ডোমারে বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে পল্লীবিদ্যুৎ ও পিডিবি’র দালালচক্রের কাছে জিম্মি সংযোগ প্রত্যাশীরা
https://www.obolokon24.com/2016/11/domar_87.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টারঃ
নীলফামারীর ডোমারে বিদ্যুৎ সংযোগ পাইয়ে দেয়ার নামে পল্লী বিদ্যুৎ ও পিডিবি’র বিশেষ দালাল চক্রের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে সংযোগ প্রত্যাশীরা। এ চক্রের খপ্পরে পরে আর্থিক প্রতারনা সহ শারীরিক লাঞ্চনার শিকার হচ্ছেন সাধারন মানুষ। এ ঘটনার বিচার না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েছেন নুতন সংযোগ প্রত্যাশীরা। প্রয়োজনের তাগিদে সব কিছু মেনে নিয়ে ওই চক্রের কাছেই জিম্মি হয়ে পড়েছে নাগরিক সেবা। এ চক্রের মূল হোতা হলেন ডোমার উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয়ের সাবেক লাইনম্যান হেলাল ও পিডিবি’র ডোমার কার্যালয়ের লাইনম্যান সহকারী আজম খানসহ আরো কিছু লোকজন। ঐসব ব্যাক্তিরা বিভিন্ন সময়ে সাধারন মানুষকে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার নাম করে নানাভাবে প্রতারনা করে আসছেন।
জানা যায, ওই দুজন কর্মচারী নিজেদের পিডিবি ও পল্লী বিদ্যুতের প্রকৌশলী পরিচয় দিয়ে ডোমার উপজেলার দক্ষিণ মটুকপুর গ্রামের আখেরুজ্জামানের ছেলে লোকমান হোসেনের সেচ পাম্পের ট্রান্সফরমার সহ পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ দেয়ার নামে ৩৩ হাজার টাকার একটি চুক্তি করে। চুক্তি মোতাবেক লোকমান ২০ হাজার টাকা পরিশোধ করেন। এ অবস্থায় চক্রটি ১০ নভেম্বর একটি ৬৩ কেভি ট্রান্সফরমার তার বাড়ীতে পৌছে দেয়। এরপর চক্রটি জানায়, তারা পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ নয়, খোলা তারে পিডিবি’র সংযোগ দিবেন। লোকমান খোলাতারে পিডিবি’র সংযোগ নিতে রাজী না হওয়ায় উভয় পক্ষের মধ্যে বাক বিতন্ডার ঘটনা ঘটে। এরপর সংযোগ প্রত্যাশী লোকমান ট্রান্সফরমারটি পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদের কাছে জমা রাখেন। পরদিন ১১ নভেম্বর হতে চক্রটি ট্রান্সফরমারটি ফেরত নিতে নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। এরই জেরে গত রবিবার লোকমানকে পৌরসভার ডাঙ্গাপারার জনৈক প্রভাবশালীর বাড়ীতে আটকে রেখে তাকে বেদম পিটায় ঐ চক্রের লোকজন। ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে ট্রান্সফরমার জমা ও মারধরের বিষয়টি সংশিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ মিটমাট করে দেবেন বলে লোকমান জানায়। একাধিক ভুক্তভোগী জানায়, সরকারী ট্রান্সফরমার কিভাবে তারা প্রকাশ্য বেচাকেনা করছেন। বিষয়টি কি দেখার কেউ নেই।
ডোমার পিডিবি’র নির্বাহী প্রকৌশলী এজেডএম সাইফুল ইসলাম মন্ডল জানান, আজম গত মাস হতে অফিসে না আসায় তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ করা হয়েছে। তার অফিস আওয়ারের বাইরের কোন দায় দায়িত্ব পিডিবি নেবে না।
অপরদিকে ডোমার পল্লী বিদ্যুত কার্যালয়ের ডিজিএম নুরুজ্জামান জানান, হেলাল পল্লী বিদুত্যের কেউ নয়। তার কোন কার্যক্রমের দায়ভার পল্লী বিদ্যুৎ কতৃপক্ষ নেবে না।
পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ জানান, ট্রান্সফরমারটি লোকমানকে ফেরত দেয়া হয়েছে। বিষয়টি মিটমাট করে দেয়া হবে। তবে লোকমান জানিয়েছেন ট্রান্সফরমারটি চেয়ারম্যানের কাছেই আছে।
নীলফামারীর ডোমারে বিদ্যুৎ সংযোগ পাইয়ে দেয়ার নামে পল্লী বিদ্যুৎ ও পিডিবি’র বিশেষ দালাল চক্রের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে সংযোগ প্রত্যাশীরা। এ চক্রের খপ্পরে পরে আর্থিক প্রতারনা সহ শারীরিক লাঞ্চনার শিকার হচ্ছেন সাধারন মানুষ। এ ঘটনার বিচার না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েছেন নুতন সংযোগ প্রত্যাশীরা। প্রয়োজনের তাগিদে সব কিছু মেনে নিয়ে ওই চক্রের কাছেই জিম্মি হয়ে পড়েছে নাগরিক সেবা। এ চক্রের মূল হোতা হলেন ডোমার উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয়ের সাবেক লাইনম্যান হেলাল ও পিডিবি’র ডোমার কার্যালয়ের লাইনম্যান সহকারী আজম খানসহ আরো কিছু লোকজন। ঐসব ব্যাক্তিরা বিভিন্ন সময়ে সাধারন মানুষকে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার নাম করে নানাভাবে প্রতারনা করে আসছেন।
জানা যায, ওই দুজন কর্মচারী নিজেদের পিডিবি ও পল্লী বিদ্যুতের প্রকৌশলী পরিচয় দিয়ে ডোমার উপজেলার দক্ষিণ মটুকপুর গ্রামের আখেরুজ্জামানের ছেলে লোকমান হোসেনের সেচ পাম্পের ট্রান্সফরমার সহ পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ দেয়ার নামে ৩৩ হাজার টাকার একটি চুক্তি করে। চুক্তি মোতাবেক লোকমান ২০ হাজার টাকা পরিশোধ করেন। এ অবস্থায় চক্রটি ১০ নভেম্বর একটি ৬৩ কেভি ট্রান্সফরমার তার বাড়ীতে পৌছে দেয়। এরপর চক্রটি জানায়, তারা পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ নয়, খোলা তারে পিডিবি’র সংযোগ দিবেন। লোকমান খোলাতারে পিডিবি’র সংযোগ নিতে রাজী না হওয়ায় উভয় পক্ষের মধ্যে বাক বিতন্ডার ঘটনা ঘটে। এরপর সংযোগ প্রত্যাশী লোকমান ট্রান্সফরমারটি পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদের কাছে জমা রাখেন। পরদিন ১১ নভেম্বর হতে চক্রটি ট্রান্সফরমারটি ফেরত নিতে নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। এরই জেরে গত রবিবার লোকমানকে পৌরসভার ডাঙ্গাপারার জনৈক প্রভাবশালীর বাড়ীতে আটকে রেখে তাকে বেদম পিটায় ঐ চক্রের লোকজন। ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে ট্রান্সফরমার জমা ও মারধরের বিষয়টি সংশিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ মিটমাট করে দেবেন বলে লোকমান জানায়। একাধিক ভুক্তভোগী জানায়, সরকারী ট্রান্সফরমার কিভাবে তারা প্রকাশ্য বেচাকেনা করছেন। বিষয়টি কি দেখার কেউ নেই।
ডোমার পিডিবি’র নির্বাহী প্রকৌশলী এজেডএম সাইফুল ইসলাম মন্ডল জানান, আজম গত মাস হতে অফিসে না আসায় তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ করা হয়েছে। তার অফিস আওয়ারের বাইরের কোন দায় দায়িত্ব পিডিবি নেবে না।
অপরদিকে ডোমার পল্লী বিদ্যুত কার্যালয়ের ডিজিএম নুরুজ্জামান জানান, হেলাল পল্লী বিদুত্যের কেউ নয়। তার কোন কার্যক্রমের দায়ভার পল্লী বিদ্যুৎ কতৃপক্ষ নেবে না।
পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ জানান, ট্রান্সফরমারটি লোকমানকে ফেরত দেয়া হয়েছে। বিষয়টি মিটমাট করে দেয়া হবে। তবে লোকমান জানিয়েছেন ট্রান্সফরমারটি চেয়ারম্যানের কাছেই আছে।