ডোমারে শিশু গৃহপরিচালিকা কমলাকে ফিরে পেতে পিতা মাতার আকুতি।
https://www.obolokon24.com/2016/12/domar_1.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী ডোমারে শিশু গৃহপরিচালিকা কমলাকে ফিরে পেতে তার পিতা মাতা গণমাধ্যম সহ স্থানীয় মহলের সাহায্য কামনা করেছে। গতকাল দুপুরে সাংবাদিকরা তার মেয়ে কমলার বিষয়ে তথ্য নিতে গেলে তারা এ আকুতি জানান। শিশুটির পরিবার ও এলাকাবাসী সুত্রে যানাযায়, উপজেলার গোমনাতী ইউনিয়নের উত্তর আমবাড়ী এলাকার দিনমুজুর বুলু হোসেনের শিশু কন্যা কমলা বেগম(১১) কে গত ২বছর পূর্বে কেতকীবাড়ী ইউনিয়নের চান্দখানা হাজীপাড়া গ্রামের মৃত হেফা মামুদের ছেলে আতিবুল ইসলাম প্রতিমাসে মোটা অংকের বেতনের আশ্বাসে ঢাকা মিরপুর সেনানিবাসের এক মেজরের বাড়ীতে গৃহ পরিচালিকার কাজে রাখেন। ২বছর অতিবাহিত হলেও শিশুটির কোন পারিশ্রমিক পরিশোধ না করায় পরিবারের সন্দেহ হয়। পরে শিশুটির সাথে তার পরিবার দেখা করার জন্য বললে আতিবুল টালবাহানা করতে থাকে। পরে ভীষন চাপ সৃস্টি করলে বলেন, বেশ কিছুদিন পূর্বে মালিকের বাড়ী থেকে সে উধাও হয়ে গেছে তাকে এখন পাওয়া যাচ্ছেনা। বাড়ীর মালিক মেজর জাকির সংশ্লিস্ট থানায় একটি সাধারণ ডায়রী করে। মেজর জাকির শিশুটি হারানোর বিষয় স্বীকার করে বলেন, আমার শশুর বাড়ী ময়মনসিংহ থেকে শিশুটি হারিয়ে গেছে এবং আমি ময়মনসিংহ সদর থানায় ডায়রী নং-৪৪২, তারিখ-০৫/১১/২০১৫ করেছি। তবে কেতকীবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান জহুরুল হক দিপু প্রতিবেদককে জানান, আমি আতিবুলকে বলেছি শিশু কন্যাটিকে কোথায় রেখেছো ফিরিয়ে আনো, নইলে তোমার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো। তবে আতিবুল জানান, শিশুটি সত্যি হারিয়ে গেছে, আমরা তাকে হন্যে হয়ে খুঁজছি। শিশুটিকে ফিরে পেতে পরিবার ও এলাকাবাসী সকলের সর্ব্বাতক সহযোগিতা কামনা করেন শিশুটির পরিবার।
নীলফামারী ডোমারে শিশু গৃহপরিচালিকা কমলাকে ফিরে পেতে তার পিতা মাতা গণমাধ্যম সহ স্থানীয় মহলের সাহায্য কামনা করেছে। গতকাল দুপুরে সাংবাদিকরা তার মেয়ে কমলার বিষয়ে তথ্য নিতে গেলে তারা এ আকুতি জানান। শিশুটির পরিবার ও এলাকাবাসী সুত্রে যানাযায়, উপজেলার গোমনাতী ইউনিয়নের উত্তর আমবাড়ী এলাকার দিনমুজুর বুলু হোসেনের শিশু কন্যা কমলা বেগম(১১) কে গত ২বছর পূর্বে কেতকীবাড়ী ইউনিয়নের চান্দখানা হাজীপাড়া গ্রামের মৃত হেফা মামুদের ছেলে আতিবুল ইসলাম প্রতিমাসে মোটা অংকের বেতনের আশ্বাসে ঢাকা মিরপুর সেনানিবাসের এক মেজরের বাড়ীতে গৃহ পরিচালিকার কাজে রাখেন। ২বছর অতিবাহিত হলেও শিশুটির কোন পারিশ্রমিক পরিশোধ না করায় পরিবারের সন্দেহ হয়। পরে শিশুটির সাথে তার পরিবার দেখা করার জন্য বললে আতিবুল টালবাহানা করতে থাকে। পরে ভীষন চাপ সৃস্টি করলে বলেন, বেশ কিছুদিন পূর্বে মালিকের বাড়ী থেকে সে উধাও হয়ে গেছে তাকে এখন পাওয়া যাচ্ছেনা। বাড়ীর মালিক মেজর জাকির সংশ্লিস্ট থানায় একটি সাধারণ ডায়রী করে। মেজর জাকির শিশুটি হারানোর বিষয় স্বীকার করে বলেন, আমার শশুর বাড়ী ময়মনসিংহ থেকে শিশুটি হারিয়ে গেছে এবং আমি ময়মনসিংহ সদর থানায় ডায়রী নং-৪৪২, তারিখ-০৫/১১/২০১৫ করেছি। তবে কেতকীবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান জহুরুল হক দিপু প্রতিবেদককে জানান, আমি আতিবুলকে বলেছি শিশু কন্যাটিকে কোথায় রেখেছো ফিরিয়ে আনো, নইলে তোমার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো। তবে আতিবুল জানান, শিশুটি সত্যি হারিয়ে গেছে, আমরা তাকে হন্যে হয়ে খুঁজছি। শিশুটিকে ফিরে পেতে পরিবার ও এলাকাবাসী সকলের সর্ব্বাতক সহযোগিতা কামনা করেন শিশুটির পরিবার।