শ্রেষ্ঠ নাগরিক সেবার উদ্ভাবন বাস্তবায়নকারী” সম্মাননা পেয়েছেন দিনাজপুর সদর ইউএনও
https://www.obolokon24.com/2017/01/dinajpur_23.html
মোঃ আব্দুস সাত্তার, দিনাজপুর প্রতিনিধি ॥
উন্নয়নের মূলমন্ত্র, শেখ হাসিনার গণতন্ত্র। এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দিনাজপুর জিলা স্কুলে ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা ২০১৭এর সমাপণী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আব্দুর রহমান জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন বাস্তবায়নকারী শ্রেষ্ঠ সেবা প্রদানকারী উপজেলা প্রশাসন হিসেবে পৃথকভাবে সম্মাননা পেয়েছেন।
জানা গেছে, গত ২১ জানুয়ারি দিনাজপুর জেলা প্রশাসন আয়োজিত ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা ২০১৭ এর সমাপণী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে জেলা পর্যায়ে “শ্রেষ্ঠ সেবা প্রদানকারী উপজেলা প্রশাসন” হিসেবে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আব্দুর রহমানকে উক্ত সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেছেন প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক মীর খায়রুল আলম। ডিজিটাল মেলায় ৪২টি স্টল স্থান পেয়েছে। জেলা পর্যায়ে “শ্রেষ্ঠ নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন বাস্তবায়নকারী” হিসেবে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নানাবিধ উদ্ভাবনের ফলে পুরস্কৃত হয়েছেন। তাঁর উদ্ভাবনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: ফ্রিল্যান্সিং প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে বেকারদের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন, বৈদেশিক ও স্থানীয় কর্মসংস্থানের মাধ্যমে বেকার নারীদের স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলা, সদর উপজেলা ৭নং উথরাইল ইউনিয়নকে ডিজিটালাইজ এ রূপান্তর করে ইউনিয়নের প্রতিটি পরিবারের সদস্যদেরকে ডাটাবেজ এর আওতায় নিয়ে আসা, সার্টিফিকেট মামলা অনলাইন ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট’র মাধ্যমে সদর উপজেলার সকল সার্টিফিকেট মামলার জন্য নিজস্ব সফটওয়্যার তৈরি, উপজেলার সকল জনগণের অভিযোগ, জমি বিষয়ক যে কোন ডকুমেন্ট, ই-মেইল ও এসএমএস এর মাধ্যমে পাঠিয়ে দিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে গণশুনানীর নামে নিজস্ব সফটওয়্যার তৈরি, ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা সংক্রান্ত সফটওয়্যার তৈরি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা, শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনলাইনে এটেনডেন্স এর আওতায় নিয়ে আসা। ৬নং আউলিয়াপুর উপজেলা ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র থেকে প্রতি মাসে আইসিটি ট্রেনিং প্রদান, সদর উপজেলার ৩টি দূরবর্তী ইউনিয়ন উত্তরে ২নং সুন্দরবন, দক্ষিণে ৯নং আস্করপুর ও ১০নং কমলপুর ইউনিয়ন। এ তিনটি ইউনিয়ন হতে জেলা সদরে বা মেডিকেলে বা অন্য কোথাও জরুরী রোগী আনয়নের জন্য স্থানীয় জনগণকে নছিমন, ভটভটি বা অটো বাইকের উপর নির্ভর করতে হয়। এজন্য এ তিনটি ইউনিয়নের জরুরী রোগীদের জন্য দেয়া হয়েছে ৩টি এ্যাম্বুলেন্স। এসব এ্যাম্বুলেন্সে রোগীরা প্রতিদিন দিনাজপুর শহরসহ রংপুর মেডিকেল হাসপাতাল পর্যন্ত নিয়মিত চলাচল করছে। ফলে দূরবর্তী ইউনিয়নের রোগীরা দ্রুত চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে। সামাজিক অপরাধ প্রতিরোধে বয়োজ্যেষ্ঠদের নিয়ে কমিটি গঠন করে ‘লালঘর’ নামক মুরব্বী ছাউনী স্থাপন, উপজেলার ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী তথা সকল আদিবাসী সম্প্রদায়ের জন্য একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে প্রত্যেকটি পরিবারে তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ এবং তাদের মালিকানাধীন জমির বিবরণ লিপিবদ্ধ থাকলে যে কোন প্রকল্প গ্রহণ ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে তাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ডাটাবেজ সম্বলিত সফটওয়্যার তৈরি, সদর উপজেলায় ৩৬টি ক্লিনিকে ভিজিডি সুবিধার মাধ্যমে পরিচ্ছন্নকর্মী নিয়োগ সহ মডেল ভিলেজ প্রতিষ্ঠা করা। অনলাইনে চলমান সেবাসমূহের মধ্যে ই-টিন রেজিস্ট্রেশন, সার সুপারিশ, আয়কর পরিশোধ, জমি বাটোয়ারা, খানা জরিপ, ভারতীয় ভিসা আবেদন, পে-অর্ডার ও চিঠি ট্রকিং, ইজিপিপি যাবতীয় কার্যক্রম, হজ্ব যাত্রীর প্রাক নিবন্ধন, গণশুনানি সফটওয়্যার প্রদর্শন ও সার্টিফিকেট মামলা সংক্রান্ত তথ্য যাচাই। ভবিষ্যৎ সেবাসমূহের মধ্যে অনলাইনে ট্রেড লাইসেন্স, ওয়ারিশন সনদ, হোল্ডিং ট্যাক্স আদায় ও ভিক্ষুক মুক্ত সদর উপজেলা গঠন। এছাড়াও অনলাইনে ইউনিয়ন পরিষদের যাবতীয় কার্যাবলী পর্যবেক্ষণ।
উন্নয়নের মূলমন্ত্র, শেখ হাসিনার গণতন্ত্র। এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দিনাজপুর জিলা স্কুলে ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা ২০১৭এর সমাপণী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আব্দুর রহমান জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন বাস্তবায়নকারী শ্রেষ্ঠ সেবা প্রদানকারী উপজেলা প্রশাসন হিসেবে পৃথকভাবে সম্মাননা পেয়েছেন।
জানা গেছে, গত ২১ জানুয়ারি দিনাজপুর জেলা প্রশাসন আয়োজিত ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা ২০১৭ এর সমাপণী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে জেলা পর্যায়ে “শ্রেষ্ঠ সেবা প্রদানকারী উপজেলা প্রশাসন” হিসেবে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আব্দুর রহমানকে উক্ত সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেছেন প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক মীর খায়রুল আলম। ডিজিটাল মেলায় ৪২টি স্টল স্থান পেয়েছে। জেলা পর্যায়ে “শ্রেষ্ঠ নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন বাস্তবায়নকারী” হিসেবে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নানাবিধ উদ্ভাবনের ফলে পুরস্কৃত হয়েছেন। তাঁর উদ্ভাবনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: ফ্রিল্যান্সিং প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে বেকারদের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন, বৈদেশিক ও স্থানীয় কর্মসংস্থানের মাধ্যমে বেকার নারীদের স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলা, সদর উপজেলা ৭নং উথরাইল ইউনিয়নকে ডিজিটালাইজ এ রূপান্তর করে ইউনিয়নের প্রতিটি পরিবারের সদস্যদেরকে ডাটাবেজ এর আওতায় নিয়ে আসা, সার্টিফিকেট মামলা অনলাইন ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট’র মাধ্যমে সদর উপজেলার সকল সার্টিফিকেট মামলার জন্য নিজস্ব সফটওয়্যার তৈরি, উপজেলার সকল জনগণের অভিযোগ, জমি বিষয়ক যে কোন ডকুমেন্ট, ই-মেইল ও এসএমএস এর মাধ্যমে পাঠিয়ে দিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে গণশুনানীর নামে নিজস্ব সফটওয়্যার তৈরি, ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা সংক্রান্ত সফটওয়্যার তৈরি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা, শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনলাইনে এটেনডেন্স এর আওতায় নিয়ে আসা। ৬নং আউলিয়াপুর উপজেলা ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র থেকে প্রতি মাসে আইসিটি ট্রেনিং প্রদান, সদর উপজেলার ৩টি দূরবর্তী ইউনিয়ন উত্তরে ২নং সুন্দরবন, দক্ষিণে ৯নং আস্করপুর ও ১০নং কমলপুর ইউনিয়ন। এ তিনটি ইউনিয়ন হতে জেলা সদরে বা মেডিকেলে বা অন্য কোথাও জরুরী রোগী আনয়নের জন্য স্থানীয় জনগণকে নছিমন, ভটভটি বা অটো বাইকের উপর নির্ভর করতে হয়। এজন্য এ তিনটি ইউনিয়নের জরুরী রোগীদের জন্য দেয়া হয়েছে ৩টি এ্যাম্বুলেন্স। এসব এ্যাম্বুলেন্সে রোগীরা প্রতিদিন দিনাজপুর শহরসহ রংপুর মেডিকেল হাসপাতাল পর্যন্ত নিয়মিত চলাচল করছে। ফলে দূরবর্তী ইউনিয়নের রোগীরা দ্রুত চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে। সামাজিক অপরাধ প্রতিরোধে বয়োজ্যেষ্ঠদের নিয়ে কমিটি গঠন করে ‘লালঘর’ নামক মুরব্বী ছাউনী স্থাপন, উপজেলার ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী তথা সকল আদিবাসী সম্প্রদায়ের জন্য একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে প্রত্যেকটি পরিবারে তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ এবং তাদের মালিকানাধীন জমির বিবরণ লিপিবদ্ধ থাকলে যে কোন প্রকল্প গ্রহণ ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে তাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ডাটাবেজ সম্বলিত সফটওয়্যার তৈরি, সদর উপজেলায় ৩৬টি ক্লিনিকে ভিজিডি সুবিধার মাধ্যমে পরিচ্ছন্নকর্মী নিয়োগ সহ মডেল ভিলেজ প্রতিষ্ঠা করা। অনলাইনে চলমান সেবাসমূহের মধ্যে ই-টিন রেজিস্ট্রেশন, সার সুপারিশ, আয়কর পরিশোধ, জমি বাটোয়ারা, খানা জরিপ, ভারতীয় ভিসা আবেদন, পে-অর্ডার ও চিঠি ট্রকিং, ইজিপিপি যাবতীয় কার্যক্রম, হজ্ব যাত্রীর প্রাক নিবন্ধন, গণশুনানি সফটওয়্যার প্রদর্শন ও সার্টিফিকেট মামলা সংক্রান্ত তথ্য যাচাই। ভবিষ্যৎ সেবাসমূহের মধ্যে অনলাইনে ট্রেড লাইসেন্স, ওয়ারিশন সনদ, হোল্ডিং ট্যাক্স আদায় ও ভিক্ষুক মুক্ত সদর উপজেলা গঠন। এছাড়াও অনলাইনে ইউনিয়ন পরিষদের যাবতীয় কার্যাবলী পর্যবেক্ষণ।