পীরগঞ্জে ১০ টাকার চালের স্বচ্ছলদের তালিকা জব্দ করছেন এক চেয়ারম্যান!
https://www.obolokon24.com/2016/11/rangpur_39.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুলঃ
পীরগঞ্জে খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর (১০ টাকার চাল) তালিকায় অনিয়ম-দুর্নীতিগুলো খুঁজে বের করছেন চতরা ইউপি’র চেয়ারম্যান।বুধবার ওই চেয়ারম্যান আড়াই’শটি চালের কার্ড উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে জমা দিয়েছেন।
জানা গেছে, অতিদরিদ্রদের জন্য খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর অধীনে ১০ টাকা কেজিতে চাল বিতরনের লক্ষ্যে উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের ২১ হাজার ৭৭৯ জনকে তালিকাভুক্ত করা হয়। ওই কর্মসুচীর আওতায় যথাসময়ে তালিকা তৈরীতে ব্যর্থ হওয়ায় গত সেপ্টেম্বর মাসে ওই বরাদ্দ থেকে পুরো উপজেলা বঞ্চিত হয়েছে। অপরদিকে চতরা ইউনিয়নে ১ হাজার ৫’শ জনের নাম তালিকাভুক্তের সময় কিছু স্বচ্ছল ব্যক্তির নামও অন্তর্ভুক্ত হয়। বঞ্চিতদের অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ইউপি’র চেয়ারম্যান বিভিন্ন ওয়ার্ডে তালিকা সংশোধনের অভিযান করে প্রায় আড়াই’শ কার্ড জব্দ করেন। এ ব্যাপারে চতরা ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহীন প্রধান বলেন, যারা তালিকা করেছে, তারাই এই অনিয়ম-দুর্নীতি করেছে। তালিকা স্বচ্ছ না হওয়া পর্যন্ত এই অভিযান চলবে। পাশাপাশি অতিদরিদ্রদের খুঁজে বের করে তাদেরকে তালিকাভুক্ত করা হবে। ইউএনও’র দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশানর (ভুমি) মিজানুর রহমান বলেন, এ পর্যন্ত চতরা ইউপির চেয়ারম্যান এসে তার ইউনিয়নের জব্দকৃত স্বচ্ছলদের কার্ড খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কাছে জমা দিয়েছেন। খাদ্য নিয়ন্ত্রক শহিদুল্লাহ বলেন, ভুল সংশোধনের সুযোগ রয়েছে। বিধায় চেয়ারম্যানরা কার্ড জব্দ করতে পারেন।
উল্লেখ্য, উপজেলার পাঁচগাছী, বড়আলমপুর, চৈত্রকোল ইউনিয়নসহ কয়েকটি ইউনিয়নে খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর তালিকায় অনিয়মের অভিযোগে উপজেলা খাদ্য বিভাগের পক্ষ থেকে উল্লেখিত ইউনিয়নে তদন্ত করে বেশকিছু কার্ড বাতিল করা হয়েছে।
পীরগঞ্জে খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর (১০ টাকার চাল) তালিকায় অনিয়ম-দুর্নীতিগুলো খুঁজে বের করছেন চতরা ইউপি’র চেয়ারম্যান।বুধবার ওই চেয়ারম্যান আড়াই’শটি চালের কার্ড উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে জমা দিয়েছেন।
জানা গেছে, অতিদরিদ্রদের জন্য খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর অধীনে ১০ টাকা কেজিতে চাল বিতরনের লক্ষ্যে উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের ২১ হাজার ৭৭৯ জনকে তালিকাভুক্ত করা হয়। ওই কর্মসুচীর আওতায় যথাসময়ে তালিকা তৈরীতে ব্যর্থ হওয়ায় গত সেপ্টেম্বর মাসে ওই বরাদ্দ থেকে পুরো উপজেলা বঞ্চিত হয়েছে। অপরদিকে চতরা ইউনিয়নে ১ হাজার ৫’শ জনের নাম তালিকাভুক্তের সময় কিছু স্বচ্ছল ব্যক্তির নামও অন্তর্ভুক্ত হয়। বঞ্চিতদের অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ইউপি’র চেয়ারম্যান বিভিন্ন ওয়ার্ডে তালিকা সংশোধনের অভিযান করে প্রায় আড়াই’শ কার্ড জব্দ করেন। এ ব্যাপারে চতরা ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহীন প্রধান বলেন, যারা তালিকা করেছে, তারাই এই অনিয়ম-দুর্নীতি করেছে। তালিকা স্বচ্ছ না হওয়া পর্যন্ত এই অভিযান চলবে। পাশাপাশি অতিদরিদ্রদের খুঁজে বের করে তাদেরকে তালিকাভুক্ত করা হবে। ইউএনও’র দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশানর (ভুমি) মিজানুর রহমান বলেন, এ পর্যন্ত চতরা ইউপির চেয়ারম্যান এসে তার ইউনিয়নের জব্দকৃত স্বচ্ছলদের কার্ড খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কাছে জমা দিয়েছেন। খাদ্য নিয়ন্ত্রক শহিদুল্লাহ বলেন, ভুল সংশোধনের সুযোগ রয়েছে। বিধায় চেয়ারম্যানরা কার্ড জব্দ করতে পারেন।
উল্লেখ্য, উপজেলার পাঁচগাছী, বড়আলমপুর, চৈত্রকোল ইউনিয়নসহ কয়েকটি ইউনিয়নে খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর তালিকায় অনিয়মের অভিযোগে উপজেলা খাদ্য বিভাগের পক্ষ থেকে উল্লেখিত ইউনিয়নে তদন্ত করে বেশকিছু কার্ড বাতিল করা হয়েছে।