সুন্দরগঞ্জে শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করে শিক্ষকের ক্ষমা প্রার্থনা
https://www.obolokon24.com/2016/11/gaibandha_30.html
নুরুল আলম ডাকুয়া,সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি::
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার মনিরাম আমিনা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেনীর ২০ শিক্ষার্থীকে নির্যাতনে করে অবশেষে ক্ষমা চেয়ে নিলেন সহকারী শিক্ষক আনিছুল হক।
জানা যায়, গত মঙ্গলবার বিকেলে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি-আবু তালেবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সহকারী শিক্ষক আনিছুল হক তারকৃত কর্মের জন্য ক্ষমা প্রার্থণা করেন। এসময় সংশ্লিষ্ট বামনডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান-নজমুল হুদা, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক- আবু তৈয়ব অন্যান্য সহকারী শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবকগণসহ স্থানীয় সুধীজন উপস্থিত ছিলেন। এব্যাপারে সহকারী শিক্ষক-আনিছুল হক বলেন-আমি যেটা অন্যায় করেছি। তার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিয়েছি। আর কোন সমস্যা নেই। প্রধান শিক্ষক-আবু তৈয়ব বলেন-গত ২৭ তারিখে কাঠগড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পিইসি পরীক্ষা কেন্দ্রে ছিলাম। সেখানে অপসহকারী শিক্ষক-খালেদা পারভীন দায়িত্বে ছিল। বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের রুম ঝাড়– দিতে বললে তারা ঝাড়– না দেয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে শিক্ষক আনিছুল হক তাদেরকে মারপিট করেছে। এরআগেও ঐ শিক্ষক কয়েক একবার এমন ঘটনা ঘটিয়াছে।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার মনিরাম আমিনা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেনীর ২০ শিক্ষার্থীকে নির্যাতনে করে অবশেষে ক্ষমা চেয়ে নিলেন সহকারী শিক্ষক আনিছুল হক।
জানা যায়, গত মঙ্গলবার বিকেলে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি-আবু তালেবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সহকারী শিক্ষক আনিছুল হক তারকৃত কর্মের জন্য ক্ষমা প্রার্থণা করেন। এসময় সংশ্লিষ্ট বামনডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান-নজমুল হুদা, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক- আবু তৈয়ব অন্যান্য সহকারী শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবকগণসহ স্থানীয় সুধীজন উপস্থিত ছিলেন। এব্যাপারে সহকারী শিক্ষক-আনিছুল হক বলেন-আমি যেটা অন্যায় করেছি। তার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিয়েছি। আর কোন সমস্যা নেই। প্রধান শিক্ষক-আবু তৈয়ব বলেন-গত ২৭ তারিখে কাঠগড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পিইসি পরীক্ষা কেন্দ্রে ছিলাম। সেখানে অপসহকারী শিক্ষক-খালেদা পারভীন দায়িত্বে ছিল। বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের রুম ঝাড়– দিতে বললে তারা ঝাড়– না দেয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে শিক্ষক আনিছুল হক তাদেরকে মারপিট করেছে। এরআগেও ঐ শিক্ষক কয়েক একবার এমন ঘটনা ঘটিয়াছে।