ডিমলায় অপহরনের তিন মাস পর স্কুল ছাত্রী উদ্ধার
https://www.obolokon24.com/2016/11/dimla_17.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ১০ নভেম্বর॥
অপহরনের তিন মাস দশদিন পর এক স্কুল ছাত্রীকে উদ্ধার হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে নীলফামারীর ডিমলা ও পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয় বিলুপ্ত ছিটমহল রামগঞ্জ বিলাসী হতে। এ সময় অপহরনের প্রধান আসামী পালিয়ে যায়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই ছাত্রীর ডাক্তারী পরীক্ষা নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালে সম্পন্ন করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে ডিমলা থানার ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন অপহরনের শিকার ছাত্রীটি উপজেলার পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়নের কালীগঞ্জ গ্রামের সহিদুল ইসলাম মেয়ে। মেয়েটি ওই এলাকার কালীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীর ছাত্রী। চলতি বছরের পহেলা আগষ্ট স্কুল হতে বাড়ি ফেরার পথে ছাত্রীটি অপহরন হয়।
এ ঘটনায় ছাত্রীটির বাবা বাদী হয়ে একই গ্রামের আফজাল হোসেনের ছেলে মোস্তাকিন ইসলাম (২১) সহ ৭জনকে আসামী করে ডিমলা থানায় মামলা দায়ের করেন।
কিন্তু অপহরনকারীদের কোন সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। এ অবস্থায় মোবাইল ট্রেকিং করে পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলায় তাদের অবস্থান পাওয়া যায়। তারই সুত্র ধরে অভিযানে দেবীগঞ্জ থানার পুলিশের সহযোগীতায় ডিমলা থানার এসআই ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ইমাদ উদ্দিন মোঃ ফারুক ফিরোজের নেতৃত্বে অভিযানে বিলুপ্ত ছিটমহল রামগঞ্জ বিলাসী হতে অপহরনের শিকার স্কুল ছাত্রীটি উদ্বার করা হয়েছে। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মামলা প্রধান আসামী মোস্তাকিন ইসলাম পালিয়ে যায়। #
অপহরনের তিন মাস দশদিন পর এক স্কুল ছাত্রীকে উদ্ধার হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে নীলফামারীর ডিমলা ও পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয় বিলুপ্ত ছিটমহল রামগঞ্জ বিলাসী হতে। এ সময় অপহরনের প্রধান আসামী পালিয়ে যায়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই ছাত্রীর ডাক্তারী পরীক্ষা নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালে সম্পন্ন করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে ডিমলা থানার ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন অপহরনের শিকার ছাত্রীটি উপজেলার পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়নের কালীগঞ্জ গ্রামের সহিদুল ইসলাম মেয়ে। মেয়েটি ওই এলাকার কালীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীর ছাত্রী। চলতি বছরের পহেলা আগষ্ট স্কুল হতে বাড়ি ফেরার পথে ছাত্রীটি অপহরন হয়।
এ ঘটনায় ছাত্রীটির বাবা বাদী হয়ে একই গ্রামের আফজাল হোসেনের ছেলে মোস্তাকিন ইসলাম (২১) সহ ৭জনকে আসামী করে ডিমলা থানায় মামলা দায়ের করেন।
কিন্তু অপহরনকারীদের কোন সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। এ অবস্থায় মোবাইল ট্রেকিং করে পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলায় তাদের অবস্থান পাওয়া যায়। তারই সুত্র ধরে অভিযানে দেবীগঞ্জ থানার পুলিশের সহযোগীতায় ডিমলা থানার এসআই ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ইমাদ উদ্দিন মোঃ ফারুক ফিরোজের নেতৃত্বে অভিযানে বিলুপ্ত ছিটমহল রামগঞ্জ বিলাসী হতে অপহরনের শিকার স্কুল ছাত্রীটি উদ্বার করা হয়েছে। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মামলা প্রধান আসামী মোস্তাকিন ইসলাম পালিয়ে যায়। #