জেলা পরিষদ নির্বাচনে নীলফামারী জেলায় সংরক্ষিত ও সাধারন পদে যারা বিজয়ী হলেন

ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২৮ ডিসেম্বর॥
আজ বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) জেলা পরিষদ নির্বাচনে নীলফামারীর ১৫টি ওয়ার্ডে ও ৫টি সংরক্ষিত নারী আসনে যারা কাউন্সিলার হিসাবে জয়লাভ করেছে তাদের তালিকা  অবলোকনের বিশেষ আয়োজনে প্রকাশ করা হলো।

ভোট গ্রহন ও ভোট গগনা শেষে বিকালে বেসরকারীভাবে ফলাফল ঘোষনা করেন নির্বাচনের জেলা রির্টানীং অফিসার জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেন। 

সংরক্ষিত আসনঃ-

কেতকীবাড়ি, ভোগডাবুড়ী, জোড়াবাড়ী, বোড়াগাড়ী, ডিমলা, বালাপাড়া, বামুনিয়া, পাঙ্গামটুকপুর, গোমনাতী, পশ্চিম ছাতনাই, পূর্ব ছাতনাই, টেপাখড়িবাড়ী ও খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত ১ নম্বর ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর প্রার্থী ছিল ৩ জন। এরা হলো মিনতি রানী সেন (ফুটবল), শ্যামলী আক্তার  (দোয়াত কলম) ও মেহেরুন আকতার (হরিন)। এদের মধ্যে ৯৮ ভোট পেয়ে বিজয় লাভ করেন মেহেরুন আকতার (হরিন)।

গয়াবাড়ী, নাউতারা, খালিশা চাপানী, ঝুনাগাছ চাপানী, কাঁঠালী, গোলমুন্ডা, বালাগ্রাম, জলঢাকা পৌরসভা, গোলনা, ধর্মপাল, শিমুলবাড়ী ও মীরগঞ্জ ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত ২ নম্বর ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর প্রার্থী ছিল ৫ জন। এরা হলো ভারতী রানী রায় (ফুটবল), রোকসানা পারভীন দিপ্তি (হরিন), আল্পনা রায় (লাটিম), লায়লা বেগম (টেবিল ঘড়ি) ও আফরোজা বেগম (দোয়াত কলম)। এখানে ৫২ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেন রোকসানা পারভীন দিপ্তি (হরিন)।

ডোমার পৌরসভা, সোনারায়, হরিণচড়া, ডোমার ইউনিয়ন, চওড়াবড়গাছা, গোড়গ্রাম, পলাশবাড়ী, লক্ষ্মীচাপ, টুপামারী, রামনগর, কচুকাটা ও পঞ্চপুকুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত ৩ নম্বর ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর প্রার্থী ছিল ৩ জন। এরা হলো শিউলী আক্তার বানু (ফুটবল), রেশমা আকতার  (দোয়াত কলম) ও সান্তনা চক্রবর্তী (হরিন)। এখানে ৬৫ ভোটে জয় লাভ করেন শিউলী আক্তার বানু (ফুটবল)।

নীলফামারী পৌরসভা, ইটাখোলা, কুন্দুপুকুর, সোনারায়, সংগলশী, চড়াইখোলা, চাপড়া সরমজানী, সৈয়দপুর পৌরসভা, বাঙ্গালীপুর, বোতলাগাড়ী ও কামারপুকুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত ৪ নম্বর ওয়াডে নারী কাউন্সিলর প্রার্থী ছিল ২ জন। এরা হলো সানজিদা বেগম লাকী (ফুটবল) ও ইসরাত জাহান পল্লবী (দোয়াত কলম)। এখানে ৯৯ ভোট পেয়ে বিজয় ছিনিয়ে নেয় ইসরাত জাহান পল্লবী (দোয়াত কলম)।

বাহাগিলী, পুটিমারী, নিতাই, কাশিরাম বেলপুকুর, খাতামধুপুর, খুটামারা, ডাউয়াবড়ী, শৌলমারী, কৈমারী ও বড়ভিটা, মাগুড়া, গাড়াগ্রাম, রনচন্ডি, কিশোরীগঞ্জ ও চাঁদখানা ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত ৫ নম্বর ওয়াডে নারী কাউন্সিলর প্রার্থী ৪ জন। এরা হলো ফাতেমা বেগম (হরিন), হাসিনা বেগম (লাটিম), শ্রীমতি অনিতা রানী মোহন্ত  (দোয়াত কলম) ও নিলুফা ইয়াছমিন (ফুটবল)। এখানে ৮৭ ভোট পেয়ে জয় লাভ করে ফাতেমা বেগম (হরিন)। 

সাধারন সদস্যঃ-
কেতকীবাড়ি, ভোগডাবুড়ী, জোড়াবাড়ী ও বোড়াগাড়ী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১ নম্বর ওয়ার্ডে সাধরাণ কাউন্সিলার প্রার্থী ছিল ৬ জন। এরা হলো আল মামুন করিম (অটোরিক্সা), মুরাদ আলী প্রামানিক (টিউবওয়েল), আব্দুলরাহ (বৈদ্যুতিক পাখা), এ,কেএম জাহাঙ্গীর আলম বসুনিয়া (হাতী), ফিরোজ পারভেজ (ঘুড়ি) ও আতউর রহমান (তালা)। ১ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন করা হয় মির্জাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়। এখানে ভোটার সংখ্যা ৫৩ জন। এখানে ২২ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেন আতউর রহমান (তালা)।

ডিমলা, বালাপাড়া, বামুনিয়া, পাঙ্গামটুকপুর ও গোমনাতী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ২ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার প্রার্থী ছিল ৬ জন। এরা হলো সোহেল পারভেজ জাহিদুল(বৈদ্যুতিক পাখা) তৈয়ব আলী (হাতী), নুরুজ্জামান বাবুল(অটোরিক্সা), আব্দুল হাকিম ভুট্টু(ঘুড়ি), সিদ্দিকুর রহমান লায়ন (তালা) ও ফেরদৌস পারভেজ (টিউবওয়েল)। ২ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন করা হয় পাঙ্গা মহেশ লালা উচ্চ বিদ্যালয়ে। এখানে ভোটার সংখ্যা ৬৮ জন। এখানে ৩৯ ভোটে জয় লাভ করে ফেরদৌস পারভেজ(টিউবয়েল)।

পশ্চিম ছাতনাই, পূর্ব ছাতনাই, টেপাখড়িবাড়ী ও খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৩ নম্বর ওয়ার্ডে  সাধারণ কাউন্সিলার প্রার্থী ছিল ২ জন। এরা হলো মতিন খান (টিউবওয়েল) ও আশফাকারুল হক পিনো (তালা)। ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয় জনতা ডিগ্রি কলেজে। এখানে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে ২৯ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেন মতিন খান( টিউবওয়েল)।

গয়াবাড়ী, নাউতারা, খালিশা চাপানী ও ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার প্রার্থী ছিল ৫ জন। এরা হলো মোজ্জম্মেল হক (তালা), মোজাফ্ফর হোসেন (বৈদ্যুতিক পাখা), এ,টি,এম নুর হোসেন(হাতী), সেলিম সরকার(অটোরিক্সা) ও রফিকুল ইসলাম( টিউবওয়েল)। ৪ নম্বর ওয়াডে ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হয় ডালিয়া দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে। এখানে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে ১৮ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন সেলিম সরকার (অটোরিক্সা)।

কাঁঠালী, গোলমুন্ডা, বালাগ্রাম ও জলঢাকা পৌরসভা নিয়ে গঠিত ৫ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার প্রাথী ৫ জন। এরা হলো এ্যাডঃ মোতাহারুল ইসলাম মুনান(অটোবিক্সা),আসাদুজ্জামান(হাতী), তহমিদুল ইসলাম(টিউবয়েল),মোশাররফ হোসেন(তালা) ও মোহম্মদ শামছুল আলম(বৈদ্যুতিক পাখা)। ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হয় জলঢাকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে। এখানে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে ১৯ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন মোশাররফ হোসেন(তালা)।

গোলনা, ধর্মপাল, শিমুলবাড়ী ও মীরগঞ্জ ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৬ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার প্রার্থী ৩ জন। এরা হলো মীর হামিদুল এহসান চানু (তালা), নব কুমার রায় (বক) ও আলী হোসেন (টিউবয়েল)। ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয় মীরগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে। এখানে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে ৩৫ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন আলী হোসেন (টিউবয়েল)।

ডোমার পৌরসভা, সোনারায়, হরিণচড়া ও ডোমার ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৭ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার প্রার্থী ৫ জন। এরা হলো ফরহাদ আজাদ(বৈদ্যুতিক পাখা), হাফিজুল ইসলাম(তালা) তৈয়বর রহমান(অটোরিক্সা), মিজানুর রহমান(টিউবয়েল) ও মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী(হাতী)। ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয় ডোমার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে। এখানে ভোটার সংখ্যা ৫৩ জন। এখানে সমান ভোট পাওয়ায়  লটারীর মাধ্যমে ২২ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী(হাতী)।

চওড়াবড়গাছা, গোড়গ্রাম, পলাশবাড়ী ও লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৮ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার প্রার্থী ৬ জন। এরা হলো গোলাম মোস্তফা(তালা),দুলাল চন্দ্র রায়(বৈদ্যুতিক পাখা),বীরেন্দ্র নাথ শর্মা( হাতী), মাহবুব জর্জ (অটোরিক্সা), মোবাশ্বের রাশেদিন (টিউবয়েল) ও মন্টু চন্দ্র সরকার (ঘুড়ি)।
৮ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয় পলাশবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানেও সমান ভোট পাওয়ায় লটারীর মাধ্যমে ১৬ ভোট  পেয়ে জয়লাভ করেন  মাহবুব জর্জ (অটোরিক্সা)।
টুপামারী, রামনগর, কচুকাটা ও পঞ্চপুকুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ৯ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার প্রার্থী ৩ জন। এরা হলো রফিকুল ইসলাম (টিউবওয়েল), শফিকুল ইসলাম (হাতি) ও আব্দুল হান্নান (তালা)। ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয় চাঁদেরহাট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে। এখানে ভোটার সংখ্যা ৫২ জন। এখানে ২০ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন আব্দুল হান্নান (তালা)।
নীলফামারী পৌরসভা, ইটাখোলা, কুন্দুপুকুর ও খোকশাবাড়ী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১০ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার প্রাথী ৩ জন। এরা হলো আতাউর রহমান বাবু (তালা), দেওয়ান বিপ্লব আহমেদ (হাতি) ও এ,কে,এম আলমগীর হক প্রামানিক (টিউবওয়েল)। ১০ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয় ছমির উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৫৫ জন। এখানে ২৫ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন দেওয়ান বিপ্লব আহমেদ (হাতি)।
সোনারায়, সংগলশী, চড়াইখোলা ও চাপড়া সরমজানী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১১ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার প্রার্থী ৪ জন। এরা হলো সাইদুল রহমান (হাতি), সোহেল রানা (তালা), রুহুল আমিন (আটোরিক্সা) ও মোঃ আব্দুল হান্নান শাহ্ মানু (টিউবওয়েল)। ১১ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয় চড়াইখোলা নগর দারোয়ানী উচ্চ বিদ্যালয়ে ভোটার সংখ্যা ৫১ জন। এখানে ২৫ ভোট পেয়ে জয়লাভ করে সাইদুল রহমান (হাতি)।
সৈয়দপুর পৌরসভা, বাঙ্গালীপুর, বোতলাগাড়ী ও কামারপুকুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১২ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার প্রার্থী ৪ জন। এরা হলো জিকো আহমেদ (টিউবওয়েল), সফিকুল ইসলাম (অটোরিক্সা), সাইদুল ইসলাম (হাতি) ও আব্দুল গফুর সরকার (তালা)। ১২নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয় সৈয়দপুর লায়ন্স স্কুল এ্যান্ড কলেজে ভোটার সংখ্যা ৬২ জন। এখানে ৩৫ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন আব্দুল গফুর সরকার (তালা)।
বাহাগিলী, পুটিমারী, নিতাই, কাশিরাম বেলপুকুর ও খাতামধুপুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার প্রাথী ৪ জন।  এরা হলো কামরুজ্জামান (হাতি), শাহ মোঃ ববুল কালাম বারী (টিউবওয়েল), শামীম চৌধুরী  (বৈদ্যুতিক পাখা) ও মজিবর রহমান (তালা) । ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয় নিতাই উচ্চ বিদ্যালয়ে।  ভোটার সংখ্যা ৬৭ জন। এখানে ২৭ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন শামীম চৌধুরী  (বৈদ্যুতিক পাখা)।

খুটামারা, ডাউয়াবড়ী, শৌলমারী, কৈমারী ও বড়ভিটা ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার প্রাথী ৪ জন। এরা হলো  জুলফিকার আরী (টিউবওয়েল) রোকনুজ্জামান সেলিম (তালঅ) আতোয়ার হোসেন (অটোরিক্সা) ও সাইফুল ইসলার মুকুল (হাতি)। ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয় বিন্নাকুড়ি বিসিএস উচ্চ বিদ্যালয়ে। ভোটার সংখ্যা ৬৭ জন। এখানে ৫০ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন জুলফিকার আরী (টিউবওয়েল) ।
মাগুড়া গাড়াগ্রাম, রনচন্ডি, কিশোরীগঞ্জ ও চাঁদখানা ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলার ৬জন। এরা হলো  সাজেদুল ইসলাম (টিউবওয়েল), শ্রী ভুবন চন্দ্র মহন্ত (বৈদ্যুতিক পাখা), আবুল সানওয়ার চৌধুরী বিয়েজ (ঢোল), আজিজুল ইসলাম (অটোরিক্সা), ফারুক হোসেন (হাতি) ও হোসেন শহীদ সোহারাওয়ার্দি (তালা) । ১৫নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয় কিশোরীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে।  ভোটার সংখ্যা ৬৭ জন। এখানে ২৪ ভোট পেয়ে জয়লাভ করে ফারুক হোসেন (হাতি)।

পুরোনো সংবাদ

নীলফামারী 5799032769826001887

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item