সুন্দরগঞ্জে আদালতের আদেশ উপেক্ষা করে জবর দখল
https://www.obolokon24.com/2017/04/gaibandha_97.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ(গাইবান্ধা) থেকেঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে আদালতের আদেশ উপেক্ষা করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান জবর দখল করার পায়তারা চালাচ্ছে একটি ভূমিদস্যু, প্রভাবশালী ও কুচক্রি মহল। এতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির আশঙ্কা রয়েছে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার সকালে উপজেলার শান্তিরাম ইউনিয়নের খামার ধুবনী মৌজা (মজুমদারহাট)’র মৃত- খড়িয়া মামুদের পুত্র আব্দুল করিমের নির্ভেজাল ও স্বত্ব-দখলীয় জায়গা-জমি, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান জবর দখলের পায়তারা চালাচ্ছে ভূমিদস্যু, প্রভাবশালী ও কু-চক্রি সোনা মিয়া গং। এর আগে অসহায় প্রকৃতির আব্দুল করিম থানায় জিডি, অভিযোগ করে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নিরাপত্তার আবেদন করেছেন। এরই প্রেক্ষিতে একটি নন জিআর মামলায় সোনা মিয়া গং আব্দুল করিমের কোন ক্ষতি করবেনা মর্মে বিজ্ঞ আদালতে মুছলেকা প্রদান করে অব্যহতি পায়। এরপর আব্দুল করিম তার ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ও জায়গা-জমির স্থিতিশীলতা বজায়ের দাবীতে সোনা মিয়া গং- এর বিরুদ্ধে জেলা ম্যাজিষ্টেট আদালতে ১৫৭/২০১৭ নম্বর বিশিষ্ট একটি মামলা করেন। গত ২৮ মার্চ বিজ্ঞ আদালত ফৌজদারী কার্য বিধি আইনের ১৪৪/১৪৫ ধারার বিধান মতে “তর্কিত জমির বিষয়ে প্রতিবেদন দিবেন সংশ্লিষ্ট ইউএলএও এবং শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখবেন ওসি. পিএস, সুন্দরগঞ্জ”- মর্মে বিজ্ঞ আদালত আদেশ প্রদান করেন। তা উপেক্ষা করে গত শনিবার (২২ এপ্রিল) প্রত্যুশে বিভিন্ন অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সোনা মিয়া গং লাখ লাখ টাকার মালামাল, জায়গা-জমিসহ স্থাপনাদী জবর দখলের লক্ষ্যে দলবল নিয়ে অনাধিকার প্রবেশ করে অবস্থান করছে আব্দুল করিমের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে। এরপূর্বে গত ১২ এপ্রিল থানার এসআই জসীম উদ্দিন বিজ্ঞ আদালতের আদেশের প্রেক্ষিতে উভয় পক্ষকে নোটিশ দেন। এছাড়া, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (ইউএলএও) অরুণ কুমার মালাকার সরেজমিনে তদন্ত করেন।
এব্যপারে মুঠোফোণে পৃথক-পৃথকভাবে কথা হলে এসআই জসীম উদ্দিন ও ইউএলএও অরুণ কুমার মালাকার বলেন- ‘বিষয়টি দেখেছি, শুনেছি এবং জেনেছি। বাদী পক্ষের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, স্থাপনাদী, জায়গা-জমি সংশ্লিষ্ট কাগজ-পত্রাদিসহ দখল বজায় রয়েছে। বাদী আব্দুল করিম একজন সহজ-সরল, অসহায় ও নিরীহ প্রকৃতির। তিনি ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, স্থাপনাদী ও জায়গা-জমির স্বত্ববান ও দখলকার হিসেবে জেনেছি’।
থানা অফিসার ইনচার্জ- মুহাম্মদ আতিয়ার রহমান বলেন- বিজ্ঞ আদালতের আদেশ মূলে নোটীশ প্রদান করা হয়েছে। তা উপেক্ষা করে প্রতিপক্ষ প্রবেশ করে থাকলে বাদী পক্ষ আবারও বিজ্ঞ আদালতের আশ্রয় নিতে পারেন। তখন বিজ্ঞ আদালতে নির্দেশ মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি)- সামিউল আমীন বলেন, বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে আদালতের আদেশ উপেক্ষা করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান জবর দখল করার পায়তারা চালাচ্ছে একটি ভূমিদস্যু, প্রভাবশালী ও কুচক্রি মহল। এতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির আশঙ্কা রয়েছে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার সকালে উপজেলার শান্তিরাম ইউনিয়নের খামার ধুবনী মৌজা (মজুমদারহাট)’র মৃত- খড়িয়া মামুদের পুত্র আব্দুল করিমের নির্ভেজাল ও স্বত্ব-দখলীয় জায়গা-জমি, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান জবর দখলের পায়তারা চালাচ্ছে ভূমিদস্যু, প্রভাবশালী ও কু-চক্রি সোনা মিয়া গং। এর আগে অসহায় প্রকৃতির আব্দুল করিম থানায় জিডি, অভিযোগ করে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নিরাপত্তার আবেদন করেছেন। এরই প্রেক্ষিতে একটি নন জিআর মামলায় সোনা মিয়া গং আব্দুল করিমের কোন ক্ষতি করবেনা মর্মে বিজ্ঞ আদালতে মুছলেকা প্রদান করে অব্যহতি পায়। এরপর আব্দুল করিম তার ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ও জায়গা-জমির স্থিতিশীলতা বজায়ের দাবীতে সোনা মিয়া গং- এর বিরুদ্ধে জেলা ম্যাজিষ্টেট আদালতে ১৫৭/২০১৭ নম্বর বিশিষ্ট একটি মামলা করেন। গত ২৮ মার্চ বিজ্ঞ আদালত ফৌজদারী কার্য বিধি আইনের ১৪৪/১৪৫ ধারার বিধান মতে “তর্কিত জমির বিষয়ে প্রতিবেদন দিবেন সংশ্লিষ্ট ইউএলএও এবং শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখবেন ওসি. পিএস, সুন্দরগঞ্জ”- মর্মে বিজ্ঞ আদালত আদেশ প্রদান করেন। তা উপেক্ষা করে গত শনিবার (২২ এপ্রিল) প্রত্যুশে বিভিন্ন অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সোনা মিয়া গং লাখ লাখ টাকার মালামাল, জায়গা-জমিসহ স্থাপনাদী জবর দখলের লক্ষ্যে দলবল নিয়ে অনাধিকার প্রবেশ করে অবস্থান করছে আব্দুল করিমের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে। এরপূর্বে গত ১২ এপ্রিল থানার এসআই জসীম উদ্দিন বিজ্ঞ আদালতের আদেশের প্রেক্ষিতে উভয় পক্ষকে নোটিশ দেন। এছাড়া, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (ইউএলএও) অরুণ কুমার মালাকার সরেজমিনে তদন্ত করেন।
এব্যপারে মুঠোফোণে পৃথক-পৃথকভাবে কথা হলে এসআই জসীম উদ্দিন ও ইউএলএও অরুণ কুমার মালাকার বলেন- ‘বিষয়টি দেখেছি, শুনেছি এবং জেনেছি। বাদী পক্ষের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, স্থাপনাদী, জায়গা-জমি সংশ্লিষ্ট কাগজ-পত্রাদিসহ দখল বজায় রয়েছে। বাদী আব্দুল করিম একজন সহজ-সরল, অসহায় ও নিরীহ প্রকৃতির। তিনি ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, স্থাপনাদী ও জায়গা-জমির স্বত্ববান ও দখলকার হিসেবে জেনেছি’।
থানা অফিসার ইনচার্জ- মুহাম্মদ আতিয়ার রহমান বলেন- বিজ্ঞ আদালতের আদেশ মূলে নোটীশ প্রদান করা হয়েছে। তা উপেক্ষা করে প্রতিপক্ষ প্রবেশ করে থাকলে বাদী পক্ষ আবারও বিজ্ঞ আদালতের আশ্রয় নিতে পারেন। তখন বিজ্ঞ আদালতে নির্দেশ মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি)- সামিউল আমীন বলেন, বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।