ডিমলায় ব্রীজ বিকল্প বাঁশের সাকো নিয়ে চলছে রমরমা বানিজ্য,শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসীর দুর্ভোগ চরমে
https://www.obolokon24.com/2017/07/dimla_10.html
নিজস্ব প্রতিনিধি॥
নীলফামারীর ডিমলায় নাউতরা ইউনিয়নের নাউতরা নদীর উপর ব্রীজ নির্মানের ধীর গতিতে। ব্রীজ নির্মানাধীন চলা অবস্থায় স্থানীয়দের চলাচলের জন্য ব্রীজ বিকল্প বাঁশের সাকো তৈরি করা হলেও তা নিয়ে শুরু হয়েছে বানিজ্য। একটি প্রভাবশালী মহল গত বেশ কদিন থেকে অহেতুক সময় অসময় লোক পারাপাড়ের ভীড় দেখা মাত্র বাঁশের সাকো সংস্কারের নাম করে তা বর্তমানে ঝুকিপুর্নের দোয়াই দিয়ে রমরমা বানিজ্যের অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী।আর এতে শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসীর দুর্ভোগ পৌছেছে চরমে ।
সরেজমিনে রোববার দুপুরে দেখা যায় যে, বাঁশের সাকোটির এক দিক দিয়ে খুলে মেরামত করার নামে সাকো বিকল্প নৌকা দিয়ে দিব্বি রমরমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন ওই প্রভাবশালী মহলটি ও তাদের লোকেরা ।এখানে প্রতিজনকে একবার পার হতেই দিতে হয় ১০টাকা করে। এবং সারাদিন এই মহলটির কাছে এলাকার হাজার হাজার সাধারন মানূষ বিকল্প পথ না থাকায় বাধ্য হচ্ছেন টাকা দিয়েই পারাপাড়
হতে।
রবিবার দুপুর সেখানে ছোট নৌকায় ৪০জন মানুষ নিয়ে আসার সময় নৌকাটি মাঝ নদীতে ডুবে যায়। পানি কম থাকার কারনে যে যেভাবে পেরেছে পাড়ে উঠে প্রানে বেচে গেছে। এ সময় অনেকের মত নাউতরা বালিকা স্কুল এ্যান্ড কলেজের শতাধিক ছাত্রীকেও চরম বিপাকে পড়তে দেখা যায়।নৌকার মাঝি একরামুল হক বলেন সকাল থেকে ছোট নৌকায় ২ হাজার টাকা উত্তোলন করেন। অপরদিকে বাঁশের সাকো মেরামত করে অটোবাইক স্টান্ডের নামে প্রতিটি মোটর সাইকেল প্রতি ২০টাকা, সাইকেল ১০টাকা ও প্রত্যেক জনপ্রতি বাঁশের সাকো পারাপাড়ে ১০টাকা করে আদায় করা হচ্ছে। নাউতরা ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম লেলিন এ বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, নাউতরা ব্রীজের কাজ চলমান থাকার কারনে সাময়িক সমস্যা হচ্ছে। তিনি দাবী করেন ইউনিয়ন পরিষদের অর্থায়নে বাঁশের সাকো মেরামতের কাজ চলছে! উপজেলা প্রকৌশলী আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ বলেন, নাউতরা ব্রীজটি ২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা ব্যায়ে নির্মান করা হচ্ছে। আগামী ডিসেম্বর মাসে ব্রীজটি কাজ শেষ হতে পারে।
রবিবার দুপুর সেখানে ছোট নৌকায় ৪০জন মানুষ নিয়ে আসার সময় নৌকাটি মাঝ নদীতে ডুবে যায়। পানি কম থাকার কারনে যে যেভাবে পেরেছে পাড়ে উঠে প্রানে বেচে গেছে। এ সময় অনেকের মত নাউতরা বালিকা স্কুল এ্যান্ড কলেজের শতাধিক ছাত্রীকেও চরম বিপাকে পড়তে দেখা যায়।নৌকার মাঝি একরামুল হক বলেন সকাল থেকে ছোট নৌকায় ২ হাজার টাকা উত্তোলন করেন। অপরদিকে বাঁশের সাকো মেরামত করে অটোবাইক স্টান্ডের নামে প্রতিটি মোটর সাইকেল প্রতি ২০টাকা, সাইকেল ১০টাকা ও প্রত্যেক জনপ্রতি বাঁশের সাকো পারাপাড়ে ১০টাকা করে আদায় করা হচ্ছে। নাউতরা ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম লেলিন এ বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, নাউতরা ব্রীজের কাজ চলমান থাকার কারনে সাময়িক সমস্যা হচ্ছে। তিনি দাবী করেন ইউনিয়ন পরিষদের অর্থায়নে বাঁশের সাকো মেরামতের কাজ চলছে! উপজেলা প্রকৌশলী আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ বলেন, নাউতরা ব্রীজটি ২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা ব্যায়ে নির্মান করা হচ্ছে। আগামী ডিসেম্বর মাসে ব্রীজটি কাজ শেষ হতে পারে।