নীলসাগর ট্রেনে দ্বিতীয় বহর পাচ্ছে না রেলযাত্রীরা, ৩ জানুয়ারী ট্রেনে নতুন কোচ সংযোজন হচ্ছে
https://www.obolokon24.com/2016/12/nil-sagor_31.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৩১ ডিসেম্বর॥
রেলমন্ত্রীর নির্দেশ সত্ত্বেও নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের দ্বিতীয় বহরটি চালু করছে না কর্তৃপক্ষ। বরং ইংরেজি নববর্ষের ৩ জানুয়ারী হতে ওই ট্রেনটির পুরোনো কোচগুলো পাল্টানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ট্রেনটিতে ইন্দোনেশিয়া থেকে আনা লাল সবুজ রঙের নতুন যাত্রীবাহী বিলাশবহুল কোচ যুক্ত হচ্ছে। প্রকাশ থাকে যে আন্তঃনগর নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাত ৯টা ৫০ মিনিটে চিলাহাটি হতে ছেড়ে নীলফামারী ও সৈয়দপুর হয়ে ঢাকা ক্যান্টনম্যান রেলস্টেশন পর্যন্ত চলাচল করছে। ট্রেনটি চিলাহাটি হতে রাতে এবং ঢাকা ক্যান্টনম্যান রেলস্টেশন হতে সকাল ৮টা ২৫ মিনিটে ছেড়ে সন্ধ্যা ৬টা ১৮ মিনিটে চিলাহাটি পৌছে। সপ্তাহে ট্রেনটি রবিবার বন্ধ থাকে। এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি নীল সাগর ট্রেনটি উভয় দিক থেকে দিবা ও রাত্রীকালীন সার্ভিসে চলাচল করার।
শনিবার রেলওয়ে সূত্র আরও জানায়, রেলপথ মন্ত্রণালয়-স¤পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গত সেপ্টেম্বর মাসে সৈয়দপুর কারখানা পরিদর্শনে আসে। তখন রেলপথমন্ত্রী মুজিবুল হক বলেছিলেন, নীলফামারীর চিলাহাটি থেকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টমুখী নীলসাগর ট্রেনটিতে দ্বিতীয় দ্বিতীয় বহরও চালু করা হবে।
এ ব্যাপারে পরে মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশও দেওয়া হয়। তবে কারখানার শ্রমিক সংগঠনগুলো অভিযোগ করে
বলেছে, মন্ত্রীর নির্দেশ উপেক্ষিত থাকছে। নীলসাগরে নতুন দ্বিতীয় র্যাক চালু হচ্ছে না। বরং পুরোনো ট্রেনটির কোচ পাল্টে নতুন কোচ সংযোজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে ।
রেলওয়ে শ্রমিক লীগ সৈয়দপুর কারখানা শাখার স¤পাদক মোখছেদুল মোমিন বলেন, নীলসাগরে দ্বিতীয় র্যাক চালু না হওয়ায় নীলফামারী জেলার রেলযাত্রীরা রেলসেবা থেকে বঞ্চিত থাকছে। তিনি মন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী চিলাহাটি-ঢাকা রুটে দিবাকালীন ট্রেন চালুর দাবি জানান।
নতুন ইংরেজী বছরের আগামী ৩ জানুয়ারূ নতুনরূপে চালু হতে যাওয়া নীলসাগর ট্রেনটিতে থাকবে ১২টি আধুনিক কোচ। এর মধ্যে রয়েছে একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শয়নযান (¯ি¬পার), একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত চেয়ার কোচ, ছয়টি শোভন চেয়ার, একটি পাওয়ার কার, দুটি খাবার গাড়ি ও একটি শীতাতপ বিহীন প্রথম শ্রেণির কোচ।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) শওকত জামিল মহসী বলেন, নতুন বছরে নীলসাগর নতুন রূপে চলাচল করবে। নতুন আর একটি দিবাকালীন ট্রেন চালু করা হবে কি না, সে স¤পর্কে কিছুই বলেননি তিনি।
সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) মুহাম্মদ কুদরত-ই-খুদা বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনাতেই নীলসাগর ট্রেনে নতুন কোচ চালু করা হচ্ছে। তবে নতুন আর একটি ট্রেন বহর চালু হবে কি না এ ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা পাওয়া যায়নি। তবে সৈয়দপুর রেলকারখানায় আমদানী করা পর্যাপ্ত রেল কোচ সংরক্ষনে রয়েছে।
রেলমন্ত্রীর নির্দেশ সত্ত্বেও নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের দ্বিতীয় বহরটি চালু করছে না কর্তৃপক্ষ। বরং ইংরেজি নববর্ষের ৩ জানুয়ারী হতে ওই ট্রেনটির পুরোনো কোচগুলো পাল্টানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ট্রেনটিতে ইন্দোনেশিয়া থেকে আনা লাল সবুজ রঙের নতুন যাত্রীবাহী বিলাশবহুল কোচ যুক্ত হচ্ছে। প্রকাশ থাকে যে আন্তঃনগর নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাত ৯টা ৫০ মিনিটে চিলাহাটি হতে ছেড়ে নীলফামারী ও সৈয়দপুর হয়ে ঢাকা ক্যান্টনম্যান রেলস্টেশন পর্যন্ত চলাচল করছে। ট্রেনটি চিলাহাটি হতে রাতে এবং ঢাকা ক্যান্টনম্যান রেলস্টেশন হতে সকাল ৮টা ২৫ মিনিটে ছেড়ে সন্ধ্যা ৬টা ১৮ মিনিটে চিলাহাটি পৌছে। সপ্তাহে ট্রেনটি রবিবার বন্ধ থাকে। এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি নীল সাগর ট্রেনটি উভয় দিক থেকে দিবা ও রাত্রীকালীন সার্ভিসে চলাচল করার।
শনিবার রেলওয়ে সূত্র আরও জানায়, রেলপথ মন্ত্রণালয়-স¤পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গত সেপ্টেম্বর মাসে সৈয়দপুর কারখানা পরিদর্শনে আসে। তখন রেলপথমন্ত্রী মুজিবুল হক বলেছিলেন, নীলফামারীর চিলাহাটি থেকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টমুখী নীলসাগর ট্রেনটিতে দ্বিতীয় দ্বিতীয় বহরও চালু করা হবে।
এ ব্যাপারে পরে মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশও দেওয়া হয়। তবে কারখানার শ্রমিক সংগঠনগুলো অভিযোগ করে
বলেছে, মন্ত্রীর নির্দেশ উপেক্ষিত থাকছে। নীলসাগরে নতুন দ্বিতীয় র্যাক চালু হচ্ছে না। বরং পুরোনো ট্রেনটির কোচ পাল্টে নতুন কোচ সংযোজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে ।
রেলওয়ে শ্রমিক লীগ সৈয়দপুর কারখানা শাখার স¤পাদক মোখছেদুল মোমিন বলেন, নীলসাগরে দ্বিতীয় র্যাক চালু না হওয়ায় নীলফামারী জেলার রেলযাত্রীরা রেলসেবা থেকে বঞ্চিত থাকছে। তিনি মন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী চিলাহাটি-ঢাকা রুটে দিবাকালীন ট্রেন চালুর দাবি জানান।
নতুন ইংরেজী বছরের আগামী ৩ জানুয়ারূ নতুনরূপে চালু হতে যাওয়া নীলসাগর ট্রেনটিতে থাকবে ১২টি আধুনিক কোচ। এর মধ্যে রয়েছে একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শয়নযান (¯ি¬পার), একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত চেয়ার কোচ, ছয়টি শোভন চেয়ার, একটি পাওয়ার কার, দুটি খাবার গাড়ি ও একটি শীতাতপ বিহীন প্রথম শ্রেণির কোচ।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) শওকত জামিল মহসী বলেন, নতুন বছরে নীলসাগর নতুন রূপে চলাচল করবে। নতুন আর একটি দিবাকালীন ট্রেন চালু করা হবে কি না, সে স¤পর্কে কিছুই বলেননি তিনি।
সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) মুহাম্মদ কুদরত-ই-খুদা বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনাতেই নীলসাগর ট্রেনে নতুন কোচ চালু করা হচ্ছে। তবে নতুন আর একটি ট্রেন বহর চালু হবে কি না এ ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা পাওয়া যায়নি। তবে সৈয়দপুর রেলকারখানায় আমদানী করা পর্যাপ্ত রেল কোচ সংরক্ষনে রয়েছে।