ফলোআপ- পীরগাছায় প্রাচীর নির্মাণে অনিয়মের সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় ভেঙ্গে ফেলা হলো ভূমি অফিসের সীমানা প্রাচীর
https://www.obolokon24.com/2017/04/rangpur_80.html
ফজলুর রহমান, পীরগাছা(রংপুর)
পীরগাছায় বিদ্যুতের খুঁটি না সরিয়ে ভূমি অফিসের সীমানা প্রাচীর নির্মাণ শিরোনামে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে। এঘটনায় গত মঙ্গলবার কর্তৃপক্ষ সরেজমিনে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে বৈদ্যুতিক খুঁটিসহ নির্মাণাধীন প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে। তবে প্রাচীর ও ভবন নির্মানে অনিয়মের অভিযোগ উঠলেও কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি বলে জানা গেছে।
উপজেলার কান্দি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের প্রাচীর ও ভবন নির্মানের শুরুতে নি¤œমানের রড, বালু, সিমেন্টে ও পাথর দিয়ে কাজ শুরু করে ঠিকাদারী একটি প্রতিষ্ঠান। এসময় এলাকাবাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী কাজ বন্ধ করে দেয়। পরে অজ্ঞাত কারণে নি¤œমানের উপকরণ দিয়েই কাজ করা হচ্ছে বলে অভিযোগে জানা যায়। বর্তমানে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুপস্থিতিতে স্থানীয় তহশীলদারের যোগসাজসে ঠিকাদারের লোকজন নিজের ইচ্ছা মত নি¤œমানের উপকরণ দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে ভূমি অফিসটির সীমানা প্রাচীর নির্মাণে রড দিয়ে কলাম তৈরী না করে বৈদ্যুতিক কাঠের খাম্বা ব্যবহার করা হয়েছিল যা অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ। এলাকাবাসীর অভিযোগ, যে কোন মুহূর্তে প্রাচীরটি ধসে বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটতে পরে। প্রায় ৪৫ লাখ টাকা ব্যায়ে উপজেলার কান্দি ইউনিয়ন ভূমি অফিসটি সীমানা প্রাচীর ও ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে।
প্রকল্পের স্থানে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নাম, প্রকল্পের ব্যায়ের পরিমান, তদারকী অফিসারের পদবি ও মোবাইল নাম্বারসহ সাইন বোর্ড সাঠানোর নিয়ম থাকলেও তা করা হয়নি। প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলার সময় উপস্থিত রংপুর গণপূর্ত বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী মমিন মিয়া জানান, প্রাচীর ও ভবণ নির্মাণে প্রকৌশলীর প্লান বহির্ভূত ভাবে স্থানীয় তহশীলদার নিজের ইচ্ছামত কাজ করে নেয়ার এসমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। বৈদ্যুতিক খুঁটিসহ প্রাচীর নির্মাণ করায় তা ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে।
পীরগাছায় বিদ্যুতের খুঁটি না সরিয়ে ভূমি অফিসের সীমানা প্রাচীর নির্মাণ শিরোনামে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে। এঘটনায় গত মঙ্গলবার কর্তৃপক্ষ সরেজমিনে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে বৈদ্যুতিক খুঁটিসহ নির্মাণাধীন প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে। তবে প্রাচীর ও ভবন নির্মানে অনিয়মের অভিযোগ উঠলেও কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি বলে জানা গেছে।
উপজেলার কান্দি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের প্রাচীর ও ভবন নির্মানের শুরুতে নি¤œমানের রড, বালু, সিমেন্টে ও পাথর দিয়ে কাজ শুরু করে ঠিকাদারী একটি প্রতিষ্ঠান। এসময় এলাকাবাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী কাজ বন্ধ করে দেয়। পরে অজ্ঞাত কারণে নি¤œমানের উপকরণ দিয়েই কাজ করা হচ্ছে বলে অভিযোগে জানা যায়। বর্তমানে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুপস্থিতিতে স্থানীয় তহশীলদারের যোগসাজসে ঠিকাদারের লোকজন নিজের ইচ্ছা মত নি¤œমানের উপকরণ দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে ভূমি অফিসটির সীমানা প্রাচীর নির্মাণে রড দিয়ে কলাম তৈরী না করে বৈদ্যুতিক কাঠের খাম্বা ব্যবহার করা হয়েছিল যা অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ। এলাকাবাসীর অভিযোগ, যে কোন মুহূর্তে প্রাচীরটি ধসে বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটতে পরে। প্রায় ৪৫ লাখ টাকা ব্যায়ে উপজেলার কান্দি ইউনিয়ন ভূমি অফিসটি সীমানা প্রাচীর ও ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে।
প্রকল্পের স্থানে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নাম, প্রকল্পের ব্যায়ের পরিমান, তদারকী অফিসারের পদবি ও মোবাইল নাম্বারসহ সাইন বোর্ড সাঠানোর নিয়ম থাকলেও তা করা হয়নি। প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলার সময় উপস্থিত রংপুর গণপূর্ত বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী মমিন মিয়া জানান, প্রাচীর ও ভবণ নির্মাণে প্রকৌশলীর প্লান বহির্ভূত ভাবে স্থানীয় তহশীলদার নিজের ইচ্ছামত কাজ করে নেয়ার এসমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। বৈদ্যুতিক খুঁটিসহ প্রাচীর নির্মাণ করায় তা ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে।