পুরুষদের চাপে জঙ্গিবাদে সম্পৃক্ত হচ্ছে নারীরা: মনিরুল ইসলাম
https://www.obolokon24.com/2016/12/monirul.html
ডেস্কঃ
জঙ্গিবাদে জড়িত ব্যক্তিরা নিজেদের স্ত্রীদের এ কাজে যুক্ত করতে জোর খাটিয়েছেন। আত্মসমর্পণপূর্বক গ্রেফতার হওয়া নারী জঙ্গিদের জিজ্ঞাসাবাদে এ তথ্য জানতে পেরেছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
এ ব্যাপারে কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম, ‘পুলিশ আশোকনার ঘটনার তদন্তে অনেকটাই নিশ্চিত হয়েছেন যে নারী জঙ্গিরা স্বেচ্ছায় জঙ্গিবাদে জড়িত হয়নি। এদের ওপর জোর খাটানো হয়েছে।’
আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১২টায় ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, ‘পুলিশ এখন পর্যন্ত এমন কোনো তথ্য পায়নি যা প্রমাণ করবে নব্য নারী জঙ্গিরা স্বেচ্ছায় জঙ্গিবাদে নাম লিখিয়েছে। পুরো ঘটনার তদন্ত চলছে। আর কোন কোন নারীরা জঙ্গিবাদে জড়িত তাদের খবর নেয়া হচ্ছে।’
কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, রাজধানীর দক্ষিণখানের আশকোনায় ‘সূর্য ভিলা’ নামে জঙ্গি আস্তানায় অস্ত্র, গোলাবারুদ ও অর্থ কোথায় থেকে এসেছে সে বিষয়ে আত্মসমর্পণকারীরা কিছু তথ্য দিয়েছে।
এসময় মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘জঙ্গি মাঈনুল ইসলাম মূসাকে গ্রেফতার করা হলে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে। সূর্য ভিলা’র নামে ওই বাসাটি মূলত জঙ্গি মূসাই ভাড়া নিয়েছিল। সেখানে তার স্ত্রী ও মেয়ে থাকতো। আত্মসমর্পণকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে এখানে কারা কারা আসতো তাদের কিছু সাংগঠনিক নাম পাওয়া গেছে। মূলত এ আস্তানাটি অফিস কাম বাসা হিসেবে ব্যবহার হতো। আর মূসা সাংগঠনিক কাজে বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াত করতো। মাঝে মধ্যে এ বাসায় আসতো।’
জিজ্ঞাসাবাদে যাদের নাম পাওয়া গেছে তাদের বিষয়ে তদন্ত চলছে এবং আত্মসমর্পণকারীদের এখানো জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলেও জানালেন সিটিটিসি’র প্রধান এ কর্মকর্তা।
প্রসঙ্গত, সাকিরা নামে এক নারী জঙ্গি সোমবার আশকোনায় পুলিশের অভিযানে আত্মঘাতী বিস্ফোরণের নিহত হন। এ সময় তার সঙ্গে থাকা শিশু সাবিনাও স্প্রিন্টারের আঘাতে গুরুতর আহত হয়। সাবিনা এখন ঢামেক হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন আছে। নিহত জঙ্গি সাকিরার প্রথমে বিয়ে হয় ইকবাল নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে। পরে ক্যানসার আক্রান্ত হয়ে ইকবাল মারা গেলে সুমন নামে সন্দেহভাজন এক জঙ্গির সঙ্গে তার দ্বিতীয় বিয়ে হয়। এই সুমনকে পুলিশ একবার গ্রেফতার করেছিল। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে এই তথ্য এখনও নিশ্চিত করা হয়নি।
জঙ্গিবাদে জড়িত ব্যক্তিরা নিজেদের স্ত্রীদের এ কাজে যুক্ত করতে জোর খাটিয়েছেন। আত্মসমর্পণপূর্বক গ্রেফতার হওয়া নারী জঙ্গিদের জিজ্ঞাসাবাদে এ তথ্য জানতে পেরেছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
এ ব্যাপারে কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম, ‘পুলিশ আশোকনার ঘটনার তদন্তে অনেকটাই নিশ্চিত হয়েছেন যে নারী জঙ্গিরা স্বেচ্ছায় জঙ্গিবাদে জড়িত হয়নি। এদের ওপর জোর খাটানো হয়েছে।’
আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১২টায় ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, ‘পুলিশ এখন পর্যন্ত এমন কোনো তথ্য পায়নি যা প্রমাণ করবে নব্য নারী জঙ্গিরা স্বেচ্ছায় জঙ্গিবাদে নাম লিখিয়েছে। পুরো ঘটনার তদন্ত চলছে। আর কোন কোন নারীরা জঙ্গিবাদে জড়িত তাদের খবর নেয়া হচ্ছে।’
কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, রাজধানীর দক্ষিণখানের আশকোনায় ‘সূর্য ভিলা’ নামে জঙ্গি আস্তানায় অস্ত্র, গোলাবারুদ ও অর্থ কোথায় থেকে এসেছে সে বিষয়ে আত্মসমর্পণকারীরা কিছু তথ্য দিয়েছে।
এসময় মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘জঙ্গি মাঈনুল ইসলাম মূসাকে গ্রেফতার করা হলে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে। সূর্য ভিলা’র নামে ওই বাসাটি মূলত জঙ্গি মূসাই ভাড়া নিয়েছিল। সেখানে তার স্ত্রী ও মেয়ে থাকতো। আত্মসমর্পণকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে এখানে কারা কারা আসতো তাদের কিছু সাংগঠনিক নাম পাওয়া গেছে। মূলত এ আস্তানাটি অফিস কাম বাসা হিসেবে ব্যবহার হতো। আর মূসা সাংগঠনিক কাজে বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াত করতো। মাঝে মধ্যে এ বাসায় আসতো।’
জিজ্ঞাসাবাদে যাদের নাম পাওয়া গেছে তাদের বিষয়ে তদন্ত চলছে এবং আত্মসমর্পণকারীদের এখানো জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলেও জানালেন সিটিটিসি’র প্রধান এ কর্মকর্তা।
প্রসঙ্গত, সাকিরা নামে এক নারী জঙ্গি সোমবার আশকোনায় পুলিশের অভিযানে আত্মঘাতী বিস্ফোরণের নিহত হন। এ সময় তার সঙ্গে থাকা শিশু সাবিনাও স্প্রিন্টারের আঘাতে গুরুতর আহত হয়। সাবিনা এখন ঢামেক হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন আছে। নিহত জঙ্গি সাকিরার প্রথমে বিয়ে হয় ইকবাল নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে। পরে ক্যানসার আক্রান্ত হয়ে ইকবাল মারা গেলে সুমন নামে সন্দেহভাজন এক জঙ্গির সঙ্গে তার দ্বিতীয় বিয়ে হয়। এই সুমনকে পুলিশ একবার গ্রেফতার করেছিল। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে এই তথ্য এখনও নিশ্চিত করা হয়নি।