ধান কাটতে গিয়ে প্রতিপক্ষের বিছানো তারে বৈদ্যুতিক সংযোগে নিহত-২, আহত-৩॥ আটক-৭
https://www.obolokon24.com/2016/11/gaibandha_39.html
নুরুল আলম ডাকুয়া সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ধানক্ষেতে প্রতিপক্ষের দেয়া বৈদ্যতিক সংযোগে ইষ্ট-পৃষ্ট হয়ে তছলিম উদ্দিন (৪০), ও মর্জিনা বেগম (৩৫) নামের ২ জন নিহত হয়েছে। এ ঘনটনায় আহত রয়েছে ৩ জন। ঘটনার পর ৭ জনকে আটক করে পুলিশ।
জানা যায়, শনিবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে হযরত আলী বিরোধ পূর্ণ জমির ধান ক্ষেতে তার পাতে পার্শ্বস্থ রাইচ মেইল থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ করে রাখে। তা না জেনে ঐ জমিতে ধান কাটতে গেলে বিদ্যুৎ ইষ্ট-পৃষ্ট হয়ে এ ঘটনা ঘটে। এতে পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামের মকিজল হকের ছেলে তছলিম উদ্দিন ও তার চাচা বোন ছাপড়হাটী ইউনিয়নের উত্তর মরুয়াদহ গ্রামের সাহিদুল ইসলামের স্ত্রী মর্জিনা বেগম নিহত হয়। এসময় আহত হয় উত্তর মরুয়াদহ গ্রামের মেহের আলী ছেলে সাহিদুল (৪০), পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামের তছলিম উদ্দিনের মেয়ে জমিলা বেগম (৩৫), ও পশ্চিম পরাণ গ্রামের মোতাহার আলীর স্ত্রী আকলিমা বেগম। আহতদেরকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। তারা এখন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ ঘটনার পর হযরত আলী তার স্ত্রী গোলেনুর বেগম, পিতা আবুল হোসেন, আজিজল হক, জরিনা, মোর্শেদা বেগমসহ ৭ জনকে আটক করেছেন থানা পুলিশ। থানার এসআই রাশেদুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন এখনো মামলা হয়নি তবে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ধানক্ষেতে প্রতিপক্ষের দেয়া বৈদ্যতিক সংযোগে ইষ্ট-পৃষ্ট হয়ে তছলিম উদ্দিন (৪০), ও মর্জিনা বেগম (৩৫) নামের ২ জন নিহত হয়েছে। এ ঘনটনায় আহত রয়েছে ৩ জন। ঘটনার পর ৭ জনকে আটক করে পুলিশ।
জানা যায়, শনিবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে হযরত আলী বিরোধ পূর্ণ জমির ধান ক্ষেতে তার পাতে পার্শ্বস্থ রাইচ মেইল থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ করে রাখে। তা না জেনে ঐ জমিতে ধান কাটতে গেলে বিদ্যুৎ ইষ্ট-পৃষ্ট হয়ে এ ঘটনা ঘটে। এতে পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামের মকিজল হকের ছেলে তছলিম উদ্দিন ও তার চাচা বোন ছাপড়হাটী ইউনিয়নের উত্তর মরুয়াদহ গ্রামের সাহিদুল ইসলামের স্ত্রী মর্জিনা বেগম নিহত হয়। এসময় আহত হয় উত্তর মরুয়াদহ গ্রামের মেহের আলী ছেলে সাহিদুল (৪০), পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামের তছলিম উদ্দিনের মেয়ে জমিলা বেগম (৩৫), ও পশ্চিম পরাণ গ্রামের মোতাহার আলীর স্ত্রী আকলিমা বেগম। আহতদেরকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। তারা এখন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ ঘটনার পর হযরত আলী তার স্ত্রী গোলেনুর বেগম, পিতা আবুল হোসেন, আজিজল হক, জরিনা, মোর্শেদা বেগমসহ ৭ জনকে আটক করেছেন থানা পুলিশ। থানার এসআই রাশেদুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন এখনো মামলা হয়নি তবে মামলার প্রস্তুতি চলছে।