অগ্রহায়নের শুরুতে চিলাহাটীতে ভাপা পিঠা বিক্রির ধুম
https://www.obolokon24.com/2016/11/domar_71.html
আবু ছাইদ,চিলাহাটী(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ
অগ্রহায়নের ধান কাটার সাথে সাথে ডোমারের চিলাহাটীর নিকটবর্তী গ্রামের বাজারগুলোতে জমে উঠেছে ভাপা পিঠা বিক্রি। সন্ধ্যার পরেই এসব অস্থায়ী দোকানে ধোয়া উঠা ভাপা পিঠার স্বাদ নিতে ভিড় করেন বিভিন্ন বয়সের নানা শ্রেণী পেশার মানুষ। রাস্তার মোড়ে মোড়ে অগ্রাহায়নের শীতে পিঠা খাওয়া ও বিক্রির ধুম পড়েছে। প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত চলে পিঠা বিক্রি ও খাওয়ার পালা।
সরেজমিন বিওপি বাজার,মুক্তিরহাট,থানা বাজার,বোতলগঞ্জ বাজার, কাজিরহাট, বোর্ডেরপাড়, মকবুলের ডাঙ্গা,আমেনার বাজার, গোসাইগঞ্জ বাজার সহ নানা এলাকায় চলছে পিঠা বিক্রির ধুম। বিশেষ করে সন্ধ্যার পরেই জমে উঠে এসব পিঠা বিক্রি। পিঠা বিক্রেতারা জানান,গুড় ও নতুন চালের গুড়া দিয়ে ভাপা পিঠা বানানো হয়। গরম পানির তাপে (ভাপে) এই পিঠা তৈরি হয় বলে একে ভাপা পিঠা বলা হয়। এই পিঠাকে আরো সুস্বাদু ও মুখরোচক করতে নারকেল ও গুড় ব্যবহার করা হয়। পিঠা তৈরিতে একটি পাতিল ও ঢাকনা ব্যবহার করা হয়। জ্বলন্ত চুলার উপর পাতিলে পানি দিয়ে ঢাকনার মাঝখানটা ছিদ্র করে পাত্রের মুখে দিতে হয়। এসময় ঢাকনার চারপাশে আটা, চালের গুড়া ও কাপড় দিয়ে শক্ত করে মুড়ে দেওয়া হয়। যাতে করে গরম পানির ভাপ বের হতে না পারে।
তারা আরো জানান, পরে ছোট একটি গোল পাত্রের মধ্যে চালের গুড়া, নারকেল ও গুড় মিশিয়ে পাতলা কাপড়ের আবরণে ঢাকনার মুখে রাখা হয়। পানির হালকা গরম তাপে নিমিষেই সিদ্ধ হয়ে যায় নতুন চালের মজাদার ভাপা পিঠা। একটি পিঠা বানাতে ২ থেকে ৩ মিনিট সময় লাগে। পাতিলের মুখ থেকে পিঠা উঠানামার সময় নতুন চাল ও গুড়ে মন মাতানো গন্ধে ভরে যায় চারপাশ। প্রতি পিস পিঠা মানভেদে ৫ থেকে ১০টাকায় বিক্রি হয়।
আবার কেউ কেউ পাতিলের মুখে পাতলা কাপড় বেঁধে দেন। পানি গরম হলে পাতিলের উপর রাখা কাপড়ে ছোট পাত্রে পিঠা দেয়া হয়। উপরে দিয়ে দেয়া হয় পাতিলের ঢাকনা। এ পদ্ধতিতে একসাথে অনেকগুলো পিঠা তৈরি করা যায়।
বিওপি বাজারের ভাপা পিঠা বিক্রেতা আব্দুল আলিম জানান, অন্যান্য সময়ে তিনি ফুটপাতে চা-বিস্কুট বিক্রি করেন। কিন্তু শীতের সময় তিনি ভাপা পিঠা বিক্রি করেন। এ ব্যবসায় অল্প পুঁজি লাগে বলেই কোন সমস্যা হয়না। এছাড়া লাভ ভালোই হয়। কোন কোন দিন হাজার টাকাও লাভ হয় বলে জানান এ পিঠা বিক্রেতা।তিনি জানান, ভাপা পিঠার দাম অল্প হওয়াতে সব ধরনের মানুষই এখানে ভিড় করেন পিঠা খেতে। তারা ভাপা পিঠার সাথে নতুন চালের চিতল পিঠাও বিক্রি করেন। কেউ কেউ আবার পিঠা কিনে নিয়ে যায় বাসায় সবাই মিলে খাওয়ার জন্য। রেল ষ্টেশনে ভাপা পিঠা খেতে আসা ছাত্র আল-আমীন জানান, শীতের সময় ভাপা পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। আমাদের শীতের সাথে পিঠার যে একটা নিবিড় সম্পর্ক তা ভাপা পিঠা খাওয়ার মধ্যেই বোঝা যায়। প্রায় দিনই তারা পিঠা খেতে আসেন বলে জানান।
অগ্রহায়নের ধান কাটার সাথে সাথে ডোমারের চিলাহাটীর নিকটবর্তী গ্রামের বাজারগুলোতে জমে উঠেছে ভাপা পিঠা বিক্রি। সন্ধ্যার পরেই এসব অস্থায়ী দোকানে ধোয়া উঠা ভাপা পিঠার স্বাদ নিতে ভিড় করেন বিভিন্ন বয়সের নানা শ্রেণী পেশার মানুষ। রাস্তার মোড়ে মোড়ে অগ্রাহায়নের শীতে পিঠা খাওয়া ও বিক্রির ধুম পড়েছে। প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত চলে পিঠা বিক্রি ও খাওয়ার পালা।
সরেজমিন বিওপি বাজার,মুক্তিরহাট,থানা বাজার,বোতলগঞ্জ বাজার, কাজিরহাট, বোর্ডেরপাড়, মকবুলের ডাঙ্গা,আমেনার বাজার, গোসাইগঞ্জ বাজার সহ নানা এলাকায় চলছে পিঠা বিক্রির ধুম। বিশেষ করে সন্ধ্যার পরেই জমে উঠে এসব পিঠা বিক্রি। পিঠা বিক্রেতারা জানান,গুড় ও নতুন চালের গুড়া দিয়ে ভাপা পিঠা বানানো হয়। গরম পানির তাপে (ভাপে) এই পিঠা তৈরি হয় বলে একে ভাপা পিঠা বলা হয়। এই পিঠাকে আরো সুস্বাদু ও মুখরোচক করতে নারকেল ও গুড় ব্যবহার করা হয়। পিঠা তৈরিতে একটি পাতিল ও ঢাকনা ব্যবহার করা হয়। জ্বলন্ত চুলার উপর পাতিলে পানি দিয়ে ঢাকনার মাঝখানটা ছিদ্র করে পাত্রের মুখে দিতে হয়। এসময় ঢাকনার চারপাশে আটা, চালের গুড়া ও কাপড় দিয়ে শক্ত করে মুড়ে দেওয়া হয়। যাতে করে গরম পানির ভাপ বের হতে না পারে।
তারা আরো জানান, পরে ছোট একটি গোল পাত্রের মধ্যে চালের গুড়া, নারকেল ও গুড় মিশিয়ে পাতলা কাপড়ের আবরণে ঢাকনার মুখে রাখা হয়। পানির হালকা গরম তাপে নিমিষেই সিদ্ধ হয়ে যায় নতুন চালের মজাদার ভাপা পিঠা। একটি পিঠা বানাতে ২ থেকে ৩ মিনিট সময় লাগে। পাতিলের মুখ থেকে পিঠা উঠানামার সময় নতুন চাল ও গুড়ে মন মাতানো গন্ধে ভরে যায় চারপাশ। প্রতি পিস পিঠা মানভেদে ৫ থেকে ১০টাকায় বিক্রি হয়।
আবার কেউ কেউ পাতিলের মুখে পাতলা কাপড় বেঁধে দেন। পানি গরম হলে পাতিলের উপর রাখা কাপড়ে ছোট পাত্রে পিঠা দেয়া হয়। উপরে দিয়ে দেয়া হয় পাতিলের ঢাকনা। এ পদ্ধতিতে একসাথে অনেকগুলো পিঠা তৈরি করা যায়।
বিওপি বাজারের ভাপা পিঠা বিক্রেতা আব্দুল আলিম জানান, অন্যান্য সময়ে তিনি ফুটপাতে চা-বিস্কুট বিক্রি করেন। কিন্তু শীতের সময় তিনি ভাপা পিঠা বিক্রি করেন। এ ব্যবসায় অল্প পুঁজি লাগে বলেই কোন সমস্যা হয়না। এছাড়া লাভ ভালোই হয়। কোন কোন দিন হাজার টাকাও লাভ হয় বলে জানান এ পিঠা বিক্রেতা।তিনি জানান, ভাপা পিঠার দাম অল্প হওয়াতে সব ধরনের মানুষই এখানে ভিড় করেন পিঠা খেতে। তারা ভাপা পিঠার সাথে নতুন চালের চিতল পিঠাও বিক্রি করেন। কেউ কেউ আবার পিঠা কিনে নিয়ে যায় বাসায় সবাই মিলে খাওয়ার জন্য। রেল ষ্টেশনে ভাপা পিঠা খেতে আসা ছাত্র আল-আমীন জানান, শীতের সময় ভাপা পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। আমাদের শীতের সাথে পিঠার যে একটা নিবিড় সম্পর্ক তা ভাপা পিঠা খাওয়ার মধ্যেই বোঝা যায়। প্রায় দিনই তারা পিঠা খেতে আসেন বলে জানান।