জলঢাকায় পানি বন্দি ১০ হাজার পরিবার ॥ আড়াই হাজার হেক্টর ফসলী জমি পানির নিচে
https://www.obolokon24.com/2017/08/jaldhaka_12.html
মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা, (নীলফামারী) প্রতিনিধি ঃ
টানা ৩ দিনের ভারী বর্ষনে ও তিস্তার পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় নীলফামারীর জলঢাকায় পানি বন্দি হয়ে পড়েছে এলাকার মানুষ। অন্যদিকে ভাড়ী বর্ষনের কারনে উপজেলার আড়াই হাজার হেক্টর ফসলী জমি এখন পানির নিচে। জলঢাকা পৌরসভা সহ আরো ৪টি ইউনিয়নের ফসলী জমি পানির নিচের সহ প্রায় ১০ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে আছে। গত বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া রেকর্ড সংখ্যক বৃষ্টিপাত হওয়ায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে নি¤œ অঞ্চলের বাড়িঘরে পানি জমে যাওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছে সাধারন মানুষ। এদিকে টানা বর্ষনে নি¤œ আয়ের মানুষেরা পরেছে চরম বিপাকে। উপজেলার শৌলমারী, কৈমারী, ডাউয়াবাড়ী ও গোলমুন্ডা ইউনিয়নে বেশ কিছু গ্রাম বুড়িতিস্তা নদী সংলগ্ন হওয়ায় এসব গ্রাম গুলোতে পানি ঢুকে পরে। শৌলমারী ইউপি চেয়ারম্যান প্রানজিৎ রায় পলাশ বলেন, আমার ইউনিয়নে তিস্তা নদী পার্শ্ববর্তী হওয়ায় এখানকার মানুষেরা চরম বিপদে আছে। তিনি আরো জানান আমার ইউনিয়নে তিস্তার বাধ ভেঙ্গে যাওয়ায় প্রায় ১ হাজার পরিবারের ঘর বাড়িতে পানি ঢুকে পরেছে। ডাউয়াবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান রোকনুজ্জামান খোকন জানায়, আমার ইউনিয়নে ডাউয়াবাড়ী, চর ভরট, কুটিপাড়া, সিদ্ধেশ্বরী মাঝাপাড়া ও সিদ্ধেশ্বরী মজিদ পাড়ায় তিস্তার পানি ঢুকে পড়ায় ২ হাজার পরিবারের ঘরবাড়ী ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে। অন্যদিকে কৈমারী ও গোলমুন্ডা ইউনিয়নের চর এলাকার গ্রামগুলোতে পানি ঢুকে পড়েছে। পৌর শহরের পানি নিস্কাশনের কোন ব্যবস্থা না থাকায় শহরের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ বৃষ্টির পানি ঢুকে পরেছে বসত ভিটায়। উপজেলার কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মাহফুজুল হক জানান উপজেলাটি ২৩ হাজার হেক্টর ফসলী জমির মধ্যে আড়াই হাজার হেক্টর জমি অতি বৃষ্টিপাতের কারনে পানির নিচে তলিয়ে আছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে বৃষ্টিপাত বন্ধ না হলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে। পানি উন্নয়ন বোর্ড (ডালিয়া) নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান জানান, দুপুর ১২ টা পর্যন্ত তিস্তার পানি বিপদ সীমার ২০ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তিনি আর জানান যে সমস্ত ইউনিয়নে বাধে ক্ষতি হয়েছে তা মেরামতের কাজ চলছে। জলঢাকা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহা: রাশেদুল হক প্রধান জানান, বিভিন্ন ইউনিয়নে পরিস্থতির উন্নতি করতে কাজ করছে আমাদের প্রশাসন ।
টানা ৩ দিনের ভারী বর্ষনে ও তিস্তার পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় নীলফামারীর জলঢাকায় পানি বন্দি হয়ে পড়েছে এলাকার মানুষ। অন্যদিকে ভাড়ী বর্ষনের কারনে উপজেলার আড়াই হাজার হেক্টর ফসলী জমি এখন পানির নিচে। জলঢাকা পৌরসভা সহ আরো ৪টি ইউনিয়নের ফসলী জমি পানির নিচের সহ প্রায় ১০ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে আছে। গত বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া রেকর্ড সংখ্যক বৃষ্টিপাত হওয়ায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে নি¤œ অঞ্চলের বাড়িঘরে পানি জমে যাওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছে সাধারন মানুষ। এদিকে টানা বর্ষনে নি¤œ আয়ের মানুষেরা পরেছে চরম বিপাকে। উপজেলার শৌলমারী, কৈমারী, ডাউয়াবাড়ী ও গোলমুন্ডা ইউনিয়নে বেশ কিছু গ্রাম বুড়িতিস্তা নদী সংলগ্ন হওয়ায় এসব গ্রাম গুলোতে পানি ঢুকে পরে। শৌলমারী ইউপি চেয়ারম্যান প্রানজিৎ রায় পলাশ বলেন, আমার ইউনিয়নে তিস্তা নদী পার্শ্ববর্তী হওয়ায় এখানকার মানুষেরা চরম বিপদে আছে। তিনি আরো জানান আমার ইউনিয়নে তিস্তার বাধ ভেঙ্গে যাওয়ায় প্রায় ১ হাজার পরিবারের ঘর বাড়িতে পানি ঢুকে পরেছে। ডাউয়াবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান রোকনুজ্জামান খোকন জানায়, আমার ইউনিয়নে ডাউয়াবাড়ী, চর ভরট, কুটিপাড়া, সিদ্ধেশ্বরী মাঝাপাড়া ও সিদ্ধেশ্বরী মজিদ পাড়ায় তিস্তার পানি ঢুকে পড়ায় ২ হাজার পরিবারের ঘরবাড়ী ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে। অন্যদিকে কৈমারী ও গোলমুন্ডা ইউনিয়নের চর এলাকার গ্রামগুলোতে পানি ঢুকে পড়েছে। পৌর শহরের পানি নিস্কাশনের কোন ব্যবস্থা না থাকায় শহরের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ বৃষ্টির পানি ঢুকে পরেছে বসত ভিটায়। উপজেলার কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মাহফুজুল হক জানান উপজেলাটি ২৩ হাজার হেক্টর ফসলী জমির মধ্যে আড়াই হাজার হেক্টর জমি অতি বৃষ্টিপাতের কারনে পানির নিচে তলিয়ে আছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে বৃষ্টিপাত বন্ধ না হলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে। পানি উন্নয়ন বোর্ড (ডালিয়া) নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান জানান, দুপুর ১২ টা পর্যন্ত তিস্তার পানি বিপদ সীমার ২০ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তিনি আর জানান যে সমস্ত ইউনিয়নে বাধে ক্ষতি হয়েছে তা মেরামতের কাজ চলছে। জলঢাকা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহা: রাশেদুল হক প্রধান জানান, বিভিন্ন ইউনিয়নে পরিস্থতির উন্নতি করতে কাজ করছে আমাদের প্রশাসন ।