সুন্দরগঞ্জে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা
https://www.obolokon24.com/2016/11/gaibandha_20.html
নুরুল আলম ডাকুয়া সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মুহাম্মদ মাহমুদ হোসেন মন্ডলসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে উপজেলার নতুন দুলাল ভরট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোজাম্মেল হক নিজ ভাইকে কমিটির সভাপতি করলে প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মকবুল হোসেন বাদী হয়ে ্উপজেলা মাধ্যমিক অফিসারসহ ১৮ জনকে বিবাদি করে বিজ্ঞ আদালত গাইবান্ধায় একটি মোকদ্দমা দায়ের করেন। মোকদ্দমা নং-১০০/১৫ উক্ত মোকদ্দমাটি বিজ্ঞ আদালত আমলে নিয়ে কমিটির উপর শিক্ষক কর্মচারিদের বেতন ভাতা প্রদান ছাড়া শিক্ষক-কর্মচারি নিয়োগসহ যাবতীয় কাজের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। মোকদ্দমাটি আদালতে চলমান অবস্থায় আদলতের আদেশ অমান্য করে জেলা শিক্ষা অফিসার (সাবেক) কুতুব উদ্দিন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মুহাম্মদ মাহমুদ হোসেন মন্ডল, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (সাবেক) আব্দুল হাই মিলটন, একাডেমিক সুপার ভাইজার বেলাল, ব্যবস্থাপক সোনালী ব্যাংক লিঃ সুন্দরগঞ্জ শাখা, ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য ফয়জার রহমান, আব্দুল মতিন, চাঁন মিয়া, হামিদা বেগম এবং শিক্ষক প্রতিনিধি সদস্য আশাদুজ্জামান জাল জালিয়াতির মাধ্যমে সহকারি শিক্ষক হিসাবে রাশেদুল ইসলাম, হোসনেয়ারা বেগম, লাইব্রেয়ান পদে কামাল হোসেন ও অফিস সহকারি কাম কম্পিউটার অপারেটর কে নিয়োগ দেয়ার বিষয়টি জানাজানি হলে উল্লেখিত নং মোকদ্দমার বাদী এদের রিরুদ্ধে আদালত অবমাননা করে শিক্ষক কর্মচারি নিয়োগ দেয়ায় বিদ্যালয়ের ২০ লক্ষ টাকা ক্ষতি করার অভিযোগ ও আদালত অবমাননার জন্য উল্লেখিত ১০ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে ৭/১১/২০১৬ ইং তারিখে একটি কোর্ট ভাইলেশন মোকদ্দমা দায়ের করেন যার নং- ৪৫/১৬ (ভাইলেশন)। বিজ্ঞ বিচারক মোকদ্দমাটি আমলে নিয়ে বিবাদীদের কে আগামী ১৭/০১/২০১৭ ইং তারিখে আদালতে উপস্থিত হওয়ার সমন পাঠিয়েছেন। অপরদিকে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোজাম্মেল হককে সেকায়েপ প্রকল্পের টাকাসহ বিদ্যালয়ের উন্নয়ন ফান্ড, টিউশন ফি, ২০০৮ সাল থেকে বিদ্যালয় নবায়ন না করেও নবায়ন বাবদ টাকা নিজ কার্যে ব্যয় করেন। প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা আতœসাত ও শিক্ষক/ অভিভাবকদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করার অভিযোগে ম্যানেজিং কমিটি গত ২৬/১০/২০১৬ ইং তারিখে প্রধান শিক্ষক মোজাম্মেল হককে সাময়িক বরখাস্ত করেন। দূর্নীতিবাজ প্রধান শিক্ষক ও অর্থ লোভি এডহক কমিটির সভাপতি নজরুল ইসলাম রাজার যোগসাজসে এডহক কমিটির অপর ২ জন সদস্য জালাল হোসেন ও মতিউর রহমানের স্বাক্ষর জাল করে প্রধান শিক্ষক স্বপদে বহালের নিমিত্তে একটি জাল রেজুলেশন তৈরি করে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জাহেদুল ইসলামকে প্রদান করেন। বিষয়টি জানতে পেরে এডহক কমিটির সদস্য জালাল হোসেন ও মতিয়ার রহমান ঔ যোগসাজসি রেজুলেশনের বিপরিতে নিজে স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগ এনে নোটারী পাবলিক গাইবান্ধা কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে গত ১৫/১১/২০১৬ ইং তারিখে ৮৪৫ নং এফিডেফিটের মাধ্যমে উক্ত রেজুলেশনে স্বাক্ষর করেনি বলে ঘোষনা দিয়েছেন। স্বাক্ষরজালকে কেন্দ্র করে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মুহাম্মদ মাহমুদ হোসেন মন্ডলসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে উপজেলার নতুন দুলাল ভরট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোজাম্মেল হক নিজ ভাইকে কমিটির সভাপতি করলে প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মকবুল হোসেন বাদী হয়ে ্উপজেলা মাধ্যমিক অফিসারসহ ১৮ জনকে বিবাদি করে বিজ্ঞ আদালত গাইবান্ধায় একটি মোকদ্দমা দায়ের করেন। মোকদ্দমা নং-১০০/১৫ উক্ত মোকদ্দমাটি বিজ্ঞ আদালত আমলে নিয়ে কমিটির উপর শিক্ষক কর্মচারিদের বেতন ভাতা প্রদান ছাড়া শিক্ষক-কর্মচারি নিয়োগসহ যাবতীয় কাজের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। মোকদ্দমাটি আদালতে চলমান অবস্থায় আদলতের আদেশ অমান্য করে জেলা শিক্ষা অফিসার (সাবেক) কুতুব উদ্দিন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মুহাম্মদ মাহমুদ হোসেন মন্ডল, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (সাবেক) আব্দুল হাই মিলটন, একাডেমিক সুপার ভাইজার বেলাল, ব্যবস্থাপক সোনালী ব্যাংক লিঃ সুন্দরগঞ্জ শাখা, ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য ফয়জার রহমান, আব্দুল মতিন, চাঁন মিয়া, হামিদা বেগম এবং শিক্ষক প্রতিনিধি সদস্য আশাদুজ্জামান জাল জালিয়াতির মাধ্যমে সহকারি শিক্ষক হিসাবে রাশেদুল ইসলাম, হোসনেয়ারা বেগম, লাইব্রেয়ান পদে কামাল হোসেন ও অফিস সহকারি কাম কম্পিউটার অপারেটর কে নিয়োগ দেয়ার বিষয়টি জানাজানি হলে উল্লেখিত নং মোকদ্দমার বাদী এদের রিরুদ্ধে আদালত অবমাননা করে শিক্ষক কর্মচারি নিয়োগ দেয়ায় বিদ্যালয়ের ২০ লক্ষ টাকা ক্ষতি করার অভিযোগ ও আদালত অবমাননার জন্য উল্লেখিত ১০ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে ৭/১১/২০১৬ ইং তারিখে একটি কোর্ট ভাইলেশন মোকদ্দমা দায়ের করেন যার নং- ৪৫/১৬ (ভাইলেশন)। বিজ্ঞ বিচারক মোকদ্দমাটি আমলে নিয়ে বিবাদীদের কে আগামী ১৭/০১/২০১৭ ইং তারিখে আদালতে উপস্থিত হওয়ার সমন পাঠিয়েছেন। অপরদিকে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোজাম্মেল হককে সেকায়েপ প্রকল্পের টাকাসহ বিদ্যালয়ের উন্নয়ন ফান্ড, টিউশন ফি, ২০০৮ সাল থেকে বিদ্যালয় নবায়ন না করেও নবায়ন বাবদ টাকা নিজ কার্যে ব্যয় করেন। প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা আতœসাত ও শিক্ষক/ অভিভাবকদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করার অভিযোগে ম্যানেজিং কমিটি গত ২৬/১০/২০১৬ ইং তারিখে প্রধান শিক্ষক মোজাম্মেল হককে সাময়িক বরখাস্ত করেন। দূর্নীতিবাজ প্রধান শিক্ষক ও অর্থ লোভি এডহক কমিটির সভাপতি নজরুল ইসলাম রাজার যোগসাজসে এডহক কমিটির অপর ২ জন সদস্য জালাল হোসেন ও মতিউর রহমানের স্বাক্ষর জাল করে প্রধান শিক্ষক স্বপদে বহালের নিমিত্তে একটি জাল রেজুলেশন তৈরি করে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জাহেদুল ইসলামকে প্রদান করেন। বিষয়টি জানতে পেরে এডহক কমিটির সদস্য জালাল হোসেন ও মতিয়ার রহমান ঔ যোগসাজসি রেজুলেশনের বিপরিতে নিজে স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগ এনে নোটারী পাবলিক গাইবান্ধা কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে গত ১৫/১১/২০১৬ ইং তারিখে ৮৪৫ নং এফিডেফিটের মাধ্যমে উক্ত রেজুলেশনে স্বাক্ষর করেনি বলে ঘোষনা দিয়েছেন। স্বাক্ষরজালকে কেন্দ্র করে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।