নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে বৈদ্যুতিক সর্টসাকিটের আগুনে ৩ পরিবারের সর্বস্ব পুড়ে ছাই
https://www.obolokon24.com/2016/11/fire.html
শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) সংবাদদাতা:ু
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার পুটিমারী ইউনিয়নের হাজীর হাট গ্রামে বৈদ্যুতিক সর্টসার্কিটের আগুনে তিন পরিবারের সর্বস্ব পুড়ে ছাই হয়েছে। এতে অন্তত তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের। মঙ্গলবার রাতে সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার পুটিমারী ইউনিয়নের হাজির হাট গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
পুটিমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সায়েম লিটন জানান, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ওই গ্রামের মৃত. সুলতান আলীর ছেলে বাদশা আলমের সোয়ার ঘরে বৈদ্যুতিক সর্টসার্কিটর থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। নিমিষেই আগুন দ্রুত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে এতে বাদশার আলমের একটি টিন ঘর একটি রান্না, ও আনোয়ারুল ইসলামের একটি টিনের ঘর, একটি রান্না ঘর ও আজহারুল ইসলামের একটি টিনের ঘরসহ ঘরে থাকা ধান-চাল, আলুর বীজ এবং আসবাবপত্র পুড়ে যায়।
খবর পেয়ে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে তিন পরিবারের অন্তত তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবী ক্ষতিগ্রস্থদের।
সকালে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস.এম মেহেদী হাসান ঘটনাস্থল পরির্দশণ শেষে ক্ষতিগ্রস্থদের সহযোগীতার আশ্বাস দেন বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান।
কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স এর স্টেশন কর্মকর্তা রেদওয়ানুজ্জামান জানান, বৈদ্যুতিক সর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। খবর পেয়ে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসায় গ্রামের আর কোন বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি। তবে আগুনে তিন পরিবারের পাঁচটি ঘর এবং ঘরে থাকা আসবাবপত্র পুড়ে যায়। এতে অন্তত আড়াই লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার পুটিমারী ইউনিয়নের হাজীর হাট গ্রামে বৈদ্যুতিক সর্টসার্কিটের আগুনে তিন পরিবারের সর্বস্ব পুড়ে ছাই হয়েছে। এতে অন্তত তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের। মঙ্গলবার রাতে সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার পুটিমারী ইউনিয়নের হাজির হাট গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
পুটিমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সায়েম লিটন জানান, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ওই গ্রামের মৃত. সুলতান আলীর ছেলে বাদশা আলমের সোয়ার ঘরে বৈদ্যুতিক সর্টসার্কিটর থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। নিমিষেই আগুন দ্রুত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে এতে বাদশার আলমের একটি টিন ঘর একটি রান্না, ও আনোয়ারুল ইসলামের একটি টিনের ঘর, একটি রান্না ঘর ও আজহারুল ইসলামের একটি টিনের ঘরসহ ঘরে থাকা ধান-চাল, আলুর বীজ এবং আসবাবপত্র পুড়ে যায়।
খবর পেয়ে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে তিন পরিবারের অন্তত তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবী ক্ষতিগ্রস্থদের।
সকালে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস.এম মেহেদী হাসান ঘটনাস্থল পরির্দশণ শেষে ক্ষতিগ্রস্থদের সহযোগীতার আশ্বাস দেন বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান।
কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স এর স্টেশন কর্মকর্তা রেদওয়ানুজ্জামান জানান, বৈদ্যুতিক সর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। খবর পেয়ে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসায় গ্রামের আর কোন বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি। তবে আগুনে তিন পরিবারের পাঁচটি ঘর এবং ঘরে থাকা আসবাবপত্র পুড়ে যায়। এতে অন্তত আড়াই লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে।