ডোমারে সেই পৌর কাউন্সিলরের অপকর্মে এখন দূর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
https://www.obolokon24.com/2017/06/domar_33.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমারে পৌর কাউন্সিলরের অপকর্মে এখন দূর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। তার নিকট থেকে জব্দকৃত জবাই করা অসুস্থ্য মহিষ নিয়ম না মেনে অর্ধ মাটি চাপা দেওয়ায় দুর্গন্ধে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। অভিযুক্ত ওই কাউন্সিলর এখনো জামাই আদরে থাকায় প্রশাসনের ভুমিকায় জনমনে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। জানাগেছে,গত বৃহস্পতিবার ডোমার পৌর এলাকার সবুজ পাড়া গ্রামে ৮নং পৌর কাউন্সিলর ও কসাই সামিউলের জবাইকৃত অসুস্থ্য মহিষ সাইদার মিস্ত্রির বাড়ী থেকে গভীর রাতে বিক্রির প্রস্তুতিকালে জব্দ করে ডোমার থানা পুলিশ । পরে পৌর প্যানেল মেয়র ও কয়েকজন কাউন্সিলরের উপস্থিতিতে পুলিশ দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন না করে জব্দ করা জবাইকৃত মহিষটি ডোমার সরকারী ডিগ্রী মহাবিদ্যাললের গেট সংলগ্ন শালকি ব্রীজের নিচে নিয়ম না মেনে তড়িঘরি করে অর্ধমাটি চাপা দেয়। এতে কুকুর শিয়াল মাটি খুড়ে তা বাহিরে বের করায় দূর্গন্ধে চারিদিকের বাতাস ভারি হয়ে মারাতœক পরিবেশ দূষনের কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। অপরদিকে এ সড়কটি কলেজগামী ছাত্র/ছাত্রী ও ওই গ্রামে যাওয়ার একমাত্র পথ হওয়ায় চরম বিপাকে পরেছে পথচারিরা। এবিষয়ে ডোমার পৌর কাউন্সিলর আব্দুর রাজ্জাক রাজা জানান, কাউন্সিলর সামিউলের অপকর্মে আমার ওয়ার্ডের জনগণ কেন দূর্ভোগ পোহাবে। জনবসতিপূর্ণ ও একটি সরকারী প্রতিষ্ঠানের সামনে এভাবে অসুস্থ্য মহিষ টি অর্ধমাটি চাপা দেয়ায় রমজানে রোজা নিয়ে কেউ দূর্গন্ধে ওই পথে চলাচল করতে পারছেনা। রোগাক্রান্ত মৃত প্রানী কোন প্রক্রিয়ায় মাটিতে পুতে রাখতে হয় এমন প্রশ্নে উপজেলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা রাশেদুল হক প্রতিনিধিকে জানান, কোন অসুস্থ্য মৃত প্রানী মাটিতে পুতে রাখতে হলে অবশ্যই ৩ থেকে ৪ ফুট গর্ত করে সেখানে পর্যাপ্ত চুন অথবা ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়ে দিতে হবে । ওই কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে কোন আইনগত ব্যবস্থা না নেয়ায় পুলিশ ও পৌর প্রশাসনের প্রতি সাধারণ মানুষের ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।
নীলফামারীর ডোমারে পৌর কাউন্সিলরের অপকর্মে এখন দূর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। তার নিকট থেকে জব্দকৃত জবাই করা অসুস্থ্য মহিষ নিয়ম না মেনে অর্ধ মাটি চাপা দেওয়ায় দুর্গন্ধে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। অভিযুক্ত ওই কাউন্সিলর এখনো জামাই আদরে থাকায় প্রশাসনের ভুমিকায় জনমনে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। জানাগেছে,গত বৃহস্পতিবার ডোমার পৌর এলাকার সবুজ পাড়া গ্রামে ৮নং পৌর কাউন্সিলর ও কসাই সামিউলের জবাইকৃত অসুস্থ্য মহিষ সাইদার মিস্ত্রির বাড়ী থেকে গভীর রাতে বিক্রির প্রস্তুতিকালে জব্দ করে ডোমার থানা পুলিশ । পরে পৌর প্যানেল মেয়র ও কয়েকজন কাউন্সিলরের উপস্থিতিতে পুলিশ দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন না করে জব্দ করা জবাইকৃত মহিষটি ডোমার সরকারী ডিগ্রী মহাবিদ্যাললের গেট সংলগ্ন শালকি ব্রীজের নিচে নিয়ম না মেনে তড়িঘরি করে অর্ধমাটি চাপা দেয়। এতে কুকুর শিয়াল মাটি খুড়ে তা বাহিরে বের করায় দূর্গন্ধে চারিদিকের বাতাস ভারি হয়ে মারাতœক পরিবেশ দূষনের কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। অপরদিকে এ সড়কটি কলেজগামী ছাত্র/ছাত্রী ও ওই গ্রামে যাওয়ার একমাত্র পথ হওয়ায় চরম বিপাকে পরেছে পথচারিরা। এবিষয়ে ডোমার পৌর কাউন্সিলর আব্দুর রাজ্জাক রাজা জানান, কাউন্সিলর সামিউলের অপকর্মে আমার ওয়ার্ডের জনগণ কেন দূর্ভোগ পোহাবে। জনবসতিপূর্ণ ও একটি সরকারী প্রতিষ্ঠানের সামনে এভাবে অসুস্থ্য মহিষ টি অর্ধমাটি চাপা দেয়ায় রমজানে রোজা নিয়ে কেউ দূর্গন্ধে ওই পথে চলাচল করতে পারছেনা। রোগাক্রান্ত মৃত প্রানী কোন প্রক্রিয়ায় মাটিতে পুতে রাখতে হয় এমন প্রশ্নে উপজেলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা রাশেদুল হক প্রতিনিধিকে জানান, কোন অসুস্থ্য মৃত প্রানী মাটিতে পুতে রাখতে হলে অবশ্যই ৩ থেকে ৪ ফুট গর্ত করে সেখানে পর্যাপ্ত চুন অথবা ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়ে দিতে হবে । ওই কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে কোন আইনগত ব্যবস্থা না নেয়ায় পুলিশ ও পৌর প্রশাসনের প্রতি সাধারণ মানুষের ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।