আগামীকাল জেলা পরিষদ নির্বাচনে পীরগঞ্জে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণা জম-জমাট
https://www.obolokon24.com/2016/12/election_27.html
মামুনুররশিদ মেরাজুল -
আগামীকাল বুধবার দেশ ব্যাপী জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে যাচ্ছে। ওই নির্বাচনে রংপুরের পীরগঞ্জে শেষ মুহুর্তে নির্বাচনী আমেজের হাওয়া বইছে। প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ভোট ও দোয়া প্রার্থনা করছেন। খাওয়া, ঘুম হারাম হয়ে গেছে প্রার্থীদের। নির্বাচনী লড়াইয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে প্রার্থীরা নানা কৌশল গ্রহণ করছেন। এবারে জেলা পরিষদ নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ভাবে শুধুমাত্র জেলা পরিষদ প্রশাসক পদে দলীয় প্রার্থী দেওয়া হলেও পীরগঞ্জে আকষ্মিক ভাবে সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে আওয়ামীলীগ দলীয় ভাবে প্রার্থী মনোনীত করায় দলের সিদ্ধান্তের বাহিরে অনেকেই প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করছেন। তবে দলের স্বার্থে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ প্রার্থীদেরকে যেকোন ত্যাগ স্বীকার করার তাগিদ দিয়েছেন। গত রবিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় আওয়ামীলীগ দলীয় কার্যালয়ে জেলা পরিষদ নির্বাচন ও দলীয় প্রার্থী নিয়ে এ জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। জেলা রির্টানিং অফিস সুত্রে জানা গেছে, জেলা পরিষদ নির্বাচনে পীরগঞ্জকে ১৩, ১৪ ও ১৫নং এ ৩টি বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। ১৩নং ওয়ার্ডের আওতায় পীরগঞ্জের চৈত্রকোল, ভেন্ডাবাড়ী, বড়দরগাহ কুমেদপুর ও পীরগঞ্জ পৌরসভা। ১৪নং ওয়ার্ডের আওতায় পীরগঞ্জ সদর শানেরহাট, পাঁচগাছী, মিঠিপুর এবং রামনাথপুর ইউনিয়ন ও ১৫নং ওয়ার্ডের আওতায় মদনখালী, টুকুরিয়া, বড় আলমপুর, রায়পুর, চতরা, কাবিলপুর, ইউনিয়ন নিয়ে ওয়ার্ড গুলো গঠন করা হয়েছে। উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভা ও ইউনিয়ন গুলো নির্বাচিত চেয়ারম্যান ইউপি সদস্য মেম্বর ও কাউন্সিলরগণ ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। রংপুরে মোট ৭৮ জন ভোটার রয়েছেন। এর মধ্যে পীরগঞ্জে ২’শ ৬ জন ভোটার রয়েছেন। সুত্র জানায় ১৩নং ওয়ার্ডে সদস্য পদপ্রাথী আওয়ামীলীগ মনোনীত উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব মকবুল হোসেন সর্দার প্রতীক (তালা), আরিফ সরকার (হাতি), আব্দুল হাকিম (নলকূপ), ১৪নং ওয়ার্ডের সদস্য আওয়ামীলীগ মনোনীত ও আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস.এম. শহিদুল ইসলাম (হাতি), রাশেদুল ইসলাম (তালা), হামিদুর রহমান মঞ্জু (অটো রিক্সা), খন্দকার সাইফুর রহমান সুমন (নলকূপ), শাহাদত হোসেন সাদা (ঘুড়ি), ১৫নং ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগ মনোনীত ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব খলিলুর রহমান (তালা), রনি মিয়া (হাতি), সাজু মিয়া (বক)। অপরদিকে সংরক্ষিত মহিলা পদে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ভারপ্রাপ্ত মোনসেফা পারভীন (ফুটবল), আওয়ামীলীগ মনোনীত গোলাপী বেগম (হরিণ)। উলে¬খিত পদ গুলোর মোট ১৮ জন প্রার্থী ছিল। গত ৯ ডিসেম্বর রাতে স্থানীয় আওয়ামীলীগ দলীয় কার্যালয়ে এক বৈঠকে দল থেকে ৪জন প্রার্থী ঘোষণা করা হলেও ১১ ডিসেম্বর ৬জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার করেছেন। এখনও অনেক বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্রোহী প্রার্থীরা বলেন কেন্দ্রীয় ভাবে শুধু প্রশাসক পদে দলীয় প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। আমরা স্থানীয় সিদ্ধান্ত কেন মানব। হয়তো আমাদেরকে দল থেকে বহিস্কার করা হয়েছে তাতে কোন সমস্যা নেই। এ ব্যাপারে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র আবু ছালেহ মোঃ তাজিমুল ইসলাম শামিম জানান দলের সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে। কেউ না মানলে তাদের দায়-দায়িত্ব তাদের উপরই বর্তাবে। সংরক্ষিত মহিলা প্রার্থী ও সাবেক পীরগঞ্জ উপজেলা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোনসেফা পারভীন জানান চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে পীরগঞ্জে মসজিদ, মন্দির, মাদ্রাসার উন্নয়ন করেছি। তবে জেলা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হলে জেলাসহ পীরগঞ্জের উন্নয়ন করে যাবো।
আগামীকাল বুধবার দেশ ব্যাপী জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে যাচ্ছে। ওই নির্বাচনে রংপুরের পীরগঞ্জে শেষ মুহুর্তে নির্বাচনী আমেজের হাওয়া বইছে। প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ভোট ও দোয়া প্রার্থনা করছেন। খাওয়া, ঘুম হারাম হয়ে গেছে প্রার্থীদের। নির্বাচনী লড়াইয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে প্রার্থীরা নানা কৌশল গ্রহণ করছেন। এবারে জেলা পরিষদ নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ভাবে শুধুমাত্র জেলা পরিষদ প্রশাসক পদে দলীয় প্রার্থী দেওয়া হলেও পীরগঞ্জে আকষ্মিক ভাবে সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে আওয়ামীলীগ দলীয় ভাবে প্রার্থী মনোনীত করায় দলের সিদ্ধান্তের বাহিরে অনেকেই প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করছেন। তবে দলের স্বার্থে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ প্রার্থীদেরকে যেকোন ত্যাগ স্বীকার করার তাগিদ দিয়েছেন। গত রবিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় আওয়ামীলীগ দলীয় কার্যালয়ে জেলা পরিষদ নির্বাচন ও দলীয় প্রার্থী নিয়ে এ জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। জেলা রির্টানিং অফিস সুত্রে জানা গেছে, জেলা পরিষদ নির্বাচনে পীরগঞ্জকে ১৩, ১৪ ও ১৫নং এ ৩টি বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। ১৩নং ওয়ার্ডের আওতায় পীরগঞ্জের চৈত্রকোল, ভেন্ডাবাড়ী, বড়দরগাহ কুমেদপুর ও পীরগঞ্জ পৌরসভা। ১৪নং ওয়ার্ডের আওতায় পীরগঞ্জ সদর শানেরহাট, পাঁচগাছী, মিঠিপুর এবং রামনাথপুর ইউনিয়ন ও ১৫নং ওয়ার্ডের আওতায় মদনখালী, টুকুরিয়া, বড় আলমপুর, রায়পুর, চতরা, কাবিলপুর, ইউনিয়ন নিয়ে ওয়ার্ড গুলো গঠন করা হয়েছে। উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভা ও ইউনিয়ন গুলো নির্বাচিত চেয়ারম্যান ইউপি সদস্য মেম্বর ও কাউন্সিলরগণ ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। রংপুরে মোট ৭৮ জন ভোটার রয়েছেন। এর মধ্যে পীরগঞ্জে ২’শ ৬ জন ভোটার রয়েছেন। সুত্র জানায় ১৩নং ওয়ার্ডে সদস্য পদপ্রাথী আওয়ামীলীগ মনোনীত উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব মকবুল হোসেন সর্দার প্রতীক (তালা), আরিফ সরকার (হাতি), আব্দুল হাকিম (নলকূপ), ১৪নং ওয়ার্ডের সদস্য আওয়ামীলীগ মনোনীত ও আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস.এম. শহিদুল ইসলাম (হাতি), রাশেদুল ইসলাম (তালা), হামিদুর রহমান মঞ্জু (অটো রিক্সা), খন্দকার সাইফুর রহমান সুমন (নলকূপ), শাহাদত হোসেন সাদা (ঘুড়ি), ১৫নং ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগ মনোনীত ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব খলিলুর রহমান (তালা), রনি মিয়া (হাতি), সাজু মিয়া (বক)। অপরদিকে সংরক্ষিত মহিলা পদে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ভারপ্রাপ্ত মোনসেফা পারভীন (ফুটবল), আওয়ামীলীগ মনোনীত গোলাপী বেগম (হরিণ)। উলে¬খিত পদ গুলোর মোট ১৮ জন প্রার্থী ছিল। গত ৯ ডিসেম্বর রাতে স্থানীয় আওয়ামীলীগ দলীয় কার্যালয়ে এক বৈঠকে দল থেকে ৪জন প্রার্থী ঘোষণা করা হলেও ১১ ডিসেম্বর ৬জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার করেছেন। এখনও অনেক বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্রোহী প্রার্থীরা বলেন কেন্দ্রীয় ভাবে শুধু প্রশাসক পদে দলীয় প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। আমরা স্থানীয় সিদ্ধান্ত কেন মানব। হয়তো আমাদেরকে দল থেকে বহিস্কার করা হয়েছে তাতে কোন সমস্যা নেই। এ ব্যাপারে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র আবু ছালেহ মোঃ তাজিমুল ইসলাম শামিম জানান দলের সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে। কেউ না মানলে তাদের দায়-দায়িত্ব তাদের উপরই বর্তাবে। সংরক্ষিত মহিলা প্রার্থী ও সাবেক পীরগঞ্জ উপজেলা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোনসেফা পারভীন জানান চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে পীরগঞ্জে মসজিদ, মন্দির, মাদ্রাসার উন্নয়ন করেছি। তবে জেলা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হলে জেলাসহ পীরগঞ্জের উন্নয়ন করে যাবো।