পীরগঞ্জে গাছ কাটার সমাধান হলো নেতাদের সাথে!
https://www.obolokon24.com/2016/12/tree.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল-
পীরগঞ্জের বড়আলমপুর ইউনিয়নের একটি রাস্তার সামাজিক বনায়নের গাছকাটার পর ইউপি সদস্যের জিম্মায় থাকলেও কয়েকজন নেতার সাথে সমাধান হওয়ায় আপাততঃ মামলা হচ্ছে না। গত শুক্রবার সন্ধ্যার পর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছুলে ব্যবসায়ী-সমিতির সদস্যরা গাছগুলো ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
অভিযোগ ও সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, প্রায় এক যুগ আগে উপজেলার বড়আলমপুর ইউনিয়নের পরিষদের সাথে চুক্তি করে উজিরপুর সমিতি উজিরপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে জয়পুরগামী দেড় কি. মি রাস্তায় ইউক্যালিপটাস গাছের চারা রোপন করেছিল। ওইসব গাছ এখন বিক্রয় উপযোগী হওয়ায় সমিতির পক্ষ থেকে গাছগুলো প্রায় ১০ লাখ টাকায় বিক্রি করে দেয়া হয়। বিধি রয়েছে, উপজেলা বন বিভাগ গাছের মার্কিং করে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রদান করার। সেইসাথে উপজেলা বন ও পরিবেশ রক্ষা কমিটিতে গাছ বিক্রির অনুমোদন নেয়ার পর ইউনিয়ন পরিষদ, রাস্তার পাশের জমি মালিকদেরকে নির্দিষ্ট হারে টাকা দেয়ার। কিন্তু ওই বিধি না মেনে শুধুমাত্র ইউপি চেয়ারম্যানকে ম্যানেজ করে, সমিতির অন্যান্য সদস্য ও জমির মালিককে বঞ্চিত করে গাছ বিক্রি করা হয়। এক্ষেত্রে দলীয় সমর্থনও রয়েছে বলে বিশ্বস্ত সুত্র দাবী করেছে। অপরদিকে বনবীটের পক্ষ থেকেও কোন ওজর-আপত্তি না তোলায় অনায়াসেই সামাজিক বনায়ন কর্মসুচীর গাছ সাবাড় হয়ে যাচ্ছে। গত শুক্রবার সন্ধ্যার আগে কাঠ ব্যবসায়ী ওয়ার্ড আ’লীগের সভাপতি ফতেপুরের জামিল হোসেন, ওই সমিতির সভাপতি বুলেট মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক রানা মিয়া গাছ কাটা শুরু করে। এ ব্যাপারে উজিরপুর সামাজিক বনায়ন কমিটির সদস্যরা থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে গাছ ব্যবসায়ী ও সমিতির সদস্যরা পালিয়ে যায়। পরে গাছগুলো ইউএিনও’র নির্দেশে ওই ইউপির সদস্য আব্দুল মান্নান মিয়ার জিম্মায় রাখা হয়েছে। তবে আপাততঃ আর মামলা হচ্ছে না। ওই ইউপি চেয়ারম্যান আঃ রহমান শুক্রবার বলেছিলেন, সমিতির কোন কাগজ নেই। অবৈধভাবে গাছ কেটেছে। গতকাল তিনি বোল পাল্টিয়ে বলেন, কাগজ ঠিক হচ্ছে। ওই ইউপির সাবেক সদস্য জাপা নেতা আঃ সালাম বলেন, আ’লীগের কয়েকজন নেতাকে ম্যানেজ করা হয়েছে। এখন বাকী গাছ কাটা হবে। ওসি রেজাউল করিম বলেন, বড়আলমপুর ইউনিয়নের ওই রাস্তার গাছ কাটায় পুলিশ পাঠিয়েছিলাম। এখনো মামলা হয়নি।
পীরগঞ্জের বড়আলমপুর ইউনিয়নের একটি রাস্তার সামাজিক বনায়নের গাছকাটার পর ইউপি সদস্যের জিম্মায় থাকলেও কয়েকজন নেতার সাথে সমাধান হওয়ায় আপাততঃ মামলা হচ্ছে না। গত শুক্রবার সন্ধ্যার পর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছুলে ব্যবসায়ী-সমিতির সদস্যরা গাছগুলো ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
অভিযোগ ও সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, প্রায় এক যুগ আগে উপজেলার বড়আলমপুর ইউনিয়নের পরিষদের সাথে চুক্তি করে উজিরপুর সমিতি উজিরপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে জয়পুরগামী দেড় কি. মি রাস্তায় ইউক্যালিপটাস গাছের চারা রোপন করেছিল। ওইসব গাছ এখন বিক্রয় উপযোগী হওয়ায় সমিতির পক্ষ থেকে গাছগুলো প্রায় ১০ লাখ টাকায় বিক্রি করে দেয়া হয়। বিধি রয়েছে, উপজেলা বন বিভাগ গাছের মার্কিং করে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রদান করার। সেইসাথে উপজেলা বন ও পরিবেশ রক্ষা কমিটিতে গাছ বিক্রির অনুমোদন নেয়ার পর ইউনিয়ন পরিষদ, রাস্তার পাশের জমি মালিকদেরকে নির্দিষ্ট হারে টাকা দেয়ার। কিন্তু ওই বিধি না মেনে শুধুমাত্র ইউপি চেয়ারম্যানকে ম্যানেজ করে, সমিতির অন্যান্য সদস্য ও জমির মালিককে বঞ্চিত করে গাছ বিক্রি করা হয়। এক্ষেত্রে দলীয় সমর্থনও রয়েছে বলে বিশ্বস্ত সুত্র দাবী করেছে। অপরদিকে বনবীটের পক্ষ থেকেও কোন ওজর-আপত্তি না তোলায় অনায়াসেই সামাজিক বনায়ন কর্মসুচীর গাছ সাবাড় হয়ে যাচ্ছে। গত শুক্রবার সন্ধ্যার আগে কাঠ ব্যবসায়ী ওয়ার্ড আ’লীগের সভাপতি ফতেপুরের জামিল হোসেন, ওই সমিতির সভাপতি বুলেট মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক রানা মিয়া গাছ কাটা শুরু করে। এ ব্যাপারে উজিরপুর সামাজিক বনায়ন কমিটির সদস্যরা থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে গাছ ব্যবসায়ী ও সমিতির সদস্যরা পালিয়ে যায়। পরে গাছগুলো ইউএিনও’র নির্দেশে ওই ইউপির সদস্য আব্দুল মান্নান মিয়ার জিম্মায় রাখা হয়েছে। তবে আপাততঃ আর মামলা হচ্ছে না। ওই ইউপি চেয়ারম্যান আঃ রহমান শুক্রবার বলেছিলেন, সমিতির কোন কাগজ নেই। অবৈধভাবে গাছ কেটেছে। গতকাল তিনি বোল পাল্টিয়ে বলেন, কাগজ ঠিক হচ্ছে। ওই ইউপির সাবেক সদস্য জাপা নেতা আঃ সালাম বলেন, আ’লীগের কয়েকজন নেতাকে ম্যানেজ করা হয়েছে। এখন বাকী গাছ কাটা হবে। ওসি রেজাউল করিম বলেন, বড়আলমপুর ইউনিয়নের ওই রাস্তার গাছ কাটায় পুলিশ পাঠিয়েছিলাম। এখনো মামলা হয়নি।