কিশোরগঞ্জে ব্রিজ নির্মানে অনিয়ম
https://www.obolokon24.com/2017/04/kisargang_0.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ,নীলফামারীঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধিনে ১ কোটি ৮৮ লাখ ৫ হাজার ৬৮ টাকা ব্যায়ে ৫ টি আর সিসি বক্য্রটাইফ ব্রিজ নির্মানে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলামের সহযোগিতায় এসব অনিয়ম হচ্ছে বলে প্রকল্প এলাকার লোকজন অভিযোগ করেছেন। ফলে ব্রিজের স্থায়ীত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, ২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে গ্রামীন রাস্তায় সেতু নির্মানে বাহাগিলি ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি নান্নুর বাজার হইতে সিপাই ডাংগার ভাংগাং সেতু নির্মান ৫০ ফুট, উত্তর দুরাকুটি কালা পাইকারের বাড়ী হতে নিতাই ইউপির সীমানা পর্যন্ত রাস্তায় কাল্টার মাল্লিনামক স্থানে সেতু নির্মান ৫০ ফুট,মাগুড়া ইউনিয়নের মাগুড়া দোলাপাড়া যাওয়ার রাস্তায় ভাটার পার নামক স্থানে সেতু নির্মান ৫০ ফুট, মাগুড়া গড়ের পার নি¤œমাধ্রমিক বিদ্যালয় হইতে মথুর বাবুর বাড়ীর রাস্তায় মাঝখানে সেতু নির্মান ৪০ ফুট, ও রণচন্ডি ইউনিয়নের বাফলা নতুন বাজার হইতে কবিরাজের বাজার যাওয়ার রাস্তায় বাফলার দোলায় আঃ হাইয়ের জমির পুর্ব পাশ্বে সেতু নির্মান ৩০ ফুট। মোট ৫ টি সেতু নির্মানের জন্য ১ কোটি ৮৮ লাখ ৫ হাজার ৬৮ টাকা ব্যায়ে গত ১২/২/১৭ ইং তারিখে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়। কাজ শুরু হয় ১৭/২/১৭ ও শেষের তারিখ ১৭/৪/১৭।
সুত্র জানায়, দরপত্রের শর্তাবলী অনুযায়ী কাজ শুরুর পুর্বে প্রকল্প স্থানে সঠিক সাইন বোর্ড অব্যশই স্থাপন করিতে হইবে, যে কোন ধরনের আর সিসি ঢালাই কাজে অব্যশই নতুন ষ্টিল সুটার ব্যবহার করিতে হইবে কোন অবস্থাতেই পুরাতন ষ্টিল সুটার ব্যবহার করা যাবেনা। কোন ঠিকাদার কাজ হস্তাšরÍ করিতে পারিবেনা হস্তান্তর করিলে ঠিকাদারি চুক্তি বাতিল বলিযা গণ্য হবে। উল্লেখিত শর্তাবলি না মেনে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা স্থানীয় ঠিকাদারদের সাথে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে চুক্তি করে মুল ঠিকাদারদের ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা দিয়ে কাজ কিনে তা বাস্তবায়ন করাচ্ছে। ফলে ব্যীজ নির্মানে ব্যাপক অনিয়ম হচ্ছে।
মাগুড়া ইউনিয়নের মাগুড়া গড়েরপাড় নি¤œমাধ্রমিক বিদ্যালয় হইতে মুথুর বাবুর বাড়ীর রাস্তার মাঝখানে ৪০ ফুট সেতু নির্মানে বরাদ্দ দেয়া হয় ৩২ লাখ ৫২ হাজার ৬৫৩ টাকা। টেন্ডারের মাধ্যমে কাজটি পায় নীলফামারী নিউ বাবু পাড়ার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মোঃ রজব আলী আহম্মেদ। মুল ঠিকাদার কাজটি না করে স্থানীয় ঠিকাদার ফেরদৈীস ইসলামের কাছে ৫ লাখ টাকা নিয়ে কাজটি বিক্রি করে দেন। গত সোমবার সেখানে গিয়ে দেখা যায়, ঠিকাদার ফেরদৈীস এর শ্রমিকরা কাঁদা পানির মধ্যে কাজ করছেন। কেই ঢালাই দিচ্ছেন কেউবা ইউং ওয়ালের রড বাঁধছেন ওই অবস্থায় আবার ঢালাই দিচ্ছেন। ডালাইয়ের সময় ভাইব্রেট করার কথা থাকলেও তা করা হচ্ছেনা। ব্যবহার করা হচ্ছে লোকাল রড ও মরা বোল্ডার পাথর।
রণচন্ডি ইউনিয়নের বাফলা নতুন বাজার হইতে কবিরাজের বাজার যাওয়ার রাস্তায় বাফলার দোলায় আঃ হাইএর জমির পাশ্বে ৩০ ফুট সেতু নির্মানে বরাদ্দ দেয়া হয় ২৪ লাখ ৬৮ হাজার ৯১৫ টাকা । টেন্ডারের মাধ্যমে ওই সেতু নির্মানের কাজ পায় মিঠাপুকুর পঞ্চগড়ের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স নজরুল ইসলাম। মুল ঠিকাদার কাজ না করে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার মাধ্যমে স্থানীয় ঠিকাদারের কাছে ৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকা নিয়ে কাজটি বিক্রি করে দেন। গত বুধবার সরেজমিনে গিয়ে সেখানে ব্রীজের কাজ করতে দেখা যায়। কাজ চলার সময় প্রকল্প এলাকায় তদারকি কর্মকর্তার দেখা পাওয়া যায়নি।
উত্তর দুরাকুটি নান্নুর বাজার হইতে সিপাই ডাংগার ভাংগায় ৫০ ফুট সেতু নির্মানে বরাদ্দ দেওয়া হয় ৪০ লাখ ৯৪ হাজার ৫০০ টাকা। টেন্ডারের মাধ্রমে কাজটি পায় নীলফামারী ধনীপাড়ার ঠিকাদার মোঃ সাজেদুজ্জামান সবুজ। গত মঙ্গলবার সেখানে গিয়ে দেখা যায় ব্রীজের কাজ শেষ প্রর্যায়ে । এসময় প্রকল্প এলাকার সেলিমুজ্জাম সুজন,আখতারজ্জামান রাকিব, সেলিম, মিশু, আবু সায়েম সবাই অভিযোগ করে বলেন, ব্রীজটি নির্মানে নি¤œমানের সামগ্রী ব্যবহার করার কারনে ব্রীজটির স্থায়ীত্ব বেশিদিন হবেনা। আমরা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে অনেকবার বলেছি কিন্তু তিনি কোন কর্ণপাত করেননি।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ব্রীজ নির্মানে কোন অনিয়ম হয়নি। ব্রীজের বেজ ও ছাদ ঢালাইয়ের সময় উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা ওউপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানকে স্যারকে সাথে নিয়ে ছাদ ঢালাই দেয়া হয়েছে। চেয়ারম্যান ও নির্বাহী কর্মকর্তা থাকলে অনিয়ম হবেনা অথবা প্রকল্প এলাকায় সাইনর্বোড দিতে হবেনা প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ভাই আপনারা যদি আমাদের সাথে সম্পর্ক খারাপ করতে চান করেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসান বলেন, আমি দুটি ব্রীজের ঢালাইয়ের সময় গিয়েছিলাম বাকিগুলোতে যাইনি। ব্রীজ নির্মানে অনিয়ম হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধিনে ১ কোটি ৮৮ লাখ ৫ হাজার ৬৮ টাকা ব্যায়ে ৫ টি আর সিসি বক্য্রটাইফ ব্রিজ নির্মানে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলামের সহযোগিতায় এসব অনিয়ম হচ্ছে বলে প্রকল্প এলাকার লোকজন অভিযোগ করেছেন। ফলে ব্রিজের স্থায়ীত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, ২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে গ্রামীন রাস্তায় সেতু নির্মানে বাহাগিলি ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি নান্নুর বাজার হইতে সিপাই ডাংগার ভাংগাং সেতু নির্মান ৫০ ফুট, উত্তর দুরাকুটি কালা পাইকারের বাড়ী হতে নিতাই ইউপির সীমানা পর্যন্ত রাস্তায় কাল্টার মাল্লিনামক স্থানে সেতু নির্মান ৫০ ফুট,মাগুড়া ইউনিয়নের মাগুড়া দোলাপাড়া যাওয়ার রাস্তায় ভাটার পার নামক স্থানে সেতু নির্মান ৫০ ফুট, মাগুড়া গড়ের পার নি¤œমাধ্রমিক বিদ্যালয় হইতে মথুর বাবুর বাড়ীর রাস্তায় মাঝখানে সেতু নির্মান ৪০ ফুট, ও রণচন্ডি ইউনিয়নের বাফলা নতুন বাজার হইতে কবিরাজের বাজার যাওয়ার রাস্তায় বাফলার দোলায় আঃ হাইয়ের জমির পুর্ব পাশ্বে সেতু নির্মান ৩০ ফুট। মোট ৫ টি সেতু নির্মানের জন্য ১ কোটি ৮৮ লাখ ৫ হাজার ৬৮ টাকা ব্যায়ে গত ১২/২/১৭ ইং তারিখে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়। কাজ শুরু হয় ১৭/২/১৭ ও শেষের তারিখ ১৭/৪/১৭।
সুত্র জানায়, দরপত্রের শর্তাবলী অনুযায়ী কাজ শুরুর পুর্বে প্রকল্প স্থানে সঠিক সাইন বোর্ড অব্যশই স্থাপন করিতে হইবে, যে কোন ধরনের আর সিসি ঢালাই কাজে অব্যশই নতুন ষ্টিল সুটার ব্যবহার করিতে হইবে কোন অবস্থাতেই পুরাতন ষ্টিল সুটার ব্যবহার করা যাবেনা। কোন ঠিকাদার কাজ হস্তাšরÍ করিতে পারিবেনা হস্তান্তর করিলে ঠিকাদারি চুক্তি বাতিল বলিযা গণ্য হবে। উল্লেখিত শর্তাবলি না মেনে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা স্থানীয় ঠিকাদারদের সাথে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে চুক্তি করে মুল ঠিকাদারদের ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা দিয়ে কাজ কিনে তা বাস্তবায়ন করাচ্ছে। ফলে ব্যীজ নির্মানে ব্যাপক অনিয়ম হচ্ছে।
মাগুড়া ইউনিয়নের মাগুড়া গড়েরপাড় নি¤œমাধ্রমিক বিদ্যালয় হইতে মুথুর বাবুর বাড়ীর রাস্তার মাঝখানে ৪০ ফুট সেতু নির্মানে বরাদ্দ দেয়া হয় ৩২ লাখ ৫২ হাজার ৬৫৩ টাকা। টেন্ডারের মাধ্যমে কাজটি পায় নীলফামারী নিউ বাবু পাড়ার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মোঃ রজব আলী আহম্মেদ। মুল ঠিকাদার কাজটি না করে স্থানীয় ঠিকাদার ফেরদৈীস ইসলামের কাছে ৫ লাখ টাকা নিয়ে কাজটি বিক্রি করে দেন। গত সোমবার সেখানে গিয়ে দেখা যায়, ঠিকাদার ফেরদৈীস এর শ্রমিকরা কাঁদা পানির মধ্যে কাজ করছেন। কেই ঢালাই দিচ্ছেন কেউবা ইউং ওয়ালের রড বাঁধছেন ওই অবস্থায় আবার ঢালাই দিচ্ছেন। ডালাইয়ের সময় ভাইব্রেট করার কথা থাকলেও তা করা হচ্ছেনা। ব্যবহার করা হচ্ছে লোকাল রড ও মরা বোল্ডার পাথর।
রণচন্ডি ইউনিয়নের বাফলা নতুন বাজার হইতে কবিরাজের বাজার যাওয়ার রাস্তায় বাফলার দোলায় আঃ হাইএর জমির পাশ্বে ৩০ ফুট সেতু নির্মানে বরাদ্দ দেয়া হয় ২৪ লাখ ৬৮ হাজার ৯১৫ টাকা । টেন্ডারের মাধ্যমে ওই সেতু নির্মানের কাজ পায় মিঠাপুকুর পঞ্চগড়ের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স নজরুল ইসলাম। মুল ঠিকাদার কাজ না করে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার মাধ্যমে স্থানীয় ঠিকাদারের কাছে ৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকা নিয়ে কাজটি বিক্রি করে দেন। গত বুধবার সরেজমিনে গিয়ে সেখানে ব্রীজের কাজ করতে দেখা যায়। কাজ চলার সময় প্রকল্প এলাকায় তদারকি কর্মকর্তার দেখা পাওয়া যায়নি।
উত্তর দুরাকুটি নান্নুর বাজার হইতে সিপাই ডাংগার ভাংগায় ৫০ ফুট সেতু নির্মানে বরাদ্দ দেওয়া হয় ৪০ লাখ ৯৪ হাজার ৫০০ টাকা। টেন্ডারের মাধ্রমে কাজটি পায় নীলফামারী ধনীপাড়ার ঠিকাদার মোঃ সাজেদুজ্জামান সবুজ। গত মঙ্গলবার সেখানে গিয়ে দেখা যায় ব্রীজের কাজ শেষ প্রর্যায়ে । এসময় প্রকল্প এলাকার সেলিমুজ্জাম সুজন,আখতারজ্জামান রাকিব, সেলিম, মিশু, আবু সায়েম সবাই অভিযোগ করে বলেন, ব্রীজটি নির্মানে নি¤œমানের সামগ্রী ব্যবহার করার কারনে ব্রীজটির স্থায়ীত্ব বেশিদিন হবেনা। আমরা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে অনেকবার বলেছি কিন্তু তিনি কোন কর্ণপাত করেননি।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ব্রীজ নির্মানে কোন অনিয়ম হয়নি। ব্রীজের বেজ ও ছাদ ঢালাইয়ের সময় উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা ওউপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানকে স্যারকে সাথে নিয়ে ছাদ ঢালাই দেয়া হয়েছে। চেয়ারম্যান ও নির্বাহী কর্মকর্তা থাকলে অনিয়ম হবেনা অথবা প্রকল্প এলাকায় সাইনর্বোড দিতে হবেনা প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ভাই আপনারা যদি আমাদের সাথে সম্পর্ক খারাপ করতে চান করেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসান বলেন, আমি দুটি ব্রীজের ঢালাইয়ের সময় গিয়েছিলাম বাকিগুলোতে যাইনি। ব্রীজ নির্মানে অনিয়ম হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।