পীরগঞ্জে খাদ্য বান্ধব কর্মসুচীর ডিলারশীপ বাতিল। ৩টি তদন্ত কমিটি গঠিত!
https://www.obolokon24.com/2016/11/rangpur_681.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ, রংপুরঃ
পীরগঞ্জের চৈত্রকোল ইউনিয়নে খাদ্য বান্ধব কর্মসুচীতে (১০ টাকার চাল) অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে এক ডিলারের ডিলারশীপ বাতিল করা হয়েছে। পাশাপাশি ইউনিয়নটিতে ওই কর্মসুচীর ৩ ডিলারের বিরুদ্ধে পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে রংপুর আঞ্চলিক ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সরেজমিনে অভিযোগের তদন্তে এসে ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার চৈত্রকোল ইউনিয়নে খাদ্যাবান্ধব কর্মসুচীর ১০ টাকার চালের তালিকা প্রনয়নে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি এবং ডিলাররা দুর্নীতি করে আসছিল। গত শনিবার ওই ইউনিয়নে খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর ডিলার সোনিয়া বেগম (চেয়ারম্যানের ছোট ভাইয়ের স্ত্রী) তার গুদামের পাশে এক ব্যবসায়ীর গুদামে ৩০ বস্তা চাল রাখে। পরে ওই আটক করে থানায় জিডি করা হয়। উল্লেখিত ইউনিয়নটিতে ওই কর্মসুচীর ব্যাপারে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হলে মঙ্গলবার বিকেলে রংপুর আঞ্চলিক ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক তদন্তে আসেন। দীর্ঘ সময় তদন্তের পর অভিযোগের সত্যতা পায় বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে রংপুর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সাইফুল ইসলাম বলেন, আরসি ফুড (রংপুর আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক) স্যারকে নিয়ে অভিযোগের তদন্তে গিয়ে সত্যতা পেয়েছি। সেইসাথে ভোক্তার তালিকাতেও গড়মিল রয়েছে। রংপুর এসে সন্ধ্যায় (সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা) সিদ্ধান্ত নিয়ে ওই ইউপির খাদ্য বান্ধব কর্মসুচীর ডিলার ওয়াহাব মিয়ার ডিলারশীপ বাতিল করা হয়। পাশাপাশি ৩জন ডিলারের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে পৃথক ৩টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওইসব কমিটির সদস্যরা জেলার বিভিন্ন উপজেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রকরা রয়েছে।
পীরগঞ্জের চৈত্রকোল ইউনিয়নে খাদ্য বান্ধব কর্মসুচীতে (১০ টাকার চাল) অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে এক ডিলারের ডিলারশীপ বাতিল করা হয়েছে। পাশাপাশি ইউনিয়নটিতে ওই কর্মসুচীর ৩ ডিলারের বিরুদ্ধে পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে রংপুর আঞ্চলিক ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সরেজমিনে অভিযোগের তদন্তে এসে ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার চৈত্রকোল ইউনিয়নে খাদ্যাবান্ধব কর্মসুচীর ১০ টাকার চালের তালিকা প্রনয়নে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি এবং ডিলাররা দুর্নীতি করে আসছিল। গত শনিবার ওই ইউনিয়নে খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর ডিলার সোনিয়া বেগম (চেয়ারম্যানের ছোট ভাইয়ের স্ত্রী) তার গুদামের পাশে এক ব্যবসায়ীর গুদামে ৩০ বস্তা চাল রাখে। পরে ওই আটক করে থানায় জিডি করা হয়। উল্লেখিত ইউনিয়নটিতে ওই কর্মসুচীর ব্যাপারে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হলে মঙ্গলবার বিকেলে রংপুর আঞ্চলিক ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক তদন্তে আসেন। দীর্ঘ সময় তদন্তের পর অভিযোগের সত্যতা পায় বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে রংপুর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সাইফুল ইসলাম বলেন, আরসি ফুড (রংপুর আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক) স্যারকে নিয়ে অভিযোগের তদন্তে গিয়ে সত্যতা পেয়েছি। সেইসাথে ভোক্তার তালিকাতেও গড়মিল রয়েছে। রংপুর এসে সন্ধ্যায় (সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা) সিদ্ধান্ত নিয়ে ওই ইউপির খাদ্য বান্ধব কর্মসুচীর ডিলার ওয়াহাব মিয়ার ডিলারশীপ বাতিল করা হয়। পাশাপাশি ৩জন ডিলারের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে পৃথক ৩টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওইসব কমিটির সদস্যরা জেলার বিভিন্ন উপজেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রকরা রয়েছে।