আদালত থেকে পালিয়েছে ধর্ষক রুবেল
https://www.obolokon24.com/2016/11/rubel.html
ডেস্কঃ
রাজধানীতে গারো তরুণী ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত ও প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে আটক রুবেল (২৬) আদালত প্রাঙ্গণ থেকে পালিয়েছে। আজ রোববার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আজ রবিবার আদালতে হাজির করা হলে সে পালিয়ে যায়। বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল জলিল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ওসি বলেন, ‘আসামি পালিয়েছে। তাকে গ্রেফতারে চেষ্টা চলছে।’
এর আগে রাজধানীর বাড্ডায় গারো তরুণী ধর্ষণের মামলায় ‘প্রধান আসামি’ হিসেবে রুবেলকে গ্রেফতার করেছিল র্যাব। গতকাল ভোরে বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
এ বিষয়ে গতকাল শনিবার কাওরান বাজারে অবস্থিত র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তুহিন মো. মাসুদ বলেন, ‘ঘটনার দিন ওই গারো তরুণী তার হবু স্বামী রিপন ম্রংয়ের সঙ্গে দেখা করতে বাড্ডার একটি ম্যাচে যায়। এ সময় ম্যাচের ম্যানেজার হানিফ তরুণীকে দেখে। সঙ্গে-সঙ্গে ম্যাচের বাসিন্দা নাজমুল, সালাউদ্দিন, জয়নালকে ডেকে বিষয়টি জানায় হানিফ। ম্যাচে নারী নিয়ে আসায় তারা তরুণীর উপস্থিতিতেই রিপনকে বাসা ছেড়ে দিতে বলে। এরইমধ্যে সালাউদ্দিন স্থানীয় বখাটে রুবেলকে ফোন করে ডেকে আনে। এ সময় তারা ওই তরুণী ও রিপনের কাছ থেকে ১৭ হাজার টাকা ও একটি মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। এরপর পাশের একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে ওই তরুণীকে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় তাকে সহযোগিতা করে আলামিন ও সালাউদ্দিন।
রুবেলের নামে বিভিন্ন এলাকায় ৯টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটিতে গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি রয়েছে তার নামে। রুবেলের বিরুদ্ধে ভয় দেখিয়ে ও জোর করে টাকা আদায় ও ধর্ষণের এমন অনেক অভিযোগ রয়েছে। উল্লেখ্য, গত ২৫ অক্টোবর গারো তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
রাজধানীতে গারো তরুণী ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত ও প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে আটক রুবেল (২৬) আদালত প্রাঙ্গণ থেকে পালিয়েছে। আজ রোববার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আজ রবিবার আদালতে হাজির করা হলে সে পালিয়ে যায়। বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল জলিল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ওসি বলেন, ‘আসামি পালিয়েছে। তাকে গ্রেফতারে চেষ্টা চলছে।’
এর আগে রাজধানীর বাড্ডায় গারো তরুণী ধর্ষণের মামলায় ‘প্রধান আসামি’ হিসেবে রুবেলকে গ্রেফতার করেছিল র্যাব। গতকাল ভোরে বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
এ বিষয়ে গতকাল শনিবার কাওরান বাজারে অবস্থিত র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তুহিন মো. মাসুদ বলেন, ‘ঘটনার দিন ওই গারো তরুণী তার হবু স্বামী রিপন ম্রংয়ের সঙ্গে দেখা করতে বাড্ডার একটি ম্যাচে যায়। এ সময় ম্যাচের ম্যানেজার হানিফ তরুণীকে দেখে। সঙ্গে-সঙ্গে ম্যাচের বাসিন্দা নাজমুল, সালাউদ্দিন, জয়নালকে ডেকে বিষয়টি জানায় হানিফ। ম্যাচে নারী নিয়ে আসায় তারা তরুণীর উপস্থিতিতেই রিপনকে বাসা ছেড়ে দিতে বলে। এরইমধ্যে সালাউদ্দিন স্থানীয় বখাটে রুবেলকে ফোন করে ডেকে আনে। এ সময় তারা ওই তরুণী ও রিপনের কাছ থেকে ১৭ হাজার টাকা ও একটি মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। এরপর পাশের একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে ওই তরুণীকে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় তাকে সহযোগিতা করে আলামিন ও সালাউদ্দিন।
রুবেলের নামে বিভিন্ন এলাকায় ৯টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটিতে গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি রয়েছে তার নামে। রুবেলের বিরুদ্ধে ভয় দেখিয়ে ও জোর করে টাকা আদায় ও ধর্ষণের এমন অনেক অভিযোগ রয়েছে। উল্লেখ্য, গত ২৫ অক্টোবর গারো তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।