সৈয়দপুরে পাখি শিকারীর ৬ মাসের কারাদন্ড
https://www.obolokon24.com/2016/12/saidpur_1.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক পাখি শিকারী ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ভ্রাম্যমান আদালতে বিচারক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সৈয়দপুর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম ওই দন্ডাদেশ প্রদান করেন। পরে তাকে নীলফামারী কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ভ্রাম্যমান আদালত সূত্রে জানা যায়, নীলফামারী সদরের রামকলা গ্রামের মৃত. ইয়াকুব আলীর ছেলে আতিয়ার রহমান (৪২)। তিনি পেশাদার একজন পাখি শিকারী। জেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে ফাঁদ পেতে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি শিকার করে বাজারে বিক্রি করে সে। ঘটনার দিন গতকাল (বৃহস্পতিবার) সকালে পাখি শিকারী আতিয়ার রহমান নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার ৫ নম্বর খাতামধুপুর ইউনিয়নের ময়দানপুর- খিয়ারজুম্মা সড়কে একটি ইটভাটা সংলগ্ন এলাকায় উঠতি আমন ধানক্ষেতে ফাঁদ পেতে পাখি শিকার করছিল। এ সময় এলাকার লোকমুখে খবর পেয়ে সৈয়দপুর থানার ওসি মো. আমিরুল ইসলামের নির্দেশে উপ-পরিদর্শক(এসআই) অলোকান্ড রায় সঙ্গীয় পুলিশ সদস্যদের নিয়ে ঘটনাস্থলে পেঁৗঁছে পাখি শিকারের বিভিন্ন সরঞ্জাম,৬টি শিকার করা অতিথি পাখিসহ শিকারী আতিয়ার রহমানকে হাতেনাতে আটক করেন। পরে ওই পাখি শিকারীকে ভ্রাম্যমান আদালতে হাজির করা হয়। ভ্রাম্যমান আদালতের বিজ্ঞ বিচারক বন্যপ্রাণি সংরক্ষণ আইনে পাখি শিখকারী আতিয়ার রহমানকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড ও ৫০০ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো ১০ দিনে সাজা প্রদান করেন। এছাড়াও ওই শিকারীর কাছ থেকে উদ্ধারকৃত পাখিগুলোকে খোলা আকাশে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে এবং পাখি শিকারের ফাঁদ ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কশিনার (ভূমি) আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আমিরুল ইসলাম ভ্রাম্যমান আদালতে এক পাখি শিকারীর সাজার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, দন্ডপ্রাপ্ত পাখি শিকারীকে নীলফামারী কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক পাখি শিকারী ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ভ্রাম্যমান আদালতে বিচারক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সৈয়দপুর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম ওই দন্ডাদেশ প্রদান করেন। পরে তাকে নীলফামারী কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ভ্রাম্যমান আদালত সূত্রে জানা যায়, নীলফামারী সদরের রামকলা গ্রামের মৃত. ইয়াকুব আলীর ছেলে আতিয়ার রহমান (৪২)। তিনি পেশাদার একজন পাখি শিকারী। জেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে ফাঁদ পেতে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি শিকার করে বাজারে বিক্রি করে সে। ঘটনার দিন গতকাল (বৃহস্পতিবার) সকালে পাখি শিকারী আতিয়ার রহমান নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার ৫ নম্বর খাতামধুপুর ইউনিয়নের ময়দানপুর- খিয়ারজুম্মা সড়কে একটি ইটভাটা সংলগ্ন এলাকায় উঠতি আমন ধানক্ষেতে ফাঁদ পেতে পাখি শিকার করছিল। এ সময় এলাকার লোকমুখে খবর পেয়ে সৈয়দপুর থানার ওসি মো. আমিরুল ইসলামের নির্দেশে উপ-পরিদর্শক(এসআই) অলোকান্ড রায় সঙ্গীয় পুলিশ সদস্যদের নিয়ে ঘটনাস্থলে পেঁৗঁছে পাখি শিকারের বিভিন্ন সরঞ্জাম,৬টি শিকার করা অতিথি পাখিসহ শিকারী আতিয়ার রহমানকে হাতেনাতে আটক করেন। পরে ওই পাখি শিকারীকে ভ্রাম্যমান আদালতে হাজির করা হয়। ভ্রাম্যমান আদালতের বিজ্ঞ বিচারক বন্যপ্রাণি সংরক্ষণ আইনে পাখি শিখকারী আতিয়ার রহমানকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড ও ৫০০ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো ১০ দিনে সাজা প্রদান করেন। এছাড়াও ওই শিকারীর কাছ থেকে উদ্ধারকৃত পাখিগুলোকে খোলা আকাশে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে এবং পাখি শিকারের ফাঁদ ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কশিনার (ভূমি) আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আমিরুল ইসলাম ভ্রাম্যমান আদালতে এক পাখি শিকারীর সাজার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, দন্ডপ্রাপ্ত পাখি শিকারীকে নীলফামারী কারাগারে পাঠানো হয়েছে।