ডিমলায় সড়কের জমি দখলে অবকাঠামো নির্মাণ : দেখার কেউ নেই
https://www.obolokon24.com/2016/11/dimla_13.html
জাহাঙ্গীর আলম রেজা,ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা সদরের পোষ্ট অফিস মোড়ের মাত্র ১’শ গজ উত্তরে পাকা সড়কের পশ্চিম পার্শ্বেই সড়কের জমি দখল করেই পাকা অবকাঠামো নির্মাণ করছেন জনৈক ব্যক্তি। তিনি আইনের তোয়াক্কা না করেই অবকাঠামো নির্মাল করছেন বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন একমাত্র প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ছাড়া এ নির্মাণ কাজ বন্ধ করা সম্ভব নয়।
ঘটনার সূত্র ধরে সেখানে গিয়ে দেখা যায় নির্মাণ কাজ চলছে। জানা যায়, উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের সুন্দরখাতা গ্রামের মৃত বছির উদ্দিন পাকা সড়ক সংলগ্ন বাবুর হাট মৌজায় ১৯ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। তার মৃত্যুর পর তিন ছেলে মতিয়ার রহমান, ইয়াকুব আলী ও মশিয়ার রহমান ঐ জমির মালিক হন পৈত্রিক সূত্রে।
এ সময় কথা হয় মোঃ ইয়াকুব আলীর বড় ছেলে জাহিদুল ইসলামের সাথে, তিনি সংবাদকর্মীদের জানান, ১৯ শতাংশ জমির মধ্যে আমার বাবারা তিন ভাই রাস্তার জন্য ১ শতাংশ জমি ছেড়ে দিয়েছেন। বাকী ১৮ শতাংশ জমি ৬ শতাংশ করে তিন ভাগ করে নিয়েছেন তারা। আমরাও পৈত্রিক সূত্রে এই জমির মালিক হয়েছি। তাই আমরা এখন আর সড়কের জন্য কোন জমি ছাড়তে পারবো না। কিন্তু পাকা সড়কের অন্তত ৬-৭ ফুট জায়গা ছেড়ে দিয়ে অবকাঠামো নির্মাণ করার কথা থাকলেও তারা মানছে না কোন নিয়ম নীতি। সরজমিনে গিয়ে কথা হলে এলাকাবাসীর পক্ষে ঘটনাস্থলের পার্শ্বেই একটি টি স্টলের মালিক আফিজার রহমান জানান, এখন ”জোর যার মল্লুব তার ”।
আইনের তোয়াক্কা না করেই অবকাঠামো নির্মাণ করছেন প্রভাবশালী মহলটি। কিন্তু দেখার কেউ নেই। কে শুনে কার কথা। তাৎক্ষনিক ভাবে একই প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করেন ঐ এলাকায় বসবাসকারী সাংবাদিক দৈনিক নয়া দিগন্তের প্রতিনিধি সরদার ফজলুল হক।
এ সময় শতশত এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে এসে দাবী তুলে বলেন, এভাবে রাস্তা দখল করে অবকাঠামো নির্মাণ করা বে-আইনী। এলাকাবাসীরা জানান,এখন একমাত্র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষেই প্রশাসন পারেন বিষয়টি খতিয়ে দেখে এবং রাস্তাটি পরিদর্শন করে সুষ্ঠু সমাধান দিতে। রাস্ত্ াদখল করে অবকাঠামো নির্মাণ কাজ বন্ধ করতে তড়িৎ গতিতে জনস্বার্থে ব্যবস্থা নিতে এলাকাবাসীর পক্ষে শতশত সাধারণ মানুষ জোড় দাবী জানিয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা সদরের পোষ্ট অফিস মোড়ের মাত্র ১’শ গজ উত্তরে পাকা সড়কের পশ্চিম পার্শ্বেই সড়কের জমি দখল করেই পাকা অবকাঠামো নির্মাণ করছেন জনৈক ব্যক্তি। তিনি আইনের তোয়াক্কা না করেই অবকাঠামো নির্মাল করছেন বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন একমাত্র প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ছাড়া এ নির্মাণ কাজ বন্ধ করা সম্ভব নয়।
ঘটনার সূত্র ধরে সেখানে গিয়ে দেখা যায় নির্মাণ কাজ চলছে। জানা যায়, উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের সুন্দরখাতা গ্রামের মৃত বছির উদ্দিন পাকা সড়ক সংলগ্ন বাবুর হাট মৌজায় ১৯ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। তার মৃত্যুর পর তিন ছেলে মতিয়ার রহমান, ইয়াকুব আলী ও মশিয়ার রহমান ঐ জমির মালিক হন পৈত্রিক সূত্রে।
এ সময় কথা হয় মোঃ ইয়াকুব আলীর বড় ছেলে জাহিদুল ইসলামের সাথে, তিনি সংবাদকর্মীদের জানান, ১৯ শতাংশ জমির মধ্যে আমার বাবারা তিন ভাই রাস্তার জন্য ১ শতাংশ জমি ছেড়ে দিয়েছেন। বাকী ১৮ শতাংশ জমি ৬ শতাংশ করে তিন ভাগ করে নিয়েছেন তারা। আমরাও পৈত্রিক সূত্রে এই জমির মালিক হয়েছি। তাই আমরা এখন আর সড়কের জন্য কোন জমি ছাড়তে পারবো না। কিন্তু পাকা সড়কের অন্তত ৬-৭ ফুট জায়গা ছেড়ে দিয়ে অবকাঠামো নির্মাণ করার কথা থাকলেও তারা মানছে না কোন নিয়ম নীতি। সরজমিনে গিয়ে কথা হলে এলাকাবাসীর পক্ষে ঘটনাস্থলের পার্শ্বেই একটি টি স্টলের মালিক আফিজার রহমান জানান, এখন ”জোর যার মল্লুব তার ”।
আইনের তোয়াক্কা না করেই অবকাঠামো নির্মাণ করছেন প্রভাবশালী মহলটি। কিন্তু দেখার কেউ নেই। কে শুনে কার কথা। তাৎক্ষনিক ভাবে একই প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করেন ঐ এলাকায় বসবাসকারী সাংবাদিক দৈনিক নয়া দিগন্তের প্রতিনিধি সরদার ফজলুল হক।
এ সময় শতশত এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে এসে দাবী তুলে বলেন, এভাবে রাস্তা দখল করে অবকাঠামো নির্মাণ করা বে-আইনী। এলাকাবাসীরা জানান,এখন একমাত্র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষেই প্রশাসন পারেন বিষয়টি খতিয়ে দেখে এবং রাস্তাটি পরিদর্শন করে সুষ্ঠু সমাধান দিতে। রাস্ত্ াদখল করে অবকাঠামো নির্মাণ কাজ বন্ধ করতে তড়িৎ গতিতে জনস্বার্থে ব্যবস্থা নিতে এলাকাবাসীর পক্ষে শতশত সাধারণ মানুষ জোড় দাবী জানিয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।