কিশোরগঞ্জে ঝুঁকিপুর্ন বাঁশের সাঁকোই ভরসা ২০ হাজার মানুষের
https://www.obolokon24.com/2017/07/kisargang_11.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ,নীলফামারীঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নের কেশবা ময়দানের ঘাট ধাইজান নদীর উপর ওপর ঝঁকিপুর্ন বাঁশের সাঁকোই উপজেলার ২০ হাজার মানুষের পারাপারের একমাত্র ভরসা। দীর্ঘ দিনেও সেতু নির্মান না হওয়ায় , স্কুল কলেজগামী শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী, কৃষকসহ পথচারিরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ বিভিন্ন সময়ে নির্বাচিত সংসদ সদস্যগন ভোটের আগে সেতু নির্মানের কথা বলে ভোট নিলেও ভোটের পরে আর তাদের দেখা মেলেনা।
গত সোমবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ধাইজান নদীর পশ্চিম দিকে কেশবা, পুটিমারী, ভেড়ভেড়ী, শ্বাশান বাজার, পুর্ব দিকে গদা, চেংমারি, দক্ষিন রাজিব, বাজেডুমরিয়াসহ ৮ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষ ও স্কুল কলেজগামী শিক্ষাথীদের জন্য পারাপারের একমাত্র উপায় ঝুঁকিপুর্ন বাঁশের সাঁকোটি। এখানে একটি সেতু নির্মানের জন্য এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবী থাকলেও কারো যেন মাথা ব্যাথা নেই। তাই বর্ষাকালে যখন নদীতে পানি বৃদ্ধি পায় তখন কলার ভুড়া ও নৌকায় নদীর পারাপার হলেও শুকনো মৌসুমে নব্যতা সঙ্কটের কারনে এলাকাবাসীর উদ্যোগে তৈরী বাঁশের সাঁকোই একমাত্র ভরসা হয়ে দাঁড়ায়।
কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের গদা গ্রামের আসাদুল ইসলাম বলেন, আমাদের বাপ দাদাদের পৈত্রিক সুত্রে পাওয়া চাষাবাদের বেশির ভাগ জমি ধাইজান নদীর পশ্চিম দিকে কেশবা গ্রামে। কৃষকদের উৎপাদিত কষ্টের ফসল ঘরে আনতে যেখানে ধাইজান নদী পার হয়ে যেতে মাত্র হাফ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হয়। সেখানে নদীতে সেতু না থাকার কারনে কৃষকদের অতিরিক্ত ভ্যান ভাড়া দিয়ে প্রায় ৪ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে পটিমারী ইউনিয়নের শ্বশান বাজার দিয়ে উপজেলা হয়ে কিশোরগঞ্জ বাজারের ভিতর দিয়ে কৃষকদের উৎপাদিত ফসল বাড়িতে নিয়ে আসতে হয়।
নদীর তীরবর্তী কেশবা গ্রামের কৃষক রইস উদ্দিন বলেন, আমাদের কিশোরগঞ্জ বাজারে যেতে বাঁশের সাঁকো পারি দিয়ে মাত্র ৫ টাকা ভ্যান ভাড়া দিতে হয়। আর ধান , পাট, সহ অন্যান্য ফসল কিশোরগঞ্জ হাটে বিক্রি করতে গেলে পুিটমারী শ্বশান বাজার দিয়ে ঘুরে কিশোরগঞ্জ হাটে নিয়ে যেতে হলে দ্বিগুন ভাড়া গুনতে হয়। সেতু হলে দ্বিগুন ভাড়া দিতে হবেনা।
কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনিছুল ইসলাম আনিছ বলেন, কিশোরগঞ্জ উপজেলার ময়দানের ঘাট এলাকায় ধাইজান নদীর উপর সেতু নির্মানের জন্য বিভিন্ন ভাবে চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু কোন কাজ হচ্ছেনা।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রকৈৗশলী এস এম কেরামত আলী নান্নু বলেন, ময়দানের ঘাট ধাইজান নদীর উপর সেতু নির্মানের জন্য ঢাকায় প্রস্তাবনা পাটানো হয়েছে। সেখান থেকে অনুমোদন আসলে টেন্ডার আহবান করা হবে।
গত সোমবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ধাইজান নদীর পশ্চিম দিকে কেশবা, পুটিমারী, ভেড়ভেড়ী, শ্বাশান বাজার, পুর্ব দিকে গদা, চেংমারি, দক্ষিন রাজিব, বাজেডুমরিয়াসহ ৮ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষ ও স্কুল কলেজগামী শিক্ষাথীদের জন্য পারাপারের একমাত্র উপায় ঝুঁকিপুর্ন বাঁশের সাঁকোটি। এখানে একটি সেতু নির্মানের জন্য এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবী থাকলেও কারো যেন মাথা ব্যাথা নেই। তাই বর্ষাকালে যখন নদীতে পানি বৃদ্ধি পায় তখন কলার ভুড়া ও নৌকায় নদীর পারাপার হলেও শুকনো মৌসুমে নব্যতা সঙ্কটের কারনে এলাকাবাসীর উদ্যোগে তৈরী বাঁশের সাঁকোই একমাত্র ভরসা হয়ে দাঁড়ায়।
কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের গদা গ্রামের আসাদুল ইসলাম বলেন, আমাদের বাপ দাদাদের পৈত্রিক সুত্রে পাওয়া চাষাবাদের বেশির ভাগ জমি ধাইজান নদীর পশ্চিম দিকে কেশবা গ্রামে। কৃষকদের উৎপাদিত কষ্টের ফসল ঘরে আনতে যেখানে ধাইজান নদী পার হয়ে যেতে মাত্র হাফ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হয়। সেখানে নদীতে সেতু না থাকার কারনে কৃষকদের অতিরিক্ত ভ্যান ভাড়া দিয়ে প্রায় ৪ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে পটিমারী ইউনিয়নের শ্বশান বাজার দিয়ে উপজেলা হয়ে কিশোরগঞ্জ বাজারের ভিতর দিয়ে কৃষকদের উৎপাদিত ফসল বাড়িতে নিয়ে আসতে হয়।
নদীর তীরবর্তী কেশবা গ্রামের কৃষক রইস উদ্দিন বলেন, আমাদের কিশোরগঞ্জ বাজারে যেতে বাঁশের সাঁকো পারি দিয়ে মাত্র ৫ টাকা ভ্যান ভাড়া দিতে হয়। আর ধান , পাট, সহ অন্যান্য ফসল কিশোরগঞ্জ হাটে বিক্রি করতে গেলে পুিটমারী শ্বশান বাজার দিয়ে ঘুরে কিশোরগঞ্জ হাটে নিয়ে যেতে হলে দ্বিগুন ভাড়া গুনতে হয়। সেতু হলে দ্বিগুন ভাড়া দিতে হবেনা।
কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনিছুল ইসলাম আনিছ বলেন, কিশোরগঞ্জ উপজেলার ময়দানের ঘাট এলাকায় ধাইজান নদীর উপর সেতু নির্মানের জন্য বিভিন্ন ভাবে চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু কোন কাজ হচ্ছেনা।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রকৈৗশলী এস এম কেরামত আলী নান্নু বলেন, ময়দানের ঘাট ধাইজান নদীর উপর সেতু নির্মানের জন্য ঢাকায় প্রস্তাবনা পাটানো হয়েছে। সেখান থেকে অনুমোদন আসলে টেন্ডার আহবান করা হবে।