ঘূর্ণিঝড় মোরা--কক্সবাজারের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত: ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত!
https://www.obolokon24.com/2017/05/mora29.html
এদিকে, ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’ উপকূলের দিকে সরে আসায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ বুলেটিনে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং পায়রা ও মংলা বন্দরে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। কক্সবাজার, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় এবং ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং এদের আশপাশে থাকা দ্বীপ ও চর ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের সহকারী আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক জানান, ঘূর্ণিঝড় মোরা প্রভাবে ভোর রাতে মাঝারি ও হালকা বৃষ্টি হলেও সোমবার সকাল থেকে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে।
“ফলে সমুদ্রের ঢেউয়ের উচ্চতাও বৃদ্ধি পেয়েছে। জোয়ারে সময় পানির উচ্চতা ৪ থেকে ৫ ফুট বেড়ে গিয়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।”
কক্সবাজার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আকতার কামাল জানান, দুপুরে জোয়ারের সময় সাগরে ঢেউয়ের উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় পানি লোকালয়ে ঢুকে পড়েছে।
“ফলে শহরের সমিতি পাড়া, নাজিরারটেক, ফদনারডেইল ও কুতুবদিয়া পাড়ায় পানি ঢুকে মানুষ দুর্ভোগে পড়েছে।”
তাছাড়া কুতুবদিয়া, চকরিয়া, মহেশখালী ও টেকনাফেও জোয়ারের পানিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’ আঘাতহানার আশঙ্কায় উপকূলীয় এলাকার লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে আসতে মাইকিং করছে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কর্মী এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচির (সিপিসি) কর্মীরা।
তবে বিকেল পর্যন্ত লোকজনদের আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে আসতে দেখা যায়নি।
কক্সবাজার জেলা ফিশিং বোট মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমদ জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় বিপদ সংকেত দেখানোর পর অধিকাংশ মাছ ধরার ট্রলার নিরাপদ আশ্রয়ে অবস্থান নিলেও এখনও সাগরে বেশকিছু ট্রলার রয়েছে গেছে।
এসব ট্রলারকে ফিরিয়ে আনতে কোস্টগার্ডের সহায়তায় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
আবহাওয়া অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের সহকারী আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক জানান, ঘূর্ণিঝড় মোরা প্রভাবে ভোর রাতে মাঝারি ও হালকা বৃষ্টি হলেও সোমবার সকাল থেকে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে।
“ফলে সমুদ্রের ঢেউয়ের উচ্চতাও বৃদ্ধি পেয়েছে। জোয়ারে সময় পানির উচ্চতা ৪ থেকে ৫ ফুট বেড়ে গিয়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।”
কক্সবাজার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আকতার কামাল জানান, দুপুরে জোয়ারের সময় সাগরে ঢেউয়ের উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় পানি লোকালয়ে ঢুকে পড়েছে।
“ফলে শহরের সমিতি পাড়া, নাজিরারটেক, ফদনারডেইল ও কুতুবদিয়া পাড়ায় পানি ঢুকে মানুষ দুর্ভোগে পড়েছে।”
তাছাড়া কুতুবদিয়া, চকরিয়া, মহেশখালী ও টেকনাফেও জোয়ারের পানিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’ আঘাতহানার আশঙ্কায় উপকূলীয় এলাকার লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে আসতে মাইকিং করছে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কর্মী এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচির (সিপিসি) কর্মীরা।
তবে বিকেল পর্যন্ত লোকজনদের আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে আসতে দেখা যায়নি।
কক্সবাজার জেলা ফিশিং বোট মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমদ জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় বিপদ সংকেত দেখানোর পর অধিকাংশ মাছ ধরার ট্রলার নিরাপদ আশ্রয়ে অবস্থান নিলেও এখনও সাগরে বেশকিছু ট্রলার রয়েছে গেছে।
এসব ট্রলারকে ফিরিয়ে আনতে কোস্টগার্ডের সহায়তায় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র প্রভাবে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি জোয়ারে কক্সবাজারে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। সোমবার বিকেলে জোয়ারের সময় পানির উচ্চতা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যাওয়ায় পানি লোকালয়সহ বসতবাড়িতেও ঢুকে পড়েছে। এছাড়া প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করে লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে আসার প্রচার চালালেও এখনও আশ্রয় কেন্দ্রের দিকে কাউকে আসতে দেখা যায়নি।