পীরগঞ্জে পুলিশ দেখে গাছ ফেলে পালিয়ে গেল ব্যবসায়ী! জব্দ করলো চেয়ারম্যান, থানায় মামলার প্রস্তুতি!
https://www.obolokon24.com/2016/12/rangpur_93.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ (রংপুর) থেকেঃ
পীরগঞ্জের বড়আলমপুর ইউনিয়নের একটি রাস্তায় লাগানো সামাজিক বনায়নের প্রায় দেড় হাজার গাছ সন্ধ্যা থেকে কাটা শুরু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার পর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছুলে ব্যবসায়ী-সমিতির সদস্যরা গাছগুলো ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
অভিযোগ ও সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, প্রায় এক যুগ আগে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামীন রাস্তায় ইউনিয়ন পরিষদের সাথে চুক্তি করে অংশীদারের ভিত্তিতে বিভিন্ন সমিতি ইউক্যালিপটাস গাছের চারা রোপন করেছিল। ওইসব গাছ এখন বিক্রয় উপযোগী হওয়ায় সমিতির পক্ষ থেকে গাছগুলো বিক্রি করে দেয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে কোন সমিতিই বিধি মানছে না। বিধি রয়েছে, উপজেলা বন বিভাগ গাছের মার্কিং করে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রদান করবে। সেইসাথে উপজেলা বন ও পরিবেশ রক্ষা কমিটিতে গাছ বিক্রির অনুমোদন নেয়ার পর ইউনিয়ন পরিষদ, রাস্তার পাশের জমি মালিকদেরকে নির্দিষ্ট হারে টাকা দেয়ার। কিন্তু কেউই ওই বিধি না মেনে শুধুমাত্র ইউপি চেয়ারম্যানকে ম্যানেজ করে এবং সমিতির অন্যান্য সদস্যদের, জমির মালিককে বঞ্চিত করে গাছ বিক্রি করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে দলীয় সমর্থনও রয়েছে বলে বিশ্বস্ত সুত্র দাবী করেছে। অপরদিকে বনবীটের পক্ষ থেকেও কোন ওজর-আপত্তি না তোলায় অনয়াসেই সামাজিক বনায়ন কর্মসুচীর গাছ সাবাড় হয়ে যাচ্ছে। উপজেলার বড়আলমপুর ইউনিয়নের উজিরপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পিছন দিয়ে জয়পুরগামী রাস্তার প্রায় দেড় কি.মি জুড়ে লাগানো ১০ লক্ষাধিক টাকা মুল্যের সামাজিক বনায়নের গাছ ক্রয়ের পর গতকাল শুক্রবার কাঠ ব্যবসায়ী ওয়ার্ড আ’লীগের সভাপতি ফতেপুরের জামিল হোসেন, ওই সমিতির সভাপতি বুলেট মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক রানা মিয়া সন্ধ্যার আগে গাছ কাটা শুরু করে। এ ব্যাপারে উজিরপুর সামাজিক বনায়ন কমিটির সদস্যরা থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে গাছ ব্যবসায়ী ও সমিতির সদস্যরা পালিয়ে যায়। ওসি রেজাউল করিম বলেন, এর আগেও রামনাথপুর ইউনিয়নের একটি রাস্তার গাছ কর্তনের ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান বাদী হয়ে মামলা করেছেন। বড়আলমপুর ইউনিয়নেও একই ঘটনায় আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইউএনও কমল কুমার ঘোষ বলেন, আমি অভিযোগ পাওয়ার পরপরই সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানকে গাছ জব্দ করে থানায় প্রেরনের নির্দেশ দিয়েছি। পাশাপাশি তহশিলদারকে বাদী হয়ে মামলা করতে বলেছি।
পীরগঞ্জের বড়আলমপুর ইউনিয়নের একটি রাস্তায় লাগানো সামাজিক বনায়নের প্রায় দেড় হাজার গাছ সন্ধ্যা থেকে কাটা শুরু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার পর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছুলে ব্যবসায়ী-সমিতির সদস্যরা গাছগুলো ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
অভিযোগ ও সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, প্রায় এক যুগ আগে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামীন রাস্তায় ইউনিয়ন পরিষদের সাথে চুক্তি করে অংশীদারের ভিত্তিতে বিভিন্ন সমিতি ইউক্যালিপটাস গাছের চারা রোপন করেছিল। ওইসব গাছ এখন বিক্রয় উপযোগী হওয়ায় সমিতির পক্ষ থেকে গাছগুলো বিক্রি করে দেয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে কোন সমিতিই বিধি মানছে না। বিধি রয়েছে, উপজেলা বন বিভাগ গাছের মার্কিং করে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রদান করবে। সেইসাথে উপজেলা বন ও পরিবেশ রক্ষা কমিটিতে গাছ বিক্রির অনুমোদন নেয়ার পর ইউনিয়ন পরিষদ, রাস্তার পাশের জমি মালিকদেরকে নির্দিষ্ট হারে টাকা দেয়ার। কিন্তু কেউই ওই বিধি না মেনে শুধুমাত্র ইউপি চেয়ারম্যানকে ম্যানেজ করে এবং সমিতির অন্যান্য সদস্যদের, জমির মালিককে বঞ্চিত করে গাছ বিক্রি করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে দলীয় সমর্থনও রয়েছে বলে বিশ্বস্ত সুত্র দাবী করেছে। অপরদিকে বনবীটের পক্ষ থেকেও কোন ওজর-আপত্তি না তোলায় অনয়াসেই সামাজিক বনায়ন কর্মসুচীর গাছ সাবাড় হয়ে যাচ্ছে। উপজেলার বড়আলমপুর ইউনিয়নের উজিরপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পিছন দিয়ে জয়পুরগামী রাস্তার প্রায় দেড় কি.মি জুড়ে লাগানো ১০ লক্ষাধিক টাকা মুল্যের সামাজিক বনায়নের গাছ ক্রয়ের পর গতকাল শুক্রবার কাঠ ব্যবসায়ী ওয়ার্ড আ’লীগের সভাপতি ফতেপুরের জামিল হোসেন, ওই সমিতির সভাপতি বুলেট মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক রানা মিয়া সন্ধ্যার আগে গাছ কাটা শুরু করে। এ ব্যাপারে উজিরপুর সামাজিক বনায়ন কমিটির সদস্যরা থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে গাছ ব্যবসায়ী ও সমিতির সদস্যরা পালিয়ে যায়। ওসি রেজাউল করিম বলেন, এর আগেও রামনাথপুর ইউনিয়নের একটি রাস্তার গাছ কর্তনের ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান বাদী হয়ে মামলা করেছেন। বড়আলমপুর ইউনিয়নেও একই ঘটনায় আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইউএনও কমল কুমার ঘোষ বলেন, আমি অভিযোগ পাওয়ার পরপরই সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানকে গাছ জব্দ করে থানায় প্রেরনের নির্দেশ দিয়েছি। পাশাপাশি তহশিলদারকে বাদী হয়ে মামলা করতে বলেছি।