জলঢাকায় শিকড়ের লাঠি খেলায় হাজারো মানুষের ঢল।
https://www.obolokon24.com/2017/04/jaldhaka_19.html
মর্তুজা ইসলাম,জলঢাকা প্রতিনিধিঃ
সামাজিক সংগঠন শিকড় এর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও বর্ষবরন অনুষ্ঠানে লাঠি খেলা উপভোগ করতে হাজারো মানুষের ঢল নেমেছিল জলঢাকা হাইস্কুল মাঠে। গ্রামীন ঐতিহ্য লাঠি খেলার কদর এখনো আগের মত আছে শিকড়ের বর্ষবরন অনুষ্ঠানে এর প্রমান রেখেছে খেলোয়াররা। বিলুপ্তপ্রায় খেলাটি পুনরুদ্ধারে নিরলস ভাবে কাজ করছে সামাজিক সংগঠন শিকড় জলঢাকা। উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নের ছিট মিরগঞ্জ এলাকার লাঠিখেলা দলের পরিচালক নমীর উদ্দিন বলেন, পৃষ্টপোষকতার অভাবে গ্রামীন ঐতিহ্য এই খেলাটি এখন বিলুপ্তের পথে। লাঠিখেলা টিমের দলনেতা লোকমান হোসেন জানান পেশাগত নয়, নেশার বসবর্তি হয়ে এ খেলার সাথে নিজেকে জড়িয়েছি। খেলোয়ার আব্দুল গফফার বলেন আবহমান বাংলার চিরাচরিত ঐতিহ্য এ খেলার মাধ্যমে ফুটে ওটে। পহেলা বৈশাখ ১৪২৪ জলঢাকা হাইস্কুল মাঠে বাজনার তালে তালে এ খেলাটি উপভোগ করে হাজারো জনতা। ঘন্টাব্যাপী এই খেলায় খেলোয়ারদের কসরত উপস্হিত দর্শকদের মন ছুয়ে যায়। খেলা শেষে অনেককেই বলতে শোনা গেছে হারানো ঐতিহ্য ফিরে এসেছে আবার নতুনভাবে। খেলা দেখে চাঁদমনির পরিচালক পিজিরুল আলম দুলাল বলেন - ঐতিহ্যবাহী এ খেলাকে বাচাতে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনের পৃষ্ঠপোষকতা দরকার।
সামাজিক সংগঠন শিকড় এর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও বর্ষবরন অনুষ্ঠানে লাঠি খেলা উপভোগ করতে হাজারো মানুষের ঢল নেমেছিল জলঢাকা হাইস্কুল মাঠে। গ্রামীন ঐতিহ্য লাঠি খেলার কদর এখনো আগের মত আছে শিকড়ের বর্ষবরন অনুষ্ঠানে এর প্রমান রেখেছে খেলোয়াররা। বিলুপ্তপ্রায় খেলাটি পুনরুদ্ধারে নিরলস ভাবে কাজ করছে সামাজিক সংগঠন শিকড় জলঢাকা। উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নের ছিট মিরগঞ্জ এলাকার লাঠিখেলা দলের পরিচালক নমীর উদ্দিন বলেন, পৃষ্টপোষকতার অভাবে গ্রামীন ঐতিহ্য এই খেলাটি এখন বিলুপ্তের পথে। লাঠিখেলা টিমের দলনেতা লোকমান হোসেন জানান পেশাগত নয়, নেশার বসবর্তি হয়ে এ খেলার সাথে নিজেকে জড়িয়েছি। খেলোয়ার আব্দুল গফফার বলেন আবহমান বাংলার চিরাচরিত ঐতিহ্য এ খেলার মাধ্যমে ফুটে ওটে। পহেলা বৈশাখ ১৪২৪ জলঢাকা হাইস্কুল মাঠে বাজনার তালে তালে এ খেলাটি উপভোগ করে হাজারো জনতা। ঘন্টাব্যাপী এই খেলায় খেলোয়ারদের কসরত উপস্হিত দর্শকদের মন ছুয়ে যায়। খেলা শেষে অনেককেই বলতে শোনা গেছে হারানো ঐতিহ্য ফিরে এসেছে আবার নতুনভাবে। খেলা দেখে চাঁদমনির পরিচালক পিজিরুল আলম দুলাল বলেন - ঐতিহ্যবাহী এ খেলাকে বাচাতে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনের পৃষ্ঠপোষকতা দরকার।