পীরগাছায় বাঁশ নয় বৈদ্যুতিক খাম্বা ব্যবহার করে সীমানা প্রাচীর ও নিন্মমানের উপকরণ দিয়ে ভবন নির্মানের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2017/04/rangpur_32.html
ফজলুর রহমান,,পীরগাছা(রংপুর)প্রতিনিধি
রংপুরের পীরগাছায় বাঁশ নয় এবার একটি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সীমানা প্রাচীরে রডের পরিবর্তে কাঁঠের খাম্বা ও ভবন নির্মানে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।উপজেলার কান্দি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের প্রাচীর ও ভবন নির্মানের শুরুতে নিন্ম মানের রড,বালু,সিমেন্টে ও পাথর দিয়ে কাজ শুরু করে ঠিকাদারী একটি প্রতিষ্ঠান। এসময় এলাকাবাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ঠ প্রকৌশলী কাজ বন্ধ করে দেয়। পরে অজ্ঞাত কারণে নিন্মমানের উপকরণ দিয়েই কাজ করা হয় বলে অভিযোগে জানা যায়। বর্তমানে সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের অনুপস্থিতিতে ঠিকাদারের লোকজন নিজের ইচ্ছা মত নিন্ম মানের উপকরণ দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।এদিকে ভূমি অফিসটির সীমানা প্রাচীর নির্মানে রড দিয়ে কলাম তৈরী না করে বৈদ্যুতিক কাঠের খাম্বা ব্যবহার করা হয়েছে যা অত্যান্ত ঝুকিপূর্ণ। এলাকাবাসীর অভিযোগ যে কোন মহুর্তে প্রাচীরটি ধ্বসে বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটতে পরে। প্রায় ৪৫ লাখ টাকা ব্যায়ে উপজেলার কান্দি ইউনিয়ন ভূমি অফিসটি সীমানা প্রাচীর ও ভবন নির্মান করা হচ্ছে। প্রকল্পের স্থানে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নাম, প্রকল্পের ব্যায়ের পরিমান, তদারকী অফিসারের পদবি ও মোবাইল নম্বারসহ সাইন বোর্ড সাঠানোর নিয়ম থাকলেও তা করা হয়নি। ফলে ভূমি অফিসটির সীমানা প্রাচীর ও ভবন নির্মান কাজের সাথে জড়িত কোন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা যায়নি।সীমানা প্রাচীর ও ভবন নির্মানে নিয়োজিত শ্রমিকরা জানান, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটির মালিক দেশের বাহিরে আছেন।কান্দি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের তহশীলদার বকুল মিয়া জানান, নিয়ম অনুযায়ী কাজ হচ্ছে।
রংপুরের পীরগাছায় বাঁশ নয় এবার একটি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সীমানা প্রাচীরে রডের পরিবর্তে কাঁঠের খাম্বা ও ভবন নির্মানে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।উপজেলার কান্দি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের প্রাচীর ও ভবন নির্মানের শুরুতে নিন্ম মানের রড,বালু,সিমেন্টে ও পাথর দিয়ে কাজ শুরু করে ঠিকাদারী একটি প্রতিষ্ঠান। এসময় এলাকাবাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ঠ প্রকৌশলী কাজ বন্ধ করে দেয়। পরে অজ্ঞাত কারণে নিন্মমানের উপকরণ দিয়েই কাজ করা হয় বলে অভিযোগে জানা যায়। বর্তমানে সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের অনুপস্থিতিতে ঠিকাদারের লোকজন নিজের ইচ্ছা মত নিন্ম মানের উপকরণ দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।এদিকে ভূমি অফিসটির সীমানা প্রাচীর নির্মানে রড দিয়ে কলাম তৈরী না করে বৈদ্যুতিক কাঠের খাম্বা ব্যবহার করা হয়েছে যা অত্যান্ত ঝুকিপূর্ণ। এলাকাবাসীর অভিযোগ যে কোন মহুর্তে প্রাচীরটি ধ্বসে বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটতে পরে। প্রায় ৪৫ লাখ টাকা ব্যায়ে উপজেলার কান্দি ইউনিয়ন ভূমি অফিসটি সীমানা প্রাচীর ও ভবন নির্মান করা হচ্ছে। প্রকল্পের স্থানে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নাম, প্রকল্পের ব্যায়ের পরিমান, তদারকী অফিসারের পদবি ও মোবাইল নম্বারসহ সাইন বোর্ড সাঠানোর নিয়ম থাকলেও তা করা হয়নি। ফলে ভূমি অফিসটির সীমানা প্রাচীর ও ভবন নির্মান কাজের সাথে জড়িত কোন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা যায়নি।সীমানা প্রাচীর ও ভবন নির্মানে নিয়োজিত শ্রমিকরা জানান, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটির মালিক দেশের বাহিরে আছেন।কান্দি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের তহশীলদার বকুল মিয়া জানান, নিয়ম অনুযায়ী কাজ হচ্ছে।