সৈয়দপুরে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেল নবম শ্রেণীর মাদ্রাসা ছাত্রী
https://www.obolokon24.com/2017/04/saidpur_94.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
সৈয়দপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের (ইউএনও) হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেল নবম শ্রেণীর এক মাদ্রাসা ছাত্রী। উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের কাশিরাম পাড়ায় গত সোমবার রাতে ওই বাল্যবিয়ে বন্ধ করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওই এলাকার বাসিন্দা চওড়া বালাপাড়া মসজিদের মুয়াজ্জিন মো. নজরুল ইসলামের মেয়ে নাসিমা আক্তার (১৫)। সে চাপড়া কাশিরাম আলিম মাদ্রাসার নবম শ্রেনির ছাত্রী। ওই মাদ্রাসা ছাত্রীর সাথে জনৈক এক ট্রলি চালকের সাথে বিয়ে ঠিক করে তার বাবা-মা। আর এ বাল্যবিয়ের বিষয়টি লোকমুখে জানতে পারেন চাপড়া কাশিরাম আলিম মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। তারা প্রথমে বিষয়টি সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গীকে অবগত করেন। খবর পেয়ে তিনি ওই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এনামুল হক চৌধুরীকে বাল্যবিয়ের আয়োজনের বিষয়টি জানিয়ে তা বন্ধের ব্যবস্থা নিতে বলেন। পরে ইউপি চেয়ারম্যান ওই বিয়ের আসরে গিয়ে মেয়ের বাবা-মা ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বাল্যবিয়ের বিষয়ে বুঝিয়ে তা থেকে বিরত থাকতে বলেন। তাঁর (চেয়ারম্যান) কথায় কনের বাবা ও আত্বীয়স্বজনরা বিয়ে বন্ধ করে দেন। এ সময় বিয়ের করতে আসা বর ও তাঁরপক্ষের লোকজনদের আপ্যায়ন শেষে বাড়িতে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
তবে ইউএনও আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই বাল্যবিয়ে বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত হন ।
উপজেলার চাপড়া কাশিরাম আলিম মাদ্রাসার সুপার মাওলানা আব্দুল খালেক জানান তাঁর মাদ্রাসার ছাত্রীকে বাল্য বিয়ে দেয়ার খবর পেয়ে তিনি সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ঘটনাটি অবগত করেন।
সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী জানান বাল্য বিয়ের আয়োজনের খবর সাথে সাথে তা বন্ধের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
সৈয়দপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের (ইউএনও) হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেল নবম শ্রেণীর এক মাদ্রাসা ছাত্রী। উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের কাশিরাম পাড়ায় গত সোমবার রাতে ওই বাল্যবিয়ে বন্ধ করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওই এলাকার বাসিন্দা চওড়া বালাপাড়া মসজিদের মুয়াজ্জিন মো. নজরুল ইসলামের মেয়ে নাসিমা আক্তার (১৫)। সে চাপড়া কাশিরাম আলিম মাদ্রাসার নবম শ্রেনির ছাত্রী। ওই মাদ্রাসা ছাত্রীর সাথে জনৈক এক ট্রলি চালকের সাথে বিয়ে ঠিক করে তার বাবা-মা। আর এ বাল্যবিয়ের বিষয়টি লোকমুখে জানতে পারেন চাপড়া কাশিরাম আলিম মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। তারা প্রথমে বিষয়টি সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গীকে অবগত করেন। খবর পেয়ে তিনি ওই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এনামুল হক চৌধুরীকে বাল্যবিয়ের আয়োজনের বিষয়টি জানিয়ে তা বন্ধের ব্যবস্থা নিতে বলেন। পরে ইউপি চেয়ারম্যান ওই বিয়ের আসরে গিয়ে মেয়ের বাবা-মা ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বাল্যবিয়ের বিষয়ে বুঝিয়ে তা থেকে বিরত থাকতে বলেন। তাঁর (চেয়ারম্যান) কথায় কনের বাবা ও আত্বীয়স্বজনরা বিয়ে বন্ধ করে দেন। এ সময় বিয়ের করতে আসা বর ও তাঁরপক্ষের লোকজনদের আপ্যায়ন শেষে বাড়িতে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
তবে ইউএনও আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই বাল্যবিয়ে বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত হন ।
উপজেলার চাপড়া কাশিরাম আলিম মাদ্রাসার সুপার মাওলানা আব্দুল খালেক জানান তাঁর মাদ্রাসার ছাত্রীকে বাল্য বিয়ে দেয়ার খবর পেয়ে তিনি সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ঘটনাটি অবগত করেন।
সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী জানান বাল্য বিয়ের আয়োজনের খবর সাথে সাথে তা বন্ধের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।