জেলা পরিষদ নির্বাচনে নীলফামারীতে চেয়ারম্যান হলেন জয়নাল আবেদীন
https://www.obolokon24.com/2016/12/election_31.html
বিশেষ প্রতিনিধি নীলফামারী ২৮ ডিসেম্বর॥
জেলা পরিষদ নির্বাচনে নীলফামারীতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর ভরাডুবি ঘটেছে। দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে চেয়ারম্যান হিসাবে জয় পেয়েছেন এক সময়ের জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন।
আজ বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) নির্বাচন শেষে বিকালে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে স্থাপিত কন্ট্রোল রুম হতে বেসরকারীভাবে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষনা করেন নির্বাচনের জেলা রির্টানীং অফিসার জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেন।
ঘোষিত ফলাফলে জয়নাল আবেদীন (মোটরসাইকেল) ৪৪২ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এ্য্যাডঃ মমতাজুল হক (আনারস)। তিনি ভোট পান ৪১১। ফলে ৩১ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ের মালা ছিনিয়ে নেন জয়নাল আবেদীন।
চেয়ারম্যানদের ভোটের ফলাফলে দেখা যায় ঃ-
কেতকীবাড়ি, ভোগডাবুড়ী, জোড়াবাড়ী ও বোড়াগাড়ী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১ নম্বর ওয়ার্ডের মির্জাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫৩ জন। এই কেন্দ্রে জয়নাল আবেদীন ভোট পান ২৯টি ও মমতাজুল হক ভোটপান ২৪টি।
ডিমলা, বালাপাড়া, বামুনিয়া, পাঙ্গামটুকপুর ও গোমনাতী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ২ নম্বর ওয়ার্ডের পাঙ্গা মহেশ লালা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৬৮ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ৩৫ ও মমতাজুল হক ৩৩ ভোট পান।
পশ্চিম ছাতনাই, পূর্ব ছাতনাই, টেপাখড়িবাড়ী ও খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৩ নম্বর ওয়ার্ডের জনতা ডিগ্রি কলেজ ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ২৩ ও মমতাজুল হক ২৮ ভোট পান।
গয়াবাড়ী, নাউতারা, খালিশা চাপানী ও ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ডালিয়া দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ২৪ ও মমতাজুল হক ২৮ ভোট পান।
কাঁঠালী, গোলমুন্ডা, বালাগ্রাম ও জলঢাকা পৌরসভা নিয়ে গঠিত ৫ নম্বর ওয়াডের্র জলঢাকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। ্এখানে জয়নাল আবেদীন ২৯ ও মমতাজুল হক ২৩ ভোট পান।
গোলনা, ধর্মপাল, শিমুলবাড়ী ও মীরগঞ্জ ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মীরগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ২৪ ও মমতাজুল হক ২৮ ভোট পান।
ডোমার পৌরসভা, সোনারায়, হরিণচড়া ও ডোমার ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ডোমার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫৩ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ২৬ ও মমতাজুল হক ২৮ ভোট পান।
চওড়াবড়গাছা, গোড়গ্রাম, পলাশবাড়ী ও লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৮ নম্বর ওয়ার্ডের পলাশবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ২৪ ও মমতাজুল হক ২৮ ভোট পান।
টুপামারী, রামনগর, কচুকাটা ও পঞ্চপুকুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চাঁদেরহাট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ২৯ ও মমতাজুল হক ২৩ ভোট পান।
নীলফামারী পৌরসভা, ইটাখোলা, কুন্দুপুকুর ও খোকশাবাড়ী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১০ নম্বর ওয়ার্ডের ছমির উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫৫ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ৩০ ও মমতাজুল হক ২৫ ভোট পান।
সোনারায়, সংগলশী, চড়াইখোলা ও চাপড়া সরমজানী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১১ নম্বর ওয়ার্ডের চড়াইখোলা নগর দারোয়ানী উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫১ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ১৯ ও মমতাজুল হক ৩২ ভোট পান।
সৈয়দপুর পৌরসভা, বাঙ্গালীপুর, বোতলাগাড়ী ও কামারপুকুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১২ নম্বর ওয়ার্ডের সৈয়দপুর লায়ন্স স্কুল এ্যান্ড কলেজ ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৬২ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ৪১ ও মমতাজুল হক ২০ ভোট পান।
বাহাগিলী, পুটিমারী, নিতাই, কাশিরাম বেলপুকুর ও খাতামধুপুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কিশোরীগঞ্জ উপজেলার নিতাই উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৬৭ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ৪৩ ও মমতাজুল হক ২৪ ভোট পান।
খুটামারা, ডাউয়াবড়ী, শৌলমারী, কৈমারী ও বড়ভিটা ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের জলঢাকা উপজেলার বিন্নাকুড়ি বিসিএস উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৬৭ জন। এখানে জয়নাল আবেদী ৩১ ও মমতাজুল হক ৩৬ ভোট পান।
মাগুড়া গাড়াগ্রাম, রনচন্ডি, কিশোরীগঞ্জ ও চাঁদখানা ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কিশোরীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৬৭ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ৩১ ও মমতাজুল হক ৩৬ ভোট পান।
নির্বাচনের সহকারী রিটার্নীং কর্মকর্তা জেলা নির্বাচন অফিসার জিলহাজ উদ্দিন জানান, নীলফামারীর ৬টি উপজেলা, ৪ টি পৌরসভা ও ৬১টি ইউনিয়নের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ভোটার মোট ৮৫৫ জন ছিল। এরমধ্যে চেয়ারম্যান পদে একটি ভোট বাতিল হয়েছে। এ ছাড়া সৈয়দপুর পৌরসভার মেয়র আমজাদ হোসেন সরকার দেশের বাহিরে অবস্থায় করায় তিনি ভোটে অংশ নিতে পারেননি।
জেলা পরিষদ নির্বাচনে নীলফামারীতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর ভরাডুবি ঘটেছে। দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে চেয়ারম্যান হিসাবে জয় পেয়েছেন এক সময়ের জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন।
আজ বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) নির্বাচন শেষে বিকালে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে স্থাপিত কন্ট্রোল রুম হতে বেসরকারীভাবে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষনা করেন নির্বাচনের জেলা রির্টানীং অফিসার জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেন।
ঘোষিত ফলাফলে জয়নাল আবেদীন (মোটরসাইকেল) ৪৪২ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এ্য্যাডঃ মমতাজুল হক (আনারস)। তিনি ভোট পান ৪১১। ফলে ৩১ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ের মালা ছিনিয়ে নেন জয়নাল আবেদীন।
চেয়ারম্যানদের ভোটের ফলাফলে দেখা যায় ঃ-
কেতকীবাড়ি, ভোগডাবুড়ী, জোড়াবাড়ী ও বোড়াগাড়ী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১ নম্বর ওয়ার্ডের মির্জাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫৩ জন। এই কেন্দ্রে জয়নাল আবেদীন ভোট পান ২৯টি ও মমতাজুল হক ভোটপান ২৪টি।
ডিমলা, বালাপাড়া, বামুনিয়া, পাঙ্গামটুকপুর ও গোমনাতী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ২ নম্বর ওয়ার্ডের পাঙ্গা মহেশ লালা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৬৮ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ৩৫ ও মমতাজুল হক ৩৩ ভোট পান।
পশ্চিম ছাতনাই, পূর্ব ছাতনাই, টেপাখড়িবাড়ী ও খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৩ নম্বর ওয়ার্ডের জনতা ডিগ্রি কলেজ ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ২৩ ও মমতাজুল হক ২৮ ভোট পান।
গয়াবাড়ী, নাউতারা, খালিশা চাপানী ও ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ডালিয়া দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ২৪ ও মমতাজুল হক ২৮ ভোট পান।
কাঁঠালী, গোলমুন্ডা, বালাগ্রাম ও জলঢাকা পৌরসভা নিয়ে গঠিত ৫ নম্বর ওয়াডের্র জলঢাকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। ্এখানে জয়নাল আবেদীন ২৯ ও মমতাজুল হক ২৩ ভোট পান।
গোলনা, ধর্মপাল, শিমুলবাড়ী ও মীরগঞ্জ ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মীরগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ২৪ ও মমতাজুল হক ২৮ ভোট পান।
ডোমার পৌরসভা, সোনারায়, হরিণচড়া ও ডোমার ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ডোমার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫৩ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ২৬ ও মমতাজুল হক ২৮ ভোট পান।
চওড়াবড়গাছা, গোড়গ্রাম, পলাশবাড়ী ও লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৮ নম্বর ওয়ার্ডের পলাশবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ২৪ ও মমতাজুল হক ২৮ ভোট পান।
টুপামারী, রামনগর, কচুকাটা ও পঞ্চপুকুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চাঁদেরহাট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ২৯ ও মমতাজুল হক ২৩ ভোট পান।
নীলফামারী পৌরসভা, ইটাখোলা, কুন্দুপুকুর ও খোকশাবাড়ী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১০ নম্বর ওয়ার্ডের ছমির উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫৫ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ৩০ ও মমতাজুল হক ২৫ ভোট পান।
সোনারায়, সংগলশী, চড়াইখোলা ও চাপড়া সরমজানী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১১ নম্বর ওয়ার্ডের চড়াইখোলা নগর দারোয়ানী উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫১ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ১৯ ও মমতাজুল হক ৩২ ভোট পান।
সৈয়দপুর পৌরসভা, বাঙ্গালীপুর, বোতলাগাড়ী ও কামারপুকুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১২ নম্বর ওয়ার্ডের সৈয়দপুর লায়ন্স স্কুল এ্যান্ড কলেজ ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৬২ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ৪১ ও মমতাজুল হক ২০ ভোট পান।
বাহাগিলী, পুটিমারী, নিতাই, কাশিরাম বেলপুকুর ও খাতামধুপুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কিশোরীগঞ্জ উপজেলার নিতাই উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৬৭ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ৪৩ ও মমতাজুল হক ২৪ ভোট পান।
খুটামারা, ডাউয়াবড়ী, শৌলমারী, কৈমারী ও বড়ভিটা ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের জলঢাকা উপজেলার বিন্নাকুড়ি বিসিএস উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৬৭ জন। এখানে জয়নাল আবেদী ৩১ ও মমতাজুল হক ৩৬ ভোট পান।
মাগুড়া গাড়াগ্রাম, রনচন্ডি, কিশোরীগঞ্জ ও চাঁদখানা ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কিশোরীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৬৭ জন। এখানে জয়নাল আবেদীন ৩১ ও মমতাজুল হক ৩৬ ভোট পান।
নির্বাচনের সহকারী রিটার্নীং কর্মকর্তা জেলা নির্বাচন অফিসার জিলহাজ উদ্দিন জানান, নীলফামারীর ৬টি উপজেলা, ৪ টি পৌরসভা ও ৬১টি ইউনিয়নের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ভোটার মোট ৮৫৫ জন ছিল। এরমধ্যে চেয়ারম্যান পদে একটি ভোট বাতিল হয়েছে। এ ছাড়া সৈয়দপুর পৌরসভার মেয়র আমজাদ হোসেন সরকার দেশের বাহিরে অবস্থায় করায় তিনি ভোটে অংশ নিতে পারেননি।