আটোয়ারীতে মায়ের হাতে শিশুর মৃত্যু
https://www.obolokon24.com/2017/04/panchagar_48.html
আটোয়ারী প্রতিনিধিঃ
পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারীতে জন্মদাত্রী মায়ের হাতে ১১ মাস বয়সের এক শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। গত বুধবার দুপুর ১:৩০ মিনিট দোহসুহ মৌজাস্থের দোহসুহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করে আটোয়ারী থানা পুলিশ ও এলাকাবাসী জানিয়েছে, স্বামী-স্ত্রী কলহের জেরে খোলা তালাকের ৪ দিনের মাথায় নিজ সন্তানকে বালিশ চাপা দিয়ে শাসরূদ্ধে মেরে ফেলেছে।
ইমরানের ময়না তদন্ত করে গত ১৩/০৪/২০১৭ইং রোজ বৃহস্পতিবার দাফন কার্য সম্পন্ন করে।
আটোয়ারী থানা পুলিশ সুত্র জানায়, নিহত ওই শিশুর নাম ইমরান হাসান। তেঁতুলিয়া উপজেলার দেবনগড় ইউপি-র লতিফগঞ্জ গ্রামের আনারুল ইসলামের ছেলে। স্বামী আনারুল ইসলাম ও স্ত্রী হামিদা আক্তারের মধ্যে পারিবারিক কলহ চললে গত ০৮/০৪/২০১৭ ইং ইমরান হাসানকে নিয়ে একটি খোলা তালাক নামা হয়।
পরিবার পক্ষে মৃত ইমরানের চাচা মজনু জানান, হামিদা আক্তার ও আমার ভাই আনারুল ইসলামের বিয়েতে ৯০ হাজার টাকা দেনমোহর হয়। ইমরানকে নিয়ে খোলা তালাক হলে তাতে বৃদ্ধি পেয়ে ১লাখ ১৫ হাজার টাকা দেনমোহর বাবদ দেয়া হয়। অতঃপর হামিদা আক্তার তার বাবার বাড়িতে চলে যায়। মুঠোফনে ইমরানের ভাল-মন্দের খোজখবর প্রতিনিয়ত নেয়া হতো। চলমান খোজখবরের পারিতে গত ১২/০৪/২০১৭ইং দুপুরে আনুমানিক ১:৩০মিনিটে মুঠোফনে ফোন দিলে খায়রুল আলম পালিত পিত- হাসান আলীর মাধ্যমে জানতে পারি ইমরান মারা গেছে।
মজনু আরোও জানান, বাদী হইয়া ইমরানের এই অপমৃত্যুতে আটোয়ারী থানায় মামলা করেছে। যারা মামলা নং- ০৬/১৭ তারিখ- ১২/০৪/২০১৭ইং। সে আরোও বলেন, ঐ দোহসুহ গ্রামের নজরুল ইসলাম(৬৬) পিতা-দানেশ আলী, আলাউদ্দিন ওরফে আলেক(৫৪) পিতা- মোকছেদ আলীসহ আরো অনেকে জানিয়েছেন, হামিদা আক্তার পিতা- হাসান আলী, হাসান আলী পিতা- মোকছেদ আলী, খোদেজা বেগম স্বামী- হাসান আলী মিলে ইমরানকে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরূদ্ধে মৃত্যু ঘটিয়েছে।
এ ব্যাপারে আটোয়ারী থানার অফিসার ইনচার্জ জানান, মামলাটি ফাইলিং করা হয়েছে। এতে যে আসামীর নাম রয়েছে তাদের তদন্ত চলছে। তদন্ত সম্পন্ন হলেই আমাসীদের অভিযোগপত্র জিআরওতে পাঠানো হবে।
পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারীতে জন্মদাত্রী মায়ের হাতে ১১ মাস বয়সের এক শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। গত বুধবার দুপুর ১:৩০ মিনিট দোহসুহ মৌজাস্থের দোহসুহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করে আটোয়ারী থানা পুলিশ ও এলাকাবাসী জানিয়েছে, স্বামী-স্ত্রী কলহের জেরে খোলা তালাকের ৪ দিনের মাথায় নিজ সন্তানকে বালিশ চাপা দিয়ে শাসরূদ্ধে মেরে ফেলেছে।
ইমরানের ময়না তদন্ত করে গত ১৩/০৪/২০১৭ইং রোজ বৃহস্পতিবার দাফন কার্য সম্পন্ন করে।
আটোয়ারী থানা পুলিশ সুত্র জানায়, নিহত ওই শিশুর নাম ইমরান হাসান। তেঁতুলিয়া উপজেলার দেবনগড় ইউপি-র লতিফগঞ্জ গ্রামের আনারুল ইসলামের ছেলে। স্বামী আনারুল ইসলাম ও স্ত্রী হামিদা আক্তারের মধ্যে পারিবারিক কলহ চললে গত ০৮/০৪/২০১৭ ইং ইমরান হাসানকে নিয়ে একটি খোলা তালাক নামা হয়।
পরিবার পক্ষে মৃত ইমরানের চাচা মজনু জানান, হামিদা আক্তার ও আমার ভাই আনারুল ইসলামের বিয়েতে ৯০ হাজার টাকা দেনমোহর হয়। ইমরানকে নিয়ে খোলা তালাক হলে তাতে বৃদ্ধি পেয়ে ১লাখ ১৫ হাজার টাকা দেনমোহর বাবদ দেয়া হয়। অতঃপর হামিদা আক্তার তার বাবার বাড়িতে চলে যায়। মুঠোফনে ইমরানের ভাল-মন্দের খোজখবর প্রতিনিয়ত নেয়া হতো। চলমান খোজখবরের পারিতে গত ১২/০৪/২০১৭ইং দুপুরে আনুমানিক ১:৩০মিনিটে মুঠোফনে ফোন দিলে খায়রুল আলম পালিত পিত- হাসান আলীর মাধ্যমে জানতে পারি ইমরান মারা গেছে।
মজনু আরোও জানান, বাদী হইয়া ইমরানের এই অপমৃত্যুতে আটোয়ারী থানায় মামলা করেছে। যারা মামলা নং- ০৬/১৭ তারিখ- ১২/০৪/২০১৭ইং। সে আরোও বলেন, ঐ দোহসুহ গ্রামের নজরুল ইসলাম(৬৬) পিতা-দানেশ আলী, আলাউদ্দিন ওরফে আলেক(৫৪) পিতা- মোকছেদ আলীসহ আরো অনেকে জানিয়েছেন, হামিদা আক্তার পিতা- হাসান আলী, হাসান আলী পিতা- মোকছেদ আলী, খোদেজা বেগম স্বামী- হাসান আলী মিলে ইমরানকে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরূদ্ধে মৃত্যু ঘটিয়েছে।
এ ব্যাপারে আটোয়ারী থানার অফিসার ইনচার্জ জানান, মামলাটি ফাইলিং করা হয়েছে। এতে যে আসামীর নাম রয়েছে তাদের তদন্ত চলছে। তদন্ত সম্পন্ন হলেই আমাসীদের অভিযোগপত্র জিআরওতে পাঠানো হবে।