পীরগঞ্জ সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস প্রাঙ্গণে মিনিহাট
https://www.obolokon24.com/2016/11/rangpur_89.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ (রংপুর) থেকেঃ
রংপুর পীরগঞ্জ উপজেলার সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস প্রাঙ্গণে অবৈধ্যভাবে গড়ে উঠেছে মিনিহাট। ফলে জমি ক্রেতা-বিক্রেতা দলিল লেখকসহ লোকজনের চলাচলের বিঘœ সৃষ্টি হচ্ছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সর-জমিনে গিয়ে দেখা গেছে পৌরসভার জনগুরুত্বপূর্ণ থানামোড়ে সবসময় রিক্সা, ভ্যান, সিএনজি ঘন্টার পর ঘন্টা দাড়িয়ে থাকার কারণে প্রচন্ড যানযট ছাড়াও রেজিষ্ট্রি অফিসের মাঠে চা, পান, সিগারেট, মাংস, ভাতের হোটেলসহ ছোট-বড় ২৭টি দোকান ঘর। এসব দোকানে ক্রেতাদের আনাগোনায় মূল অফিসে রাস্তাটি দিয়ে দলিল সম্পাদনকরা মহিলারা চলাফেরায় হিমসিম খেতে হচ্ছে। নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক কয়েকজন দোকানির সাথে কথা বলে জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজন যুবক উক্ত দোকানঘর উঠানো ও বসানোর দায়িত্ব পালন করে। কেউ যদি দোকান দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে সেসব ব্যক্তির সাথে কথা পাকাপাকি করে রাতের অন্ধকারে ঘরগুলো উঠানো হয়। আর ও জানা গেছে, উক্ত দোকানঘর গুলিতে রাত্রে অবৈধ্য কাজসহ মাদকদ্রব্য গ্রহণ করার ও অভিযোগ আছে। জনগুরুত্বপূর্ণ অফিস মাঠে মিনিহাট বসানোর ফলে যাতায়াতের অসুবিধাসহ অসামাজিক কার্যকলাপের ব্যাপারে সাব-রেজিষ্ট্রার মিজানুর রহমান সাহেবের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, মিনিহাট বসানো সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না। কে বা কাহারা দোকানঘর গুলি বসানোর দায়িত্ব পালন করেন তাও তিনি জানেন না। জরুরী ভিত্তিতে উক্ত দোকানঘর গুলি সরকারি অফিসের মাঠ থেকে উচ্ছেদ করে নির্দিষ্ট স্থানে ব্যবসা করার দাবি উপজেলাবাসীর।
রংপুর পীরগঞ্জ উপজেলার সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস প্রাঙ্গণে অবৈধ্যভাবে গড়ে উঠেছে মিনিহাট। ফলে জমি ক্রেতা-বিক্রেতা দলিল লেখকসহ লোকজনের চলাচলের বিঘœ সৃষ্টি হচ্ছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সর-জমিনে গিয়ে দেখা গেছে পৌরসভার জনগুরুত্বপূর্ণ থানামোড়ে সবসময় রিক্সা, ভ্যান, সিএনজি ঘন্টার পর ঘন্টা দাড়িয়ে থাকার কারণে প্রচন্ড যানযট ছাড়াও রেজিষ্ট্রি অফিসের মাঠে চা, পান, সিগারেট, মাংস, ভাতের হোটেলসহ ছোট-বড় ২৭টি দোকান ঘর। এসব দোকানে ক্রেতাদের আনাগোনায় মূল অফিসে রাস্তাটি দিয়ে দলিল সম্পাদনকরা মহিলারা চলাফেরায় হিমসিম খেতে হচ্ছে। নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক কয়েকজন দোকানির সাথে কথা বলে জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজন যুবক উক্ত দোকানঘর উঠানো ও বসানোর দায়িত্ব পালন করে। কেউ যদি দোকান দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে সেসব ব্যক্তির সাথে কথা পাকাপাকি করে রাতের অন্ধকারে ঘরগুলো উঠানো হয়। আর ও জানা গেছে, উক্ত দোকানঘর গুলিতে রাত্রে অবৈধ্য কাজসহ মাদকদ্রব্য গ্রহণ করার ও অভিযোগ আছে। জনগুরুত্বপূর্ণ অফিস মাঠে মিনিহাট বসানোর ফলে যাতায়াতের অসুবিধাসহ অসামাজিক কার্যকলাপের ব্যাপারে সাব-রেজিষ্ট্রার মিজানুর রহমান সাহেবের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, মিনিহাট বসানো সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না। কে বা কাহারা দোকানঘর গুলি বসানোর দায়িত্ব পালন করেন তাও তিনি জানেন না। জরুরী ভিত্তিতে উক্ত দোকানঘর গুলি সরকারি অফিসের মাঠ থেকে উচ্ছেদ করে নির্দিষ্ট স্থানে ব্যবসা করার দাবি উপজেলাবাসীর।