আত্মঘাতী নারীর নাম শাকিরা: মনিরুল ইসলাম
https://www.obolokon24.com/2016/12/sakira.html
ডেস্কঃ
রাজধানীর পূর্ব আশকোনার সূর্য ভিলার জঙ্গি আস্তানায় আত্মঘাতী বোমায় নিহত নারীর নাম শাকিরা বলে জানিয়েছেন কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম। তিনি আরও জানান, নিহত ওই নারীর বাড়ি ভোলায়। আজ বুধবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম সংবাদ ব্রিফিং করে এসব তথ্য জানান। এই ব্রিফিংয়ে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬ টার দিকে দারুস সালাম এলাকা থেকে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানানো হয়।
এসময় মনিরুল ইসলাম জানান, জেএমবির সদস্য রাশেদুর রহমান ওরফে সুমনের স্ত্রী। উল্লেখ্য, গত অক্টোবরে তেজগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হয় সুমন। সুমন গ্রেপ্তার হওয়ার পরই শাকিরা নব্য জেএমবিতে যোগ দেন।
গত ১৭ অক্টোবর রাতে তেজগাঁও এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন জেএমবির সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ তখন জানিয়েছিল, জঙ্গি সংগঠনের জন্য অস্ত্র কেনা এবং কারাবন্দী নেতাদের মুক্ত করতে প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহের জন্য তারা ডাকাতি করতেন। গতকাল সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার হওয়া পুরোনো জেএমবির সক্রিয় পাঁচ সদস্যদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানান যে তারা রাজশাহী এলাকায় দায়িত্বপ্রাপ্ত জিয়া, হায়দার, শহীদুল্লাহর নির্দেশ ও পরামর্শ মোতাবেক থার্টি ফাস্ট নাইটে ঢাকায় নাশকতার লক্ষ্য নিয়ে বিস্ফোরক দ্রব্য সংগ্রহ করেছিলেন। তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের তরল ও পাউডার-জাতীয় ৩০ কেজি বিস্ফোরক পদার্থ, বোমা তৈরির সরঞ্জাম ও বই উদ্ধার করা হয়েছে।
আশকোনার জঙ্গি আস্তানা ১৯টি তাজা গ্রেনেড সম্পর্কে জানতে চাইলে মনিরুল ইসলাম বলেন, এসব গ্রেনেড ছিল হাতে তৈরি। এর মধ্যে কিছু ছিল বেশ শক্তিশালী। আর সুইসাইডাল ভেস্টের থাকা গ্রেনেডগুলো ছিল শক্তিশালী। সুইসাইডাল ভেস্ট ছিল জঙ্গিদের নতুন প্রযুক্তি। শক্তিশালী গ্রেনেড হলে আত্মঘাতী ওই নারীটির ছিন্নভিন্ন হয়ে যাওয়ার কথা-সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে মনিরুল বলেন, আত্মঘাতী নারীটি যে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, তার মধ্যে কিছু ফুটেছে, কিছু ফোটেনি।
রাজধানীর পূর্ব আশকোনার সূর্য ভিলার জঙ্গি আস্তানায় আত্মঘাতী বোমায় নিহত নারীর নাম শাকিরা বলে জানিয়েছেন কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম। তিনি আরও জানান, নিহত ওই নারীর বাড়ি ভোলায়। আজ বুধবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম সংবাদ ব্রিফিং করে এসব তথ্য জানান। এই ব্রিফিংয়ে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬ টার দিকে দারুস সালাম এলাকা থেকে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানানো হয়।
এসময় মনিরুল ইসলাম জানান, জেএমবির সদস্য রাশেদুর রহমান ওরফে সুমনের স্ত্রী। উল্লেখ্য, গত অক্টোবরে তেজগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হয় সুমন। সুমন গ্রেপ্তার হওয়ার পরই শাকিরা নব্য জেএমবিতে যোগ দেন।
গত ১৭ অক্টোবর রাতে তেজগাঁও এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন জেএমবির সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ তখন জানিয়েছিল, জঙ্গি সংগঠনের জন্য অস্ত্র কেনা এবং কারাবন্দী নেতাদের মুক্ত করতে প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহের জন্য তারা ডাকাতি করতেন। গতকাল সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার হওয়া পুরোনো জেএমবির সক্রিয় পাঁচ সদস্যদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানান যে তারা রাজশাহী এলাকায় দায়িত্বপ্রাপ্ত জিয়া, হায়দার, শহীদুল্লাহর নির্দেশ ও পরামর্শ মোতাবেক থার্টি ফাস্ট নাইটে ঢাকায় নাশকতার লক্ষ্য নিয়ে বিস্ফোরক দ্রব্য সংগ্রহ করেছিলেন। তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের তরল ও পাউডার-জাতীয় ৩০ কেজি বিস্ফোরক পদার্থ, বোমা তৈরির সরঞ্জাম ও বই উদ্ধার করা হয়েছে।
আশকোনার জঙ্গি আস্তানা ১৯টি তাজা গ্রেনেড সম্পর্কে জানতে চাইলে মনিরুল ইসলাম বলেন, এসব গ্রেনেড ছিল হাতে তৈরি। এর মধ্যে কিছু ছিল বেশ শক্তিশালী। আর সুইসাইডাল ভেস্টের থাকা গ্রেনেডগুলো ছিল শক্তিশালী। সুইসাইডাল ভেস্ট ছিল জঙ্গিদের নতুন প্রযুক্তি। শক্তিশালী গ্রেনেড হলে আত্মঘাতী ওই নারীটির ছিন্নভিন্ন হয়ে যাওয়ার কথা-সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে মনিরুল বলেন, আত্মঘাতী নারীটি যে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, তার মধ্যে কিছু ফুটেছে, কিছু ফোটেনি।