‘সব ধর্মের মানুষের সহাবস্থান বাংলাদেশে এক অনন্য বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি করেছে’- স্পিকার
https://www.obolokon24.com/2017/05/speker.html
ডেস্কঃ
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও মুসলমানসহ সব ধর্মের মানুষের সহাবস্থান বাংলাদেশে এক অনন্য বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি করেছে। শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে জাতীয় জাদুঘরের সামনে বাংলাদেশ বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিষদ আয়োজিত ‘শান্তি শোভাযাত্রা ও সম্প্রীতি উৎসব-২০১৭’ উদযাপন উপলক্ষে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ শান্তি ও সম্প্রীতির দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, অসাম্প্রদায়িক মনোভাব নিয়ে বাঙালি চেতনায় দেশের সকল মানুষের মাঝে বিরাজ করছে অভূতপূর্ব মেলবন্ধন। ‘সব ধর্মের মানুষের সহাবস্থান বাংলাদেশে এক অনন্য বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি করেছে’ স্পিকার বলেন, বাংলাদেশে ধর্ম-বর্ণের উর্ধ্বে সকল মানুষ সাম্প্রদায়িকতাকে বিসর্জন দিয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বসবাস করছে। সকল ধর্মের উৎসব সকলে মিলে উদযাপন করছে, যা এক বিরল দৃষ্টান্ত। গৌতম বুদ্ধের জন্মোৎসব উপলক্ষে বৌদ্ধ পূর্ণিমা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব উল্লেখ করে তিনি গৌতম বুদ্ধের মহান আদর্শকে ধারণ করে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান। স্পিকার বৌদ্ধ ধর্মের সব জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান এবং তাদের শান্তিময় জীবন কামনা করেন। অনুষ্ঠানে ধর্মবিষয়কমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর ঊ শৈ সিং এমপি। অন্যদের মধ্যে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়–য়া, বৌদ্ধ কল্যাণ ট্রাস্টের সভাপতি নির্মল রোজারিও, ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া, বৌদ্ধ ভিক্ষু এবং বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও মুসলমানসহ সব ধর্মের মানুষের সহাবস্থান বাংলাদেশে এক অনন্য বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি করেছে। শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে জাতীয় জাদুঘরের সামনে বাংলাদেশ বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিষদ আয়োজিত ‘শান্তি শোভাযাত্রা ও সম্প্রীতি উৎসব-২০১৭’ উদযাপন উপলক্ষে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ শান্তি ও সম্প্রীতির দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, অসাম্প্রদায়িক মনোভাব নিয়ে বাঙালি চেতনায় দেশের সকল মানুষের মাঝে বিরাজ করছে অভূতপূর্ব মেলবন্ধন। ‘সব ধর্মের মানুষের সহাবস্থান বাংলাদেশে এক অনন্য বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি করেছে’ স্পিকার বলেন, বাংলাদেশে ধর্ম-বর্ণের উর্ধ্বে সকল মানুষ সাম্প্রদায়িকতাকে বিসর্জন দিয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বসবাস করছে। সকল ধর্মের উৎসব সকলে মিলে উদযাপন করছে, যা এক বিরল দৃষ্টান্ত। গৌতম বুদ্ধের জন্মোৎসব উপলক্ষে বৌদ্ধ পূর্ণিমা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব উল্লেখ করে তিনি গৌতম বুদ্ধের মহান আদর্শকে ধারণ করে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান। স্পিকার বৌদ্ধ ধর্মের সব জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান এবং তাদের শান্তিময় জীবন কামনা করেন। অনুষ্ঠানে ধর্মবিষয়কমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর ঊ শৈ সিং এমপি। অন্যদের মধ্যে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়–য়া, বৌদ্ধ কল্যাণ ট্রাস্টের সভাপতি নির্মল রোজারিও, ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া, বৌদ্ধ ভিক্ষু এবং বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।