জানুয়ারিতে জ্বালানি তেলের দাম কমবে
https://www.obolokon24.com/2016/12/oil_28.html
ডেস্কঃ
জ্বালানি তেলের দাম আরেক দফা কমানোর নীতিগত যে সিদ্ধান্ত সরকার নিয়েছে, তা আসছে জানুয়ারিতেই কার্যকর করা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জানুয়ারি মাসে জ্বালানি তেলের দাম কমানোর সম্ভাবনা খুবই বেশি। ডিসেম্বরে দিতে (কমাতে) চেয়েছিলাম, ডিসেম্বরে পারছি না সুতরাং এটা জানুয়ারিতে হবে।
আবুল মাল আব্দুর মুহিত বলেন, জ্বালানি তেলের দাম কমানোর বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করা হবে। আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
দাম কমানোর উদ্যোগের ব্যাখ্যায় মুহিত বলেন, এটা করার উদ্দেশ হচ্ছে লাভটা অর্থনীতির সবক্ষেত্রে ছড়িয়ে দেয়া। যেখানে প্রত্যেকে তেলের দামে প্রভাবিত হয়, এ জন্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ দিয়েছে।
বিশ্ববাজারে ২ বছর ধরে তেলের দরপতন চললেও ভর্তুকির লোকসান থেকে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনকে তুলতে দীর্ঘদিন দাম অপরিবর্তিত রাখে সরকার। এরপর চলতি বছর ২৪ এপ্রিল ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ৪ শতাংশ এবং অকটেন ও পেট্রোলের দাম ১০ শতাংশের মতো কমানো হয়। তার কয়েকদিন আগে ফার্নেস অয়েলের দাম প্রতি লিটার ৬০ টাকা থেকে ৪২ টাকায় নামিয়ে আনা হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বছর অর্থনীতির অবস্থা খুব ভালোভাবে যাচ্ছে। যদিও অর্থবছরের প্রথম ৬ মাস পার হয়েছে, আরো ৬ মাস বাকি আছে। অর্থবছর শেষে আমাদের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ।
তিনি আরো বলেন, সাধারণ বীমা কর্পোরেশন তাদের লভ্যাংশের ৩০ কোটি টাকার চেক হস্তান্তর করেছে। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ২৫ কোটি টাকা। আগামী বছর সাধারণ বীমা কর্পোরেশনের কাছ থেকে এর চেয়ে বেশি লভ্যাংশ পাব বলে আশা করছি।
জ্বালানি তেলের দাম আরেক দফা কমানোর নীতিগত যে সিদ্ধান্ত সরকার নিয়েছে, তা আসছে জানুয়ারিতেই কার্যকর করা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জানুয়ারি মাসে জ্বালানি তেলের দাম কমানোর সম্ভাবনা খুবই বেশি। ডিসেম্বরে দিতে (কমাতে) চেয়েছিলাম, ডিসেম্বরে পারছি না সুতরাং এটা জানুয়ারিতে হবে।
আবুল মাল আব্দুর মুহিত বলেন, জ্বালানি তেলের দাম কমানোর বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করা হবে। আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
দাম কমানোর উদ্যোগের ব্যাখ্যায় মুহিত বলেন, এটা করার উদ্দেশ হচ্ছে লাভটা অর্থনীতির সবক্ষেত্রে ছড়িয়ে দেয়া। যেখানে প্রত্যেকে তেলের দামে প্রভাবিত হয়, এ জন্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ দিয়েছে।
বিশ্ববাজারে ২ বছর ধরে তেলের দরপতন চললেও ভর্তুকির লোকসান থেকে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনকে তুলতে দীর্ঘদিন দাম অপরিবর্তিত রাখে সরকার। এরপর চলতি বছর ২৪ এপ্রিল ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ৪ শতাংশ এবং অকটেন ও পেট্রোলের দাম ১০ শতাংশের মতো কমানো হয়। তার কয়েকদিন আগে ফার্নেস অয়েলের দাম প্রতি লিটার ৬০ টাকা থেকে ৪২ টাকায় নামিয়ে আনা হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বছর অর্থনীতির অবস্থা খুব ভালোভাবে যাচ্ছে। যদিও অর্থবছরের প্রথম ৬ মাস পার হয়েছে, আরো ৬ মাস বাকি আছে। অর্থবছর শেষে আমাদের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ।
তিনি আরো বলেন, সাধারণ বীমা কর্পোরেশন তাদের লভ্যাংশের ৩০ কোটি টাকার চেক হস্তান্তর করেছে। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ২৫ কোটি টাকা। আগামী বছর সাধারণ বীমা কর্পোরেশনের কাছ থেকে এর চেয়ে বেশি লভ্যাংশ পাব বলে আশা করছি।