ডোমারে সাজাপ্রাপ্ত আসামী জামিনে বেরিয়ে গৃহবধুকে কুপিয়ে জখম। এখনো মামলা নেয়নি পুলিশ!
https://www.obolokon24.com/2016/11/domar_14.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমারে আদালতে সাজা প্রাপ্ত আসামী জামিনে বেরিয়ে বাদী পক্ষের গৃহবধুকে কুপিয়ে জখম করার খবর পাওয়া গেছে। অপর দিকে ঘটনার বিষয়ে ভুক্তভোগীর অভিযোগ আমলে না নিয়ে উল্টো হামলাকারীদের দেয়া মিথ্যা মামলা নথীভূক্ত করায়. ডোমার থানা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন উঠেছে। সরেজমিনে ও অভিযোগের সূত্রে জানাগেছে, ডোমার সোনারায় ইউনিয়নের খাটুরিয়া খানাবাড়ী এলাকার সেকেন্দার আলী গং এর সাথে লুৎফর আলী গং এর ৩৪ শতাংশ জমি নিয়ে দির্ঘদিন থেকে বিরোধ চলে আসছে। সেকেন্দার আলীর মেয়ে জামাই আব্দুল্লাহ জানান, লুৎফর রহমান গং সেকেন্দার আলীর পরিবারকে হেনস্থা করতে এ পর্যন্ত প্রায় ১৪/১৫টি মামলা দায়ের করেন। লুৎফর রহমান কোন মামলাতেই সুবিধা করতে পারে নাই। সেকেন্দার আলীর দেয়া জিআর ২৪/২০১১ একটি মামলাতেই লুৎফর রহমানের পরাজয় ঘটেছে। অপরদিকে আগামী ১৭ তারিখে তাদের আপিল করা জি আর২৪/১১ এর রায় হবার কথা রয়েছে। পরাজয়ের শংকা ও ক্ষোভ থেকেই লুৎফর রহমান নানা ছুতোয় বিবাদ লাগানোর সুযোগ খুঁজতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৮/১১/২০১৬ ই্ং তারিখ দিনে দুপুরে লুৎফর আলী ও তার দলবল দেশীয় নানা অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আমার শশুরের ক্রয়কৃত ভোগদখলীয় জমির ধান কাটতে থাকে। এসময় আমার স্ত্রী রফিয়া বাঁধা দিলে লুৎফর রহমানের ছেলে সাজা প্রাপ্ত আসামী হাসেম ধারালো ছোরা দিয়ে আমার স্ত্রীর মাথায় গুরুতর আঘাত করে সে এখন হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লরছে। বিষয়টি তাৎক্ষনিক থানায় লিখিত ভাবে জানালেও ডোমার থানা পুলিশ প্রকৃত ঘটনা যাচাই না করে উল্টো আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা নেয়। আমরা এখন পুলিশের মামলা ও সন্ত্রাসীদের হামলার ভয়ে বাড়ী ঘড়ে ফিরতে পারছিনা। এবিষয়ে ডোমার থানার এসআই মাহফুজ আলম জানান, মামলাটি বর্তমানে আমার কাছে আছে, বাদীর বাড়ীতে গিয়ে কাউকে পাইনি। ভুক্তভূগীরা পুলিশের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
নীলফামারীর ডোমারে আদালতে সাজা প্রাপ্ত আসামী জামিনে বেরিয়ে বাদী পক্ষের গৃহবধুকে কুপিয়ে জখম করার খবর পাওয়া গেছে। অপর দিকে ঘটনার বিষয়ে ভুক্তভোগীর অভিযোগ আমলে না নিয়ে উল্টো হামলাকারীদের দেয়া মিথ্যা মামলা নথীভূক্ত করায়. ডোমার থানা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন উঠেছে। সরেজমিনে ও অভিযোগের সূত্রে জানাগেছে, ডোমার সোনারায় ইউনিয়নের খাটুরিয়া খানাবাড়ী এলাকার সেকেন্দার আলী গং এর সাথে লুৎফর আলী গং এর ৩৪ শতাংশ জমি নিয়ে দির্ঘদিন থেকে বিরোধ চলে আসছে। সেকেন্দার আলীর মেয়ে জামাই আব্দুল্লাহ জানান, লুৎফর রহমান গং সেকেন্দার আলীর পরিবারকে হেনস্থা করতে এ পর্যন্ত প্রায় ১৪/১৫টি মামলা দায়ের করেন। লুৎফর রহমান কোন মামলাতেই সুবিধা করতে পারে নাই। সেকেন্দার আলীর দেয়া জিআর ২৪/২০১১ একটি মামলাতেই লুৎফর রহমানের পরাজয় ঘটেছে। অপরদিকে আগামী ১৭ তারিখে তাদের আপিল করা জি আর২৪/১১ এর রায় হবার কথা রয়েছে। পরাজয়ের শংকা ও ক্ষোভ থেকেই লুৎফর রহমান নানা ছুতোয় বিবাদ লাগানোর সুযোগ খুঁজতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৮/১১/২০১৬ ই্ং তারিখ দিনে দুপুরে লুৎফর আলী ও তার দলবল দেশীয় নানা অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আমার শশুরের ক্রয়কৃত ভোগদখলীয় জমির ধান কাটতে থাকে। এসময় আমার স্ত্রী রফিয়া বাঁধা দিলে লুৎফর রহমানের ছেলে সাজা প্রাপ্ত আসামী হাসেম ধারালো ছোরা দিয়ে আমার স্ত্রীর মাথায় গুরুতর আঘাত করে সে এখন হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লরছে। বিষয়টি তাৎক্ষনিক থানায় লিখিত ভাবে জানালেও ডোমার থানা পুলিশ প্রকৃত ঘটনা যাচাই না করে উল্টো আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা নেয়। আমরা এখন পুলিশের মামলা ও সন্ত্রাসীদের হামলার ভয়ে বাড়ী ঘড়ে ফিরতে পারছিনা। এবিষয়ে ডোমার থানার এসআই মাহফুজ আলম জানান, মামলাটি বর্তমানে আমার কাছে আছে, বাদীর বাড়ীতে গিয়ে কাউকে পাইনি। ভুক্তভূগীরা পুলিশের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।