বিএনপি-জামায়াত জোট আলবদরের দোসর: প্রধানমন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2017/03/pm_27.html
ডেস্কঃবিএনপি-জামায়াত গণহত্যা দিবস পালন না করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত প্রমাণ করে দিয়েছে তারা এখনও আলবদর, আল শামসদের সঙ্গেই আছে। যারা মক্তিযুদ্ধে শোষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিল তাদের পাশে তারা নেই।’
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় খুনিদের মদদদাতা বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যারা গণহত্যা দিবস পালন করে না, যারা খুনিদের ক্ষমতায় বসায় তারা এদেশের মানুষের মঙ্গল কামনা করে না, এটা মনে রাখতে হবে।’ কৃষিবিদ ইন্সটিটিউট মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একথা বলেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ এবং বাঙালির বঞ্চনার ইতিহাস যেন না জানতে পারে পঁচাত্তরের পর সেভাবেই ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে। পঁচাত্তরের পর ২১ বছর তারা মিথ্যা বয়ান গেয়ে গেছে।’
কে স্বাধীনতার ঘোষণা দিলো তা নিয়ে আলোচনার দরকার নেই উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আলোচনার দরকার নেই এ কারণে যে, মানুষের কাছে সত্য স্পষ্ট। হাইকোর্ট রায় দিয়েছে স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে যে বিতর্ক, সেটা উচ্চ আদালতই সমাধান করে দিয়েছে। রায় যারা মানে না, তাদের উদ্দেশ্যটা কি।’
তিনি তার বক্তৃতায় বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছিল। নতুন প্রজন্ম সেই বিকৃত ইতিহাস পড়ে বড় হয়। ১৯৯৬ সালে এসে প্রকৃতটা জানতে শুরু করে। মাঝখানে আবারও খারাপ সময় গেছে। আমরা যখন ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসলাম তখন থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রকৃত কথা জানা যাচ্ছে।’ প্রযুক্তির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আজকে প্রযুক্তির যুগে সঠিক বিষয়টি জানা যায়। বাংলাদেশের ইতিহাস আন্তর্জাতিক টেলিভিশনের আর্কাইভে গিয়ে তথ্য সংগ্রহেরও সুযোগ আছে।’
যৌথভাবে সভা পরিচালনা করেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এবং উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন। সভায় আরো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, তোফায়েল আহমেদ প্রমুখ।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় খুনিদের মদদদাতা বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যারা গণহত্যা দিবস পালন করে না, যারা খুনিদের ক্ষমতায় বসায় তারা এদেশের মানুষের মঙ্গল কামনা করে না, এটা মনে রাখতে হবে।’ কৃষিবিদ ইন্সটিটিউট মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একথা বলেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ এবং বাঙালির বঞ্চনার ইতিহাস যেন না জানতে পারে পঁচাত্তরের পর সেভাবেই ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে। পঁচাত্তরের পর ২১ বছর তারা মিথ্যা বয়ান গেয়ে গেছে।’
কে স্বাধীনতার ঘোষণা দিলো তা নিয়ে আলোচনার দরকার নেই উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আলোচনার দরকার নেই এ কারণে যে, মানুষের কাছে সত্য স্পষ্ট। হাইকোর্ট রায় দিয়েছে স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে যে বিতর্ক, সেটা উচ্চ আদালতই সমাধান করে দিয়েছে। রায় যারা মানে না, তাদের উদ্দেশ্যটা কি।’
তিনি তার বক্তৃতায় বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছিল। নতুন প্রজন্ম সেই বিকৃত ইতিহাস পড়ে বড় হয়। ১৯৯৬ সালে এসে প্রকৃতটা জানতে শুরু করে। মাঝখানে আবারও খারাপ সময় গেছে। আমরা যখন ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসলাম তখন থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রকৃত কথা জানা যাচ্ছে।’ প্রযুক্তির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আজকে প্রযুক্তির যুগে সঠিক বিষয়টি জানা যায়। বাংলাদেশের ইতিহাস আন্তর্জাতিক টেলিভিশনের আর্কাইভে গিয়ে তথ্য সংগ্রহেরও সুযোগ আছে।’
যৌথভাবে সভা পরিচালনা করেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এবং উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন। সভায় আরো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, তোফায়েল আহমেদ প্রমুখ।