। বাড়ি হতে বের হতে না পারায় নিম্ন আয়ের মানুষদের চরম দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। গত ২৪ ঘন্টা থেকে উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ফলে জনজীবনে ছন্দ পতন দেখা দিয়েছে। ব্যাটারী চালিত যানবাহন গুলোতে চার্জ দিতে না পারায় চালকরা চরম বিপাকে পড়েছে। বর্ষণের ফলে অনেক পুকুর ও মৎস্য খামার বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় পুকুরের মাছ বের হয়ে গেছে। চার দিনের অতিবৃষ্টির কারণে উপজেলার প্রায় তিনশত হেক্টর জমির রোপা আমন চারা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। শনিবার দুপুর পর্যন্ত প্রায় ৪০টি মৎস খামার পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এতে প্রায় কোটি টাকা ক্ষতির আশংকা করা হচ্ছে। এদিকে উম্মুক্ত জলাশয়ে প্রচুর মাছ ধড়া পড়ছে। টানা বর্ষণ অব্যাহত থাকলে আরো প্রায় ৫০টি মৎস্য খামার পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার আশংকা করা হচ্ছে।
উপজেলার কান্দি ইউনিয়নের মৎসচাষী হাইফুল ইসলাম খাঁন ইকবাল জানান, তার মৎস খামার টানা বর্ষণের কারণে পানির নিচে তালিয়ে গেছে। এতে তার প্রায় দুই লাখ টাকার মাছ খামার থেকে বাহির হয়ে যায়। তার মত আরো প্রায় ৪০টি মৎস খামার পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। অনেক খামারী নেট জাল দিয়ে খামারের মাছ রক্ষার শেষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা যায়।
রংপুরের পীরগাছায় গত চার দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে অস্থায়ী বন্যা দেখা দিয়েছে। অনেক এলাকায় বসত-ভিটা পানি নিচে তলিয়ে গিয়েছে। বর্তমানে উপজেলার দুটি ইউনিয়নের ২০ টি চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ২০ হাজার লোক পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। বেশকিছু স্কুল-কলেজের মাঠ হাঁটু পানি নিচে তলিয়ে গিয়েছে। হাঁট-বাজারসহ অনেক সড়ক পানির নিচে রয়েছে। বাড়ি হতে বের হতে না পারায় নিম্ন আয়ের মানুষদের চরম দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। গত ২৪ ঘন্টা থেকে উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ফলে জনজীবনে ছন্দ পতন দেখা দিয়েছে। ব্যাটারী চালিত যানবাহন গুলোতে চার্জ দিতে না পারায় চালকরা চরম বিপাকে পড়েছে। বর্ষণের ফলে অনেক পুকুর ও মৎস্য খামার বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় পুকুরের মাছ বের হয়ে গেছে। চার দিনের অতিবৃষ্টির কারণে উপজেলার প্রায় তিনশত হেক্টর জমির রোপা আমন চারা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। শনিবার দুপুর পর্যন্ত প্রায় ৪০টি মৎস খামার পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এতে প্রায় কোটি টাকা ক্ষতির আশংকা করা হচ্ছে। এদিকে উম্মুক্ত জলাশয়ে প্রচুর মাছ ধড়া পড়ছে। টানা বর্ষণ অব্যাহত থাকলে আরো প্রায় ৫০টি মৎস্য খামার পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার আশংকা করা হচ্ছে।
উপজেলার কান্দি ইউনিয়নের মৎসচাষী হাইফুল ইসলাম খাঁন ইকবাল জানান, তার মৎস খামার টানা বর্ষণের কারণে পানির নিচে তালিয়ে গেছে। এতে তার প্রায় দুই লাখ টাকার মাছ খামার থেকে বাহির হয়ে যায়। তার মত আরো প্রায় ৪০টি মৎস খামার পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। অনেক খামারী নেট জাল দিয়ে খামারের মাছ রক্ষার শেষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা যায়।