জীবনপুর (হরিপুর) ডাকঘর ভবনটি জরাজীর্ণ; যেকোন সময় দূর্ঘটনার আশংকা
https://www.obolokon24.com/2016/11/thakurgaon_54.html
জসিমউদ্দিন (ইতি) হরিপুর (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধীঃ
ঠাকুরগাঁয়ের হরিপুর উপজেলার সদর ডাকঘরের ভবনটি মেরামতের অভাবে দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ফাটল ধরেছে ভবনটির ভিতরে ও বাহিরে। ছাদ ও দেওয়ালের প্লাষ্টার খসে পড়ার উপক্রম, অনেকাংশে খসে পড়েছে। ঘরের ভিতরের ছাদের বিমগুলি ফেটে চৌঁচির যে কোন মূহুর্তে খসে পড়তে পারে অফিস কর্মচারী ও অফিসে আসা সাধারন মানুষের উপর। এতে ঘটতে পারে বড় ধরনের মৃত্যু দূর্ঘটনা।
মাথার উপর জরাজীর্ণ ভবন ও বিভিন্ন অংশে ফাটলের নিচে বসে মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে অফিসে কাজ করছেন ৬জন কর্মর্কতা ও কর্মচারী তবুও কর্তৃপক্ষের কোন দৃষ্টি নেই এদিকে।
জানা যায়, বৃটিশ আমলে এ উপজেলায় জীবনপুর নামে ডাকঘরের কাজ শুরু হয়। সেই সময় হতে স্থায়ী ঘরের অভাবে বিভিন্ন যায়গায় এর কার্যক্রম চলতো। গত ১৯৮৪ সালে উপজেলা সদরে প্রায় ৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ১৪ শতক জমিতে এক আবাসিক সংযুক্ত স্থায়ী অফিস ভবন তৈরী করা হয়। এসময় হতে স্থায়ীভাবে এখানে কার্যক্রম চলতে থাকে। এর মধ্যে ৩২ (প্রায়) বছর গত হয়ে গেলেও পূর্নাঙ্গভাবে এ ভবনটির কোন সংস্কার করা হয়নি। গত ২০০৯ অর্থ বছরে নাম মাত্র মেরামত ও রংয়ের কাজ করা হলেও এযেন “বাহিরে ফিটফাট, ভিতরে সদরঘাট”। আকাশ থেকে একটু বৃষ্টি হলেই ছাদ থেকে পানি পড়ে ঘরের ভিতরে থাকা মূল্যবান কাগজপত্র ভিজে যায়। অফিস সূত্রে জানা গেছে, ভবনের ভিতরের ফাটল ও জরাজীর্ণ অবস্থার বিষয়ে ৩০/০৯/২০১৪ইং তারিখে ডেপুটি পোষ্টমাষ্টার জেনারেল, দিনাজপুর মহোদয়কে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। পোষ্টমাষ্টার শ্রী অনিল চন্দ্র রায় জানান, জীবন ঝুঁকি নিয়ে আমাদের কাজ করতে হচ্ছে যে কোন সময় দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। অতিশিগ্রই নতুন ভবনের কাজ শুরু হবে বলে জানা গেছে।
ঠাকুরগাঁয়ের হরিপুর উপজেলার সদর ডাকঘরের ভবনটি মেরামতের অভাবে দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ফাটল ধরেছে ভবনটির ভিতরে ও বাহিরে। ছাদ ও দেওয়ালের প্লাষ্টার খসে পড়ার উপক্রম, অনেকাংশে খসে পড়েছে। ঘরের ভিতরের ছাদের বিমগুলি ফেটে চৌঁচির যে কোন মূহুর্তে খসে পড়তে পারে অফিস কর্মচারী ও অফিসে আসা সাধারন মানুষের উপর। এতে ঘটতে পারে বড় ধরনের মৃত্যু দূর্ঘটনা।
মাথার উপর জরাজীর্ণ ভবন ও বিভিন্ন অংশে ফাটলের নিচে বসে মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে অফিসে কাজ করছেন ৬জন কর্মর্কতা ও কর্মচারী তবুও কর্তৃপক্ষের কোন দৃষ্টি নেই এদিকে।
জানা যায়, বৃটিশ আমলে এ উপজেলায় জীবনপুর নামে ডাকঘরের কাজ শুরু হয়। সেই সময় হতে স্থায়ী ঘরের অভাবে বিভিন্ন যায়গায় এর কার্যক্রম চলতো। গত ১৯৮৪ সালে উপজেলা সদরে প্রায় ৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ১৪ শতক জমিতে এক আবাসিক সংযুক্ত স্থায়ী অফিস ভবন তৈরী করা হয়। এসময় হতে স্থায়ীভাবে এখানে কার্যক্রম চলতে থাকে। এর মধ্যে ৩২ (প্রায়) বছর গত হয়ে গেলেও পূর্নাঙ্গভাবে এ ভবনটির কোন সংস্কার করা হয়নি। গত ২০০৯ অর্থ বছরে নাম মাত্র মেরামত ও রংয়ের কাজ করা হলেও এযেন “বাহিরে ফিটফাট, ভিতরে সদরঘাট”। আকাশ থেকে একটু বৃষ্টি হলেই ছাদ থেকে পানি পড়ে ঘরের ভিতরে থাকা মূল্যবান কাগজপত্র ভিজে যায়। অফিস সূত্রে জানা গেছে, ভবনের ভিতরের ফাটল ও জরাজীর্ণ অবস্থার বিষয়ে ৩০/০৯/২০১৪ইং তারিখে ডেপুটি পোষ্টমাষ্টার জেনারেল, দিনাজপুর মহোদয়কে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। পোষ্টমাষ্টার শ্রী অনিল চন্দ্র রায় জানান, জীবন ঝুঁকি নিয়ে আমাদের কাজ করতে হচ্ছে যে কোন সময় দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। অতিশিগ্রই নতুন ভবনের কাজ শুরু হবে বলে জানা গেছে।