গল্প নয় সত্যি, লিভ টুগেদারের পর অবশেষে বিবাহ
https://www.obolokon24.com/2016/11/marrige.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুলপীরগঞ্জ, রংপুর থেকে:
অবশেষে বিয়ের পিড়িতে বসলো স্বপ্না আক্তার সম্পা। অভিযোগ সূত্রে জানা যায় রংপুরের পীরগঞ্জ পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের ধনশালা দক্ষিণপাড়া গ্রামের আব্দুল কুদ্দুছের কণ্যা গাইবান্ধা সরকারি কলেজের সম্মান ২য় বর্ষের পড়ুয়া ছাত্রী সম্পার সাথে চতরা ইউনিয়নের যাদবপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে শাহানুর আলমের সাথে বিবাহের ঘটক মাধ্যমে বিবাহের প্রস্তাব আসলে বরবেশী শাহানুর বন্ধুদের নিয়ে হবু স্ত্রীর বাড়িতে একনজর দেখার জন্য আসে। ফেরার সময় মোবাইল নম্বরটি সম্পাকে দিয়ে যায়। চাকুরীর সুবাদে শাহানুর নারায়নগঞ্জ চলে গেলে প্রতিদিন সম্পা ২০/২৫ বার ফোনে জ¦ালাতন করতো। এক পর্যায়ে মিছেমিছি বিবাহের কথা বলে শাহানুর সম্পাকে ঢাকা আসতে বলে। অধির আগ্রহে সম্পা মনের নাগরকে পাওয়ার জন্য বাড়ীর সবার অজান্তে ঢাকা চলে যায়। ঢাকা গিয়ে আগারগাঁও এ বাসা ভাড়া নিয়ে লিভ টুগেদার করতে থাকে। এরই এক পর্যায়ে সম্পার খালু, মামা, ভাই খুজতে খুজতে ভাড়া বাসায় আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়লে বাসার ম্যানেজার জনৈক আবেদের সহযোগিতায় কাজী দ্বারা বিবাহ রেজিষ্ট্রির প্রস্তুতি গ্রহণকালে সুচতুর শাহানুর কৌশলে গ্রামের বাড়ী এসে বিবাহের কথা বলে এবং বরের ওয়াদা অনুযায়ী সকলে মিলে ডিপজল গাড়িতে উঠে পীরগঞ্জের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। পথিমধ্যে ফুডভিলেজে সম্পা টয়লেটে প্রবেশ করলে বর শাহানুর কৌশলে সকলের চোখকে ফাকি দিয়ে সটকে পড়ে। অনেক খোজাখুজির পর দেখা না পেয়ে সম্পা ও অন্যান্যরা ধাপেরহাট নেমে শাহানুরের গ্রামের বাড়ীতে অবস্থানের চেষ্টা করে। শাহানুরের বাড়ির লোকজন বাধা দিলে সম্পা চতরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহিনের নিকট সমস্ত ঘটনা উল্লেখ করে অভিযোগ জানায়। গত কাল রাতে সম্পার অভিভাবক, আত্মীয় স্বজন এবং শাহানুর ও শাহানুরের আত্মীয় স্বজন বিষয়টি নিয়ে চেয়ারম্যানের বিচারিক কার্যালয়ে মিমাংসার জন্য বসে। ২ পক্ষের কথা শোনার পর চেয়ারম্যান ৪ লাখ টাকা দেনমহর ধার্য করে রেজিস্ট্রি বিবাহ সম্পাদন করে। খোজ নিয়ে জানা গেছে সম্পা ও শাহানুরের বাড়িতে জৌলুসপূর্ণ বিবাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন চলছে। বিচারিক কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহিন, রায়পুর ইউপি চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান সরকার, পীরগঞ্জ পৌর কাউন্সিলর আঞ্জুয়ারা পারভিন, ৭ নং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সম্পাদক আনিছার রহমান ও সাখাওয়াত হোসেন মাস্টার সহ সহ¯্রাধিক লোকজন।
অবশেষে বিয়ের পিড়িতে বসলো স্বপ্না আক্তার সম্পা। অভিযোগ সূত্রে জানা যায় রংপুরের পীরগঞ্জ পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের ধনশালা দক্ষিণপাড়া গ্রামের আব্দুল কুদ্দুছের কণ্যা গাইবান্ধা সরকারি কলেজের সম্মান ২য় বর্ষের পড়ুয়া ছাত্রী সম্পার সাথে চতরা ইউনিয়নের যাদবপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে শাহানুর আলমের সাথে বিবাহের ঘটক মাধ্যমে বিবাহের প্রস্তাব আসলে বরবেশী শাহানুর বন্ধুদের নিয়ে হবু স্ত্রীর বাড়িতে একনজর দেখার জন্য আসে। ফেরার সময় মোবাইল নম্বরটি সম্পাকে দিয়ে যায়। চাকুরীর সুবাদে শাহানুর নারায়নগঞ্জ চলে গেলে প্রতিদিন সম্পা ২০/২৫ বার ফোনে জ¦ালাতন করতো। এক পর্যায়ে মিছেমিছি বিবাহের কথা বলে শাহানুর সম্পাকে ঢাকা আসতে বলে। অধির আগ্রহে সম্পা মনের নাগরকে পাওয়ার জন্য বাড়ীর সবার অজান্তে ঢাকা চলে যায়। ঢাকা গিয়ে আগারগাঁও এ বাসা ভাড়া নিয়ে লিভ টুগেদার করতে থাকে। এরই এক পর্যায়ে সম্পার খালু, মামা, ভাই খুজতে খুজতে ভাড়া বাসায় আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়লে বাসার ম্যানেজার জনৈক আবেদের সহযোগিতায় কাজী দ্বারা বিবাহ রেজিষ্ট্রির প্রস্তুতি গ্রহণকালে সুচতুর শাহানুর কৌশলে গ্রামের বাড়ী এসে বিবাহের কথা বলে এবং বরের ওয়াদা অনুযায়ী সকলে মিলে ডিপজল গাড়িতে উঠে পীরগঞ্জের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। পথিমধ্যে ফুডভিলেজে সম্পা টয়লেটে প্রবেশ করলে বর শাহানুর কৌশলে সকলের চোখকে ফাকি দিয়ে সটকে পড়ে। অনেক খোজাখুজির পর দেখা না পেয়ে সম্পা ও অন্যান্যরা ধাপেরহাট নেমে শাহানুরের গ্রামের বাড়ীতে অবস্থানের চেষ্টা করে। শাহানুরের বাড়ির লোকজন বাধা দিলে সম্পা চতরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহিনের নিকট সমস্ত ঘটনা উল্লেখ করে অভিযোগ জানায়। গত কাল রাতে সম্পার অভিভাবক, আত্মীয় স্বজন এবং শাহানুর ও শাহানুরের আত্মীয় স্বজন বিষয়টি নিয়ে চেয়ারম্যানের বিচারিক কার্যালয়ে মিমাংসার জন্য বসে। ২ পক্ষের কথা শোনার পর চেয়ারম্যান ৪ লাখ টাকা দেনমহর ধার্য করে রেজিস্ট্রি বিবাহ সম্পাদন করে। খোজ নিয়ে জানা গেছে সম্পা ও শাহানুরের বাড়িতে জৌলুসপূর্ণ বিবাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন চলছে। বিচারিক কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহিন, রায়পুর ইউপি চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান সরকার, পীরগঞ্জ পৌর কাউন্সিলর আঞ্জুয়ারা পারভিন, ৭ নং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সম্পাদক আনিছার রহমান ও সাখাওয়াত হোসেন মাস্টার সহ সহ¯্রাধিক লোকজন।