আমন ধানের বাম্পার ফলন, দক্ষিনা বাতাসে দোলা খাচ্ছে সোনালী ধানের শীষ।
https://www.obolokon24.com/2016/11/dinajpur_11.html
মোঃ মেহেদী হাসান উজ্জল ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে, দক্ষিনা বাতাসে দোলা খাচ্ছে আমন ধানের সোনালী শীষ। আর কয়েক দিন পর শুরু হবে আমন ধান কাটা-মাড়া, এজন্য কৃষক-কৃষানীরা আমন ধান কাটা-মাড়ার প্রস্তুতি হিসেবে, ব্যস্ত সময় পার করছেন উঠান তৈরীতে, সোনালী ধানের বাম্পার ফলন দেখে ইতিমধ্যেই কৃষকের মুখে দেখা দিয়েছে তৃপ্তির হাসী।
শুক্রবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মাঠজুড়ে পেকে আসছে আমন ধান, আর কয়েকদিন পর শুরু হবে আমন ধান কাটা-মাড়া। কৃষকরা বলছেন বাজারে চাহীদা ও দাম বেশি হওয়ায় অনান্য জাতের তুলুনায় কাটারী ধান বেশি চাষ হয়েছে, এজন্য কাটারী ধানের মৌ মৌ গন্ধে ভরে উঠেছে মাঠ।
বারকোনা গ্রামের ধান চাষি সৈয়দ সাইফুর ইসলঅম জুয়েল বলেন, সোটা ধানের ফলন ও কাটারীর ফলন একই কিন্তু বাজারে কাটারী ধানের চাহিদা ও দাম বেশি হওয়ায়, কৃষকেরা কাটারী ধানেই বেশি চাষ করেছে। একই কথা বলেন বাসুদেবপুর গ্রামের ধান চাসী পল্লি চিকিৎসক ওয়াজেদুর রহমান বাবলু।
উপজেলা কৃষিকর্মকর্তা এটিএম হামিম আশরাফ বলেন এই বছর এই উপজেলায় আমন চাষের লক্ষমাত্রা ছিল ১৭ হাজার ৬৬ হেক্টর বা ৪২ হাজার ১৬৩ একর, চাষ হয়েছে ১৭ হাজার ২৬০ হেক্টর বা ৬৬ হাজার ৩৩২ একর, যা লক্ষমাত্রার অনেক বেশি, এর মধ্যে ৬০ ভাগ কাটারী ধান চাস হয়েছে। কৃষি বিভাগ কৃষদের সময়মত সঠিক পরামর্শ দেয়ায় ফলনও অনেক বেশি হয়েছে।
এদিকে কৃষক নেতা হাজি মঈনুদ্দিন বলেন কৃষকেরা চাষকরে ভাল ফলন করেছে কিন্তু বাজারে যদি দাম না পায় তাহলে কৃষকের মুখের হাসি মুখেই শেষ হয়ে যাবে। কৃষকদের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্য মুল্য নিশ্চিত করতে হবে।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে, দক্ষিনা বাতাসে দোলা খাচ্ছে আমন ধানের সোনালী শীষ। আর কয়েক দিন পর শুরু হবে আমন ধান কাটা-মাড়া, এজন্য কৃষক-কৃষানীরা আমন ধান কাটা-মাড়ার প্রস্তুতি হিসেবে, ব্যস্ত সময় পার করছেন উঠান তৈরীতে, সোনালী ধানের বাম্পার ফলন দেখে ইতিমধ্যেই কৃষকের মুখে দেখা দিয়েছে তৃপ্তির হাসী।
শুক্রবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মাঠজুড়ে পেকে আসছে আমন ধান, আর কয়েকদিন পর শুরু হবে আমন ধান কাটা-মাড়া। কৃষকরা বলছেন বাজারে চাহীদা ও দাম বেশি হওয়ায় অনান্য জাতের তুলুনায় কাটারী ধান বেশি চাষ হয়েছে, এজন্য কাটারী ধানের মৌ মৌ গন্ধে ভরে উঠেছে মাঠ।
বারকোনা গ্রামের ধান চাষি সৈয়দ সাইফুর ইসলঅম জুয়েল বলেন, সোটা ধানের ফলন ও কাটারীর ফলন একই কিন্তু বাজারে কাটারী ধানের চাহিদা ও দাম বেশি হওয়ায়, কৃষকেরা কাটারী ধানেই বেশি চাষ করেছে। একই কথা বলেন বাসুদেবপুর গ্রামের ধান চাসী পল্লি চিকিৎসক ওয়াজেদুর রহমান বাবলু।
উপজেলা কৃষিকর্মকর্তা এটিএম হামিম আশরাফ বলেন এই বছর এই উপজেলায় আমন চাষের লক্ষমাত্রা ছিল ১৭ হাজার ৬৬ হেক্টর বা ৪২ হাজার ১৬৩ একর, চাষ হয়েছে ১৭ হাজার ২৬০ হেক্টর বা ৬৬ হাজার ৩৩২ একর, যা লক্ষমাত্রার অনেক বেশি, এর মধ্যে ৬০ ভাগ কাটারী ধান চাস হয়েছে। কৃষি বিভাগ কৃষদের সময়মত সঠিক পরামর্শ দেয়ায় ফলনও অনেক বেশি হয়েছে।
এদিকে কৃষক নেতা হাজি মঈনুদ্দিন বলেন কৃষকেরা চাষকরে ভাল ফলন করেছে কিন্তু বাজারে যদি দাম না পায় তাহলে কৃষকের মুখের হাসি মুখেই শেষ হয়ে যাবে। কৃষকদের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্য মুল্য নিশ্চিত করতে হবে।